এক সময় বই ছিল আমার নিত্য সঙ্গী , অনেক রাত জেগে বালিশ নিয়ে উপুর হয়ে বই পড়তে পড়তে বুক ব্যাথা হয়ে যেত । পড়া শেষ হতো না । আজো বইয়ের কথা মনে হলে আমার বুকে ব্যাথা হয়, তাদের মলাটে ধুলোর আস্তর জমেছে বলে । বইয়ের পোকা থেকে এখন আমি ইন্টারনেটের পোকা ।
রেল লাইন ধরে পায়ে হেটে ঢাকার কমলাপুর ষ্টেশন থেকে চিটাগাং পর্যন্ত যাওয়ার পরিকল্পনার কথা অনেকেই জানেন ।
ইতিমধ্যেই আমরা হাটা শুরু করে দিয়েছি,,,,,,,,
আমাদের হাটার ধরণঃ- সারাদিন রিলাক্স মুডে রেল লাইন ধরে হাটব, সন্ধ্যায় গাড়িতে করে বাড়িতে ফিরে আসব । এই সপ্তায় যেখানে আমার হাটা শেষ হবে আগামী সপ্তায় সেখান থেকে হাটা শুরু করবো এবং আবারো সন্ধ্যায় বাড়িতে ফিরে আসব । এভাবেই পর্যায়ক্রমে আমি চিটাগাংএর দিকে অগ্রসর হব এবং যতদিন না আমি চিটাগাং পৌছতে পারি প্রতি সপ্তাহে আমার হাটা চলতেই থাকবে । বিশেষ সমস্যা না হলে কোন শনিবারই আমি হাটা বন্ধ করবো না । এ বিষয়ে আমার আগের পোষ্ট Click This Link
আমীরগঞ্জ ষ্টেশনে ঢুকছে যান্ত্রিক অজগর ।
যান্ত্রিক অজগরের মুখে এক দুঃসাহসী অভিযাত্রী
সামনে শুধুই দীর্ঘ ধাতব পথ ।
চাষী ভাই করে চাষ কাজে নেই হেলা ।
খেজুরের ফুল ।
মোদের চরণ তলায় মুর্ছে তুফান ।
গাছের ছায়া পেয়ে একটু জিরিয়ে নেওয়া ।
হাটতে হাটতে আবারো চোখে সর্ষে ফুল !!
সবুজ
শিমুল কলিরা বসন্তের অপেক্ষায়............
বাজ পাখি
এইডা কি ???
কৃষকের জমি
নীল আকাশে মুক্ত বিহঙ্গ
এক সময় পৌছে গেলাম খানাবাড়ী, এখানেই আমাদের হাটুরে দলের একজনের নানা বাড়ী
পরবর্তী পর্ব হবে খানাবাড়ী থেকে হাটুভাঙ্গা
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।