আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শিবির ঠেকাতে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ বৈঠক লীগের পশুদের থামাবে কে?

লেখার কিছু পাই না, তাই আবোল তাবোল লিখি
শিক্ষাঙ্গনে সহিংসতা, বিশেষ করে ছাত্রশিবিরের অপতৎপরতা রোধে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসগুলোতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন এবং সার্বক্ষণিক গোয়েন্দা নজরদারির নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পাশাপাশি ছাত্রশিবির থেকে ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশকারীদের দ্রুত চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশও দিয়েছেন তিনি। গতকাল বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে আসরের আজানের বিরতিতে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু ও স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানককে এই নির্দেশ দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, সাম্প্রতিক ঢাকা ও রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংঘর্ষ এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে দুই ছাত্রের মৃত্যুতে শেখ হাসিনা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং প্রতিমন্ত্রীকে শিক্ষাঙ্গনগুলোতে নতুন করে কোনো সহিংস ঘটনা যাতে না ঘটে, তার ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু কালের কণ্ঠকে জানান, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্কাবস্থায় রাখার নির্দেশ দিয়েছেন, যাতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি না ঘটে।

তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে গোয়েন্দা নজরদারি বাড়ানোর নির্দেশ দিয়েছেন। বিশেষ করে যেখানে ছাত্রশিবিরের রাজনীতি আছে সেখানে সার্বক্ষণিক গোয়েন্দা পর্যবেক্ষণের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী, যাতে তারা আর কোনো ধরনের নাশকতা সৃষ্টি করতে না পারে। শামসুল হক টুকু বলেন, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষার উপযুক্ত পরিবেশ রক্ষার জন্য প্রধানমন্ত্রী শিক্ষক, অভিভাবক ও ছাত্র প্রতিনিধিদের নিয়ে মাঝে-মধ্যে বৈঠক করারও নির্দেশনা দেন। তিনি শিক্ষার পরিবেশ ব্যাহত করে_এমন অপতৎপরতা রোধে সব রকমের প্রস্তুতি গ্রহণের নির্দেশ দেন। সূত্র জানায়, বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ছাত্রলীগের দেখভালের দায়িত্বপ্রাপ্ত আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানককে নির্দেশ দেন, ছাত্রলীগে যদি কোনো অনুপ্রবেশের ঘটনা ঘটে থাকে, তবে তা চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে।

বৈঠকে শেখ হাসিনা বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের মধ্যে শিবিরের অনুপ্রবেশ ঘটেছে বলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের অনেকের মধ্যেই সন্দেহ ও ভয় আছে। এরকম কেউ থাকলে তা তদন্তসাপেক্ষে দ্রুত চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। গত মঙ্গলবার ধানমণ্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে ১৪ দলের বৈঠকের পর সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে স্থানীয় সরকারমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারটি হলে ছাত্রলীগের কমিটিতে গুরুত্বপূর্ণ পদ নিয়ে আছে ছাত্রশিবিরের চিহ্নিত কর্মীরা। কিছু সুবিধাবাদী লোক আছে, যারা সব সময় সুযোগের সন্ধানে সরকারি দলে ঢুকে পড়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনার জন্য। ' এছাড়াও জানা গেছে, কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সোমবার গভীর রাতে ছাত্রশিবির যে বর্বর হামলা চালায়, তার ছবি ও বিভিন্ন সংবাদপত্রের কাটিং নিয়ে পোস্টার বের করবে।

এই পোস্টার দেশব্যাপী ছড়িয়ে দেয়া হবে জামায়াত-শিবিরের বর্বরতা জনগণের কাছে তুলে ধরা এবং তাদের বিরুদ্ধে জনমত গড়ে তোলার জন্য। সুত্রঃ Click This Link এখন কথা হইল, শুধু শিবির ধরলেই হবে? ছাত্রলীগের কুকুর গুলারে ধরবো কেডা? কয়েক দিন আগে আমার এলাকায় লীগের কিছু পোলাপান একটা ভদ্র পোলারে মারলো। আগে নিজের সোনার ধনদের সাম্লাও। আবাল পলিটিশিয়ানের বাচ্চারা। ----------
 


অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.