সত্যের চেয়ে অপ্রিয় আর কিছু নেই
২১ জানুয়ারী। তখন বেলা দেড়টা। মতিঝিলের একটি মাঝারি ব্রোকারেজ হাউজ। সামনে বড়ো একটা প্রজেক্টর স্ক্রিনে দেখা যাচ্ছে কেনা-বেচার ব্যস্ততা। আছে একসারিতে রাখা কিছু কম্পিউটার।
চার পাশে বিক্ষিপ্ত চেয়ারে বসা মানুষের জটলা। সবার উন্মুখ চোখ, স্ক্রিনে দ্রুত বদল হতে থাকা কিছু সংখ্যার দিকে। একেবারে পেছনের দিকে চশমা পড়া মধ্যবয়সী এক বিনিয়োগকারী। একটু আলাপ জমানোর চেষ্টা করতেই জানা গেলো তার নাম মাহবুবুর রহমান। ততক্ষণে ডিএসইর সাধারন সূচক পাঁচ হাজারের মাইলফলক ছাড়িয়ে চলে গেছে অনেক দূর।
বলতে গেলে প্রায় সব কোম্পানীর শেয়ারের দামই বাড়তি। বাজারে যেনো ষাড়ের গতি। মাহবুব সাহেবও ততক্ষণে দুটো শেয়ার বেচে দিয়ে পকেটে পুরেছেন বড়ো অংকের মুনাফা। সাংবাদিক পরিচয় জেনে চোখে মুখে তৃপ্তির ভাব নিয়ে ঘুরে বসলেন কথা বলার জন্যে। জিজ্ঞেস করলাম, ভাই কি অবস্থা।
বললেন, 'ভালো। দোয়া করেন যাতে সবসময়ই এমন থাকে। আপনারা আবার উল্টা-পাল্টা লিখে মার্কেটটা ফেলে দিয়েন না। '
মাহবুব সাহেবের মতো ক্ষুদ্র সব বিনিয়োগকারীই চান বাজারটা ভালো থাকুক। এরকম রেকর্ডের পর রেকর্ড হোক।
কারণ শেয়ারের দাম যতো বাড়বে তাদের লাভও যে ততটাই! কিন্তু কেউ লাভ করে বলেই, এখানে কারো পকেট হয় ফাঁকা। বাজার লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ে বলেই দেখা যায় একই গতিতে দাম কমার প্রবণতাও। এটাই শেয়ারবাজারের বাস্তবতা। আর যখন দরপতন শুরু হয়, কেতাবী ভাষায় তাকে বলে মূল্য সংশোধন। বাজারের প্রচলিত শব্দ কারেকশন।
আর বিনিয়োগকারী, ব্যবসায়ী, বিশেষজ্ঞ সবার মনেই এখন প্রশ্ন, সময় কি এসে গেছে সংশোধনের? এই বাজারে তাদের বিনিয়োগ কতোটা নিরাপদ এখন?
মূল্যসূচকের নতুন মাইলফলক
নতুন বছর যেনো নতুন গতি এনে দিয়েছে ঢাকার শেয়ারবাজারে। শুধু এই জানুয়ারি মাসেই দফায় দফায় রেকর্ড হয়েছে দরবৃদ্ধির। মোটা দাগে শুধু জানুয়ারীর প্রথম তিন সপ্তাহেই লাফাতে লাফাতে আটশো পয়েন্ট বেড়ে গেছে ঢাকার শেয়ারবাজারের সাধারন মূল্যসূচক। ২১ জানুয়ারী, যেদিন পাঁচ হাজারের মাইলফলক ছাড়ালো ঢাকার শেয়ার বাজার, সেদিনও সাধারন সূচক ৯৬ পয়েন্ট বেড়েছিলো। সাবধানে বিনিয়োগের পরামর্শ সত্ত্বেও পরের কার্যদিবসেই সূচক বাড়ে আরো ৫০ পয়েন্টের মতো।
শুধু যে দাম বেড়েছে তা নয়, এই মাস জুড়ে প্রতি দিনই হাজার কোটি বা তারও বেশী লেনদেন হয়েছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, ডিএসইতে।
কেন এই দর বৃদ্ধি
প্রথম কারণ গ্রামীণ ফোন বা জিপি। দেশের ইতিহাসে সবচে বড়ো পূঁজি নিয়ে আসা এই কোম্পানীর শেয়ারই মূলত নেতৃত্ব দিয়েছে বাজারের দর বৃদ্ধিতে। বিশেষজ্ঞদের নিজস্ব হিসেবে, এই কোম্পানীর শেয়ারের দাম মাত্র এক টাকা বাড়লে ডিএসইতে সূচক বেড়ে যায় চার পয়েন্ট। এমাসের প্রথম সপ্তাহ থেকেই জিপির দাম বাড়তে থাকে লাফিয়ে লাফিয়ে।
