আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

তবলা - সামথিং এবাউট it



সৃষ্টি রহস্য উদঘাটনের কৌতূহল থেকেই নতুন নতুন সৃষ্টির ইতিহাস গড়ে ওঠে। বাদ্যযন্ত্র সৃষ্টির ইতিহাসও সেই ধারারই প্রতিফলন পরিলক্ষিত হয়। বাদ্য বা বাজনা সংগীতের তিন অদ্যায়ের একটি অন্যতম অধ্যায়। অন্য দুটো অধ্যায় হল গীত এবং নৃত্য। অর্থাৎ গীত(গান), বাদ্য বাজনা, নৃত্য(নাচ) সমন্বয়ে সংগীত।

বাদ্যের মূল উৎস হল যন্ত্র। বাদন প্রকাশের জন্য একটা মাধ্যমের প্রয়োজন। আর সেই মাধ্যম হল যন্ত্র। বাদ্যযন্ত্র আবার বিভিন্ন ভাবে বিভক্ত। কোন কোন বাদ্যযন্ত্র তার বা তত দিয়ে তৈরি।

কোন কোনটি আবার চামড়া দিয়ে। কোন কোন যন্ত্র ধাতু নির্মিত। আবার কোন কোন যন্ত্র ফুঁ দিয়ে বাজাতে হয়; তাই এ যন্ত্রগুলোকে বিভিন্ন গোত্রের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। ফলে, বাদ্যযন্ত্র মূলতঃ চার ভাগে বিভক্ত- তত,আনদ্ধ, ঘন ও শুষির। চামড়া দিয়ে তৈরি বিধায় তবলা একজোড়া আনদ্ধ শেণীর বাদ্যযন্ত্র।

আধুনিক যুগের(১৭৫৭) সংগীত স্রষ্টা আমীরখসরু উপমহাদেশীয় সংগীতে একটি অবিষ্মরনীয় নাম। তিনি পাখোয়াজকে দুভাগে ভাগ করে তবলা ও বাঁয়া সৃষ্টি করেন। ভারতীয় তালবাদ্যের মধ্যে এমনকি পৃথিবীর সমস্ত পারকিউসন ইনুস্ট্রুমেন্ট-গুলির মধ্যে আমার মতে তবলা সর্বশ্রেষ্ঠ। তবলা বাদনে বহু বিচিত্র ও চমৎকার ধ্বনির একত্র উৎপাদন ও প্রকাশ সম্ভব। পরিশেষে বলতে হয় বলতে হয় গানের প্রাণ হচ্ছে রিদম।

রিদমের প্রাণ হচ্ছে তবলা। সূত্রঃ বাদ্যযন্ত্র প্রসংগ শ্রুতি নন্দন Sargam-An Introduction to Indian Classical Music Swar-Plugs একটি আধুনিক তবলা ও অন্যান্য Indian Tone সমৃদ্ধ VSTi instrument যা রিদম প্রগ্রামিং সফট্‌ওয়ার ও কর্গ কিবোর্ডে ব্যবহার করা যায়। এখানে তবলার বোলগুলিকে স্যাম্পেল আকারে দেওয়া থাকে যা আধুনিক ফিউশন ঠাইপ মিউজিক কম্পোজ করতে বেশ সহায়ক।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।