উন্মাদ খুলির পৃষ্ঠাগুলি
আরো বিমূর্ত আরো একটু ধূসর হয়ে আসা চোখের পর্দা সরিয়ে
গেলাসের সবটুকু রাত ঢেলে নাও
সিগনালবাতিগুলি রূপসী হয়ে উঠুক আরো একটু নির্জনতার পালে
সময়ের বুলেটিনে ফুটে থাকুক মিথ্যুকের থলে
যদি পারো উপুড় করে নাও
হর্ষ-বদনের রিংটোনে বেজে উঠুক মার্জনা
ঠিক মার্জিনে চোখ রেখে গভীর হও হে পাখার বাতাস
আজ কৌমুদিনী আমার খাটে শোবে...
......................
দৃষ্টি ভিজে গেছে, তোমার আপেলে অচেনা নগর
ভেসে ওঠে দূরের আকাশ কাছে মনে হয় আত্মহত্যাকারীদের মঠ
আর অজানা ফুলের গন্ধ টেনে নিয়ে যায়
রাত গভীরে
মাংসাশী মনোবৃন্তে তোমার ছবি ফুটে উঠছে
তিন ভাগের সবটুকুই ঢেলে দিই
আজকে মনে হয় তোমার জানালাতে মেঘ
ভাসবে আর বধির
নেমপ্লেটে ঝুলে থাকবে চন্দ্রালোর ছাদ
ফুটবে না আজ জল্লাদের চোখে পরীদের অবয়ব
খুব চজ্ঞ্চলা হয়ে ওঠে পাশাপাশি যেসমস্ত ডুমুর ছায়া
অথবা ছুরির পাশে পাহারাদারের খুলে রাখা চোখ
শুধু পুরনো হেলমেটে
দুই একটা পিঁপড়ের জীবন
কিংবা
পানশালা থেকে যে যে পথের মোড়ে
চলে যাওয়া যায় একা একা, সেখানে ফুটে থাকবে
আজকের বিষাদচুম্বন, ভ্রমণবৃত্তান্তের
কিশোরী হলফনামা
আর
বৃক্ষান্তরে সাপ-লুডুর বাঁকা পথগুলোতে
কারোর পায়ের কোন ছাপ পড়ে না
দূর বা কাছে বলে কোন কিছু নাই, মনে করলেই তাকে ছোঁয়া যায়
তারা নিজের চিবুকের কাছে ঘুমিয়ে থাকা তিল
আয়না মনে করলে আয়না বাঘ মনে করলে বাঘ
কিংবা মেঘের খোলা পিঠ
পিছন সামনের কোন ব্যাপার ওখানে নেই, হাতের দিকে যে কেউ
হাত বাড়ালেই সেটা নিজের পাখি
তন্তু দিয়ে তৈরি সুরের সজারু কাঁটাতে বিঁধে থাকে অন্তর
দূরের কোন জিনিস নয়, সব কেমন যেন বুকের ঢিবঢিব শব্দের
মতই ক্যাজুয়াল
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।