আমি সুজয়.........
ভারতীয় উপমহাদেশের সংগীতে তবলা অন্যতম জনপ্রিয় একটি বাদ্যযন্ত্র। প্রাচীন সুমেরীয় সভ্যতায় তবলার মত বিশেষ যন্ত্রের প্রচলন ছিল। বর্তমানে যে তবলা দেখা যায় তা মূলত: ১৩০০ খ্রীষ্টাব্দে সম্রাট আলাউদ্দীনের সময় পারস্যেদশীয় কবি আমীর খসরু আবিষ্কার করেন। তবে এ নিয়ে মতভেদও আছে। তবলার চরম উৎকর্ষ সাধিত হয় ওস্তাদ সুধা খাঁর হাতে। তবলার অন্যতম একটি বৈশিষ্ট্য হল-প্রায় সব ধরণের গানের সাথেই এটি ব্যবহার করা যায়। যেমন-ধ্রুপদ গানে পাখোয়জ, কীর্তন গানে খোল, গজল গানে ঢোলক-সানাই ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এদের প্রত্যেকের বেলায়ই তবলা ব্যবহার করা যায়। তবলার বিভিন্ন বাদন পদ্ধতি রয়েছে যেমন- দিল্লী ঘরানা, লখ্নৌ ঘরানা, বেনারস ঘরানা, ফরাক্কাবাদ ঘরানা, পাঞ্জাবী ঘরানা ইত্যাদি।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।