আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

শহীদ আমিনুল হুদা টিটুর অস্থায়ী প্রতিকৃতিতে সর্বস্তরের শ্রদ্ধাঞ্জলী

মানুষ আর প্রাণীর মধ্যে পার্থক্য হলো-চেতনাগত ও সংস্কৃতিগত।

আজ শহীদ আমিনুল হুদা টিটু দিবস। প্রতিবছরের মতো এবারও আমিনুল হুদা টিটুর অস্থায়ী প্রতিকৃতিতে (সিপিবি অফিসের সামনে) সকাল ৯ টায় সর্বস্তরের রাজনৈতিক দল, সংগঠন, গণসংগঠন, সাংস্কৃতিক সংগঠন শ্রদ্ধাঞ্জলী নিবেদন করে। বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টি, ওয়ার্কার্স পার্টি, বাসদ, বামমোর্চা, বিপ্লবী গণতান্ত্রিক পার্টি, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণতন্ত্রী পার্টি, ক্ষেত মজুর সমিতি, কৃষক সমিতি, ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র, গার্মেন্ট শ্রমিক ট্রেড ইউনিয়ন কেন্দ্র পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে। এছাড়াও ছাত্র ইউনিয়ন, প্রগতিশী ছাত্র জোট, যুবইউনিয়ন, ছাত্র মৈত্রী, ছাত্রফ্রন্ট, ছাত্র কেন্দ্র, ছাত্র ফেড়ারেশন, ছাত্রলীগ ও ছাত্র দল পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানায়।

আরো শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন- বাংলাদেশ উদীচী, সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক পরিষদ, খেলাঘর, শহীদ নুর হোসেন সংসদ ও শহীদ বাবুল স্মৃতি সংসদ। ১৯৮৭ সালের এই দিনে স্বৈরাচারী এরশাদ সেনাবাহিনীকে লেলিয়ে দিয়েছিল অসহায় বাঙ্গালীর উপর। ওই সময় শহীদ নূর হোসেন খালি গায়ে বের হয়েছিল কারফিউ ভঙ্গ করার জন্য। বুকে সাদা অক্ষরে লিখেছিল ‘স্বৈরাচার নিপাত যাক’ আর পিঠে লিখেছিল ‘গণতন্ত্র মুক্তি পাক’। এ অবস্থায় মিছিল করতে গিয়ে সেনাবাহিনীর গুলিতে তিনি শহীদ হন।

অন্যদিকে সেদিন কিশোরগঞ্জের বাজিতপুর থেকে ৬০ কিলোমিটার সাইকেল চালিয়ে আমিনুল হুদা টিটু ঢাকার স্বৈরাচারী বিরোধী গণয়ান্দোলনে যোগ দেন। সেনাবাহিনীর গুলিতে তিনিও শহীদ হন। তাঁর লাশ সেনাবাহিনী গুম করে।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.