অজানা গন্তব্যহীন পথে হঠাৎ নানা ক্ষুদ্র, মাঝারি, বৃহৎ উদ্দ্যেশ্যের জন্ম হয় নিজের মাঝে, । সেই গন্তব্যহীন পথে নানা নতুন নতুন উদ্দ্যেশ্যের পিছনে আমার ছুটে চলা, আমার বিরামহীন পথ চলা। এরপর কি হবে আগের লেখাতে যা অনুমান তারচেয়ে অনেক অনেক বেশিই দেখে পেললাম। একদিন না যেতেই সোহেল রানা ইন্ডিয়া পর্যন্ত চলে গেলেন, ২৪ কোটি টাকা উত্তোলন, সেখবরও আমরা জানলাম অথচ কিভাবে গেল তা আমরা টের পেলাম না। স্বরাষ্টমন্ত্রীকে নিয়ে বলেছি অথচ আমাদের প্রধানমন্ত্রী কম কিসে বুঝে আসে না।
দেশটা যে হাওয়ায় চলছে আর বুঝার বাকি নাই। সব বুদ্ধিপ্রতিবন্ধিরা আজ দেশের কর্নধার। রাজনীতিক ফায়দা লুটতে ব্যস্ত হয়ে পড়ল রাজাকারপন্থী বিএনপি এবং রাজাকার জামাত। তারা সোহেল আওয়ামীলীগ সেটাই বড় করে প্রচার শুরু করল, সব দোষ লীগের, হাসিনাও রাজনীতিক ভাষন দিলেন তিনি নাকি ভালো করে খেয়াল করেছেন সোহেল রানা নামে কেউ তাদের দলে নাই। খবরে দেখলাম ঢাকায় ২০ হাজার নকশা বহিভূত ভবন।
এ ভবন নির্মানে কি শুধু মালিক জড়িত আমাদের তদারকি প্রতিষ্ঠান কই? ঐ বাড়ি নির্মানে কারা তদারকি করেছেন তাদের বিচারের মুখোমুখি আনা হবে কিনা কে জানে?
এর শেষ কোথায় বুঝে আসে না। হুমায়ুন আজাদের কথাটা মনে পড়ে গেল, আপনজনের লাশের সামনেও মানুষের মনে মনে সান্তনা আমিতো বেচে আছি। রাজনীতিও কম হচ্ছে না, আমাদের মানুষ মারার রাজনীতি আরো জমে উঠেছে, আমরা কি একবারও ভেবেছি ঐ ভবনে যদি আমি থাকতাম, তবে কেমন হত? সাধারন মানুষের চেষ্টার কমতি নাই, তরুন প্রযন্ম সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে, একত্ব হয়েছে, যেমনটা তারা রাজাকারদের ফাঁসির দাবিতে হয়েছে। দেশে-প্রবাসে সর্বতভাবে যে যেভাবে পারছে সাহয্য সহযোগীতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছে। জানতে চাই শেষ কোথায়? ২০ হাজার নকশা বহিভূত ভবনগুলোর কি হবে? সাধারন মানুষগুলো কি এভাবে এক বেলা খাবার জোগাড়ে ঘর থেকে বের হয়ে না ফেরার দেশে চলে যাবে? ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।