>>>বৈশাখের ঐ রুদ্র ঝড়ে আকাশ যখন ভেঙ্গে পড়ে, ছেঁড়া পাল আরও ছিঁড়ে যায়...<<<
উত্তরা গণভবন, নাটোরের গর্ব। আসুন এ বিষয়ে বিস্তারিত জানি। প্রায় অষ্টাদশ শতকের প্রথম দিকে এই রাজবাড়ীটি তৈরী হয়। এই রাজবাড়ীটি প্রথমে রাজার বাসভবন পরবর্তীতে গভর্ণর হাউস এবং বতর্মানে উত্তরা গণভবন হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। বাংলাদেশ স্বাধীনের পর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এই ভবনকে উত্তরা গণভবন হিসেবে ঘোষণা করেন।
নাটোরে ভ্রমণের জন্য যে ক'টি স্থান আছে তার মধ্যে অন্যতম প্রধান এই উত্তরা গণভবন। এখানে প্রবেশের জন্য প্রয়োজন নাটোর জেলা প্রশাসক মহোদয়ের কার্যালয় কর্তৃক অনুমতি। তবে কিছুদিন পূর্বে সংবাদপত্রে পড়েছিলাম এখানে প্রবেশের জন্য ১০ টাকা টিকেট করা হবে, তবে পরবর্তীতে আর কাযর্কর হয় নি। তবে কিছুদিন পূর্বে লোক মুখে শুনেছি টিকেট চালু হবে তাড়াতাড়িই। কিন্তু বর্তমানে কি অবস্থা জানি না।
আপনাদের আমন্ত্রণ জানাচ্ছি ঘুরে দেখার জন্য এই অপূর্ব নির্মাণ শৈলীর রাজপ্রাসাদটি।
আরো ইতিহাস এবং বিস্তারিত জানার জন্য বাংলাপিডিয়ার এই লিংকটি ব্যবহার করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি। Click This Link
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।