গত নভেম্বর-ডিসেম্বরে গ্রামীণের শেয়ার বেচাকেনা হয়েছে একশো সত্তর থেকে আশির ঘরে, জানুয়ারী শেষ না হতেই তার দাম উঠে যায় ২৮৭ টাকায়। সেই হিসেবে শুধু এক মাসে এই প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের কারণে বাজারে সূচক যোগ হয়েছে চারশো পয়েন্টের মতো।
তবে শুধু গ্রামীণ ফোনকেই এই ব্যাপক দরবৃদ্ধির জন্য একক শক্তি হিসেবে মানতে নারাজ ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ, ডিএসই। সংস্থার সভাপতি রকিবুর রহমান ২১ জানুয়ারী এক ব্রিফিং-এ সাংবাদিকদের বলেছেন, এই প্রবণতার অন্যতম কারণ হলো টাকার প্রবাহ। অর্থ্যাৎ শেয়ার বাজারে এখন প্রচুর টাকা।
আরো আসছে। আর যতো টাকা আসছে, শেয়ারের সরবরাহ ততোটা বাড়ছে না। কম শেয়ার, বেশী টাকার এই ভারসাম্যহীনতা, দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে শেয়ারের। ফলে ঢাকার বাজার হয়ে পড়ছে অতিমূল্যায়িত। সমস্যা হলো, শেয়ারের দাম যতো অতিমূল্যায়িত বা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশী হয়, বিনিয়োগকারীদের জন্যে ঝুঁকিও ততোটা বাড়ে।
বাজারের বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে মানুষের ভয়টা এখানেই।
বাজার কতোটা অতিমূল্যায়িত?
কোন নির্দিষ্ট শেয়ারে বিনিয়োগ কতোটা নিরাপদ, তা বোঝার কিছু মাপকাঠি আছে। তারই একটি আয় অনুপাতে দাম বা পিই। কোন প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের পিই অনুপাত ১০ হলে বুঝতে হবে ঐ শেয়ারে ১০০ টাকা খাটালে সমপরিমাণ অর্থ উঠে আসতে সময় লাগবে ১০ বছর। তাই পিই যতো কম, মোটা দাগে বিনিয়োগও ততটাই নিরাপদ।
বলা হয়, একটি প্রতিষ্ঠানের আয় অনুপাতে দাম বা পিই ১০ থেকে ১৫ টাকা হলে তা স্বাভাবিক। কিন্তু পিই ২০ টাকা হলেই তা ঝুঁকিপূর্ণ (খুব ভালো কোম্পানীর ক্ষেত্রে পিই এর চেয়ে কিছুটা বেশী হলেও গ্রহণযোগ্য)। কিন্তু মাইলফলকের দিন, ২১ জানুয়ারীর হিসাবে, গোটা ঢাকা শেয়ার বাজারের গড় পিই ছিল ২৮ টাকার বেশী। অর্থ্যাৎ এখানে এক টাকা বিনিয়োগ করলে তা উঠে আসতে সময় লাগবে ২৮ বছর।
এবার নজর দেয়া যাক খাতওয়ারী পিইর দিকে।
একমাত্র ব্যাংক ও জ্বালানি বাদ দিলে পিই-এর হিসেবে ডিএসইতে সব ধরনের শেয়ারের দামই অতিমূল্যায়িত। যেমন : আইটি বা তথ্য প্রযুক্তি খাতের কোম্পানীগুলোর গড় পিই হলো ৭০ টাকার মতো। বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান আর প্রকৌশলে শেয়ারের আয় অনুপাতে দাম ৪০-এর ঘরে। বাদবাকি প্রধান সব খাতেই গড় পিই ৩০-এর ওপরে। অর্থ্যাৎ, এরা সবাই আছে ঝুঁকিপূর্ণের কাতারে।
কাদের ঝুঁকি বেশী
বোকাদের ঝুঁকি বেশী। অর্থ্যাৎ যারা বিনিয়োগ করেন না বুঝে না শুনে। দেশে শেয়ারবাজারে এখন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা ২০ লাখের মতো। এদের মধ্যে সচেতন বিনিয়োগকারীর সংখ্যা খুব একটা বেশী নয়। আর এখন দেশজুড়ে ব্রোকার হাউজগুলোর শাখা-প্রশাখার কল্যাণে মফস্বলেও তৈরী হয়েছে বিনিয়োগকারী একটি বিশাল গোষ্ঠী।
