সকল জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে বাংলাদেশের বিচারবিভাগ শেষ পর্যন্ত সেই ঐতিহাসিক রায়টি বহাল রেখেছে। বাংলাদেশের যে হত্যা রাজনীতি শুরু হয়েছিল অন্তত একটি রায়ের মাধ্যমে হলেও যারা হত্যা আর নির্যাতনের রাজনীতির সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে পছন্দ করে তারা বুঝবে সবসময় হাওয়া একদিকে বয় না।
এও ঠিক এ থেকে কি কেউ শিক্ষাগ্রহণ করবে?
আমরা কেবল বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারীদের বিচার করলেই কি সুখী-সমৃদ্ধ দেশ হয়ে যাবে? এক রাতে হয়তো একটি দেশ বদলানো যাবে না। কিন্তু এর ইঙ্গিতময় কিছু আপাদত দেখা যাচ্ছে না। শেখ মুজিব যদি বর্তমান ক্ষমতাশীন সরকার প্রধানের বাবা না হতেন তাহলে কি এই হত্যাকাণ্ডের নায়করা বিচারারের মুখোমুখী হতো।
হয়তো হতো কিংবা না।
আমার অনেকগুলো প্রশ্ন এক সঙ্গে উকিঝুকি মারছে। বঙ্গবন্ধুকে যেসময় হত্যা করা হয়েছিল সে-সময় রক্ষীবাহিনীর যুগ ছিল। তারা সশস্ত্র তো ছিলই, একই সঙ্গে ক্ষমতাশীনদের বডিগার্ড হিসেবে কাজ করেছে। রাজনৈতিক প্রতিহিংসাপরায়ন ছিল এই বাহিনীটি।
এই বাহিনীর যিনি প্রধান ছিলেন তিনি আওয়ামী লীগের একজন প্রভাবশালী নেতা। সেই সময় তিনি কি করছিলেন, বা তার ভূমিকা কি ছিল। এসব বিষয় জানতে বড় ইচ্ছে করে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।