অর্থনীতিবিদ আবু আহমেদ মনে করেন, তথ্য প্রাপ্তির বেলায় রাজধানীর বিনিয়োগকারীরা আছেন ভালো অবস্থানে। এখানে অভিজ্ঞ বা সচেতন বিনিয়োগকারীর সংখ্যাও বেশী। মূল্য সংশোধন শুরু হলে এদের বেশীরভাগই সময়মতো বেরিয়ে আসতে পারেন মুনাফা, তা না হলে অন্তত পূঁজিটুকু নিয়ে। কিন্তু সমস্যা মফস্বলের বিনিয়োগকারীদের নিয়ে। সচেতনতার অভাবে এরা বাজারে প্রবেশ করেন দেরীতে, তাই মূল্য সংশোধনের কোপ পড়ে এদের ওপরই।
ফলে স্বর্বস্বান্ত হন অনেকেই। অতিমূল্যায়িত বাজার এই ঝুঁকি আরো বাড়িয়ে দিয়েছে।
একদিকে নতুন নতুন বিনিয়োগকারীর বাজারে প্রবেশ, অন্যদিকে অপ্রতুল সরবরাহের বাজারে মফস্বল পর্যায়ে ব্রোকার হাউজের একের পর এক শাখা খোলা, এই ঝুঁকি আরো বাড়িয়ে দিচ্ছে বলেও মনে করেন পূঁজিবাজার বিশেষজ্ঞদের অনেকেই।
এখন থেকেই সবাইকে আরো সতর্কভাবে বিনিয়োগের পরামর্শ দিয়েছেন বাজার বিশেষজ্ঞরা। ডিএসইর পক্ষ থেকেও দফায় দফায় বলা হচ্ছে, পিই বা মৌল ভিত্তি দেখে শেয়ারে বিনিয়োগ করতে।
তাদের চোখে, পাঁচ হাজার মূল্যসূচকের মাইলফলক একদিকে যেমন অর্জনের, তেমনি এটি অতিমূল্যায়িত বাজারে এক ধরনের সতর্ক ঘন্টাও বটে।
সতর্কতা, সতর্কতা এবং সতর্কতা
সতর্কতা যে শুধু বিনিয়োগকারীদের জন্য তা নয়। বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এখনি নড়ে চড়ে বসা দরকার পূঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন, এসইসির। কারণ বাজার লাগামছাড়া হয়ে গেলে, বড়ো ধরনের সংশোধনের পর সাধারন বিনিয়োগকারীরা যদি ক্ষতিগ্রস্ত হন, এর দায়ভার নিয়ন্ত্রকের ওপরও বর্তাবে অনেকাংশে। তবে এটাও বলা হচ্ছে, সংশোধন যদি আরোপিত হয়, তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে।
একারণে স্বাভাবিক সংশোধনের পক্ষপাতি প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীরা।
সতর্ক হতে হবে সরকারকেও। কারণ ৯৬ সালের অভিজ্ঞতার পর আওয়ামী লীগ সরকারের জন্য পূঁজিবাজার হয়ে উঠেছে একটি স্পর্শকাতর বিষয়। আর যে সরবরাহ স্বল্পতাকে পূঁজিবাজারের এই পরিস্থিতির জন্য দায়ী করা হচ্ছে, তার আপাত সমাধানও আছে সরকারের হাতেই। অধ্যাপক আবু আহমেদের মতে, এখনো এমন বেশ কিছু সরকারি প্রতিষ্ঠান আছে, চাইলে এক মাসেরও কম সময়ের মধ্যে যাদের শেয়ার বাজারে ছাড়া যায়।
এমন প্রতিষ্ঠান আছে যারা ইতোমধ্যেই তালিকাভুক্ত এবং চাইলে আরো শেয়ার বাজারে ছাড়তে পারে।
অবশ্য এরিমধ্যে ২৭টি প্রতিষ্ঠানকে শেয়ার ছাড়ার প্রস্তুতি তিন থেকে ছয় মাসের মধ্যে শেষ করার সরকারি নির্দেশ বাজারে আশার জন্ম দিয়েছে। তবে এমন অনেক সরকারি আদেশ অতীতে দেয়া হলেও, আমলাতান্ত্রিক জটিলতাসহ নানা কারণে কার্যত এসব প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ছাড়ার প্রক্রিয়া শ্লথই থেকে গেছে। এখন এসব ঝুলে থাকা বিষয় দ্রুত নিস্পত্তির দাবি বারবার তোলা হচ্ছে ডিএসইর পক্ষ থেকেও, বিনিয়োগকারীদের বিনিয়োগ নিরাপত্তার স্বার্থে।
তারপরেওঃ
এতো সতর্কতা, এতো সচেতন হবার আহ্বান-উপদেশের পরও পাগলা ষাড়ের মতোই দৌঁড়াচ্ছে ঢাকার শেয়ারবাজার।
ধরা যাক গত সপ্তাহের কথাই। গ্রামীণ ফোনের শেয়ারের দাম কেনো এতো বাড়লো, তার কারণ খুঁজতে এসইসি লোক পাঠালো হাউজে হাউজে। এ নিয়ে গঠন করা হলো তদন্ত কমিটিও। অথচ এই কমিটি গঠনের পরদিনই ঐ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম আরো বাড়লো। সপ্তাহে তিন দিন রেকর্ড হলো কখনো সূচক বৃদ্ধির, কখনো লেনদেনের।
অবশ্যই এর একটা মানে আছে। এই বাজারের ওপর বিনিয়োগকারীদেও যথেষ্ট আস্থা আছে এবং বাজারের ভিতও অনেক মজবুত হয়েছে। কিন্তু এই আস্থা ধরে রাখার জন্যেই এখনি বিনিয়োগ নিরাপত্তা নিয়ে ভাবার সময় এসেছে।
মাইলস্টোন
ডিএসই
৪ এপ্রিল ২০০৪
সূচক ? ১০০১.৬১
লেনদেন ? ৩১.৪৪ কোটি
৩১ মে ২০০৭
সূচক ? ২০০৩.৫৮
লেনদেন ? ১৭০.১৮ কোটি
১৫ নভেম্বর ২০০৭
সূচক ? ৩০১৩.০০
লেনদেন ? ২২২.৭০ কোটি
১৬ নভেম্বর ২০০৯
সূচক ? ৪১৪৮.১২
লেনদেন ? ৭৩৮.০৩ কোটি
২১ জানুয়ারি ২০১০
সূচক ? ৫০৯৫.২১
লেনদেন ? ১২৪১.১৫ কোটি
সূচক পরিবর্তন
১০০০-২০০০ ? ৩৭ মাস
২০০০-৩০০০ ? ৫.৫ মাস
৩০০০-৪০০০ ? ২৪ মাস
৪০০০-৫০০০ ? ২ মাস
শেয়ারবাজার : বিশেষজ্ঞ মতামত
ড. এবি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম
অধ্যাপক আবু আহমেদ
বাজার কি স্বাভাবিক?
এমনিতে সমস্যা নেই। তবে বেশ কিছু শেয়ার অতিমূল্যায়িত।
সেইসব জায়গায় বিনিয়োগে ঝুঁকি আছে।
বাজার অন্তত ৪০০ পয়েন্ট অতিমূল্যায়িত। বেশীরভাগ খারাপ প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম অস্বাভাবিক। ভালো অনেক প্রতিষ্ঠানও অতিমূল্যায়িত।
মূল্য সংশোধন হওয়া উচিত?
কিছুটা।
কারন জুনের পর কালো টাকা বিনিয়োগের সুযোগ শেষ হয়ে গেলে, টাকার প্রবাহ কমবে। তাতে মূল্যস্তরও হুট করে কমে যেতে পারে। এভাবে হঠাৎ সংশোধনে ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীরা বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হবেন।
সংশোধনের দরকার আছে। তবে বলে কয়ে সংশোধন হয় না।
দ্রুত কারেকশনও বিনিয়োগকারীরা পছন্দ করবেনা। এটা হতে হবে ধীরে ধীরে।
এসইসির ভূমিকা কেমন হওয়া উচিত?
নজরদারী আরো বাড়াতে হবে। এখন মার্জিনে ঋণের প্রবাহ কমাতে কিছু পদক্ষেপ নেয়ার সময় এসেছে।
তারা মার্জিন সুবিধার ক্ষেত্রে আরো কড়াকড়ি আরোপ করতে পারে।
আইপিওতে শেয়ার ছাড়ার যতো আবেদন ঝুলে আছে, তা দ্রুত বাজারে আনার ব্যবস্থা করতে পারে।
বিনিয়োগকারীদের জন্য পরামর্শ?
ক্ষুদ্র বিনিয়োগকারীদেও হুজুগে মাতার প্রবণতা বন্ধ করা যাচ্ছে না। বিনিয়োগে সচেতন হতে হবে। মৌলভিত্তি দেখে বিনিয়োগ করতে হবে।
অতএব,
সতর্ক হোন।
দরকার হলে হাতগুটিয়ে বসে থাকুন। তবু দুর্বল মৌলভিত্তির শেয়ারে বিনিয়োগ করবেন না।
---------------
সুত্র: ইত্তেফাক প্রকাশিত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।