... ... ... ...
প্রথমে কাকের গল্প দিয়া শুরু করা যাক।
বেশ কিছুদিন যাবত ব্লগে একটা ম্যাড়ম্যাড়া ভাব, ব্লগার এক বন্ধু বলে, ভালা লাগতাছে না রে...আমি কিছু কই না। চিন্তা কইরা কিছু কারণ বের করলাম। রোজার মাস, ১৪ ঘন্টা রোজার এফেক্ট পড়ছে আর কি...কারও তেল নাই। রোজায় ধরছে সবাইরে।
কিংবা সব মার্কেটিং এ ব্যস্ত, ঐটাও কারণ হইতে পারে।
আরো কারণ হইতে পারে যে বিতর্কিত ফিগার যেমন- ত্রিভুজ মাঠে নাই। বিভিন্ন টিম- যারা ব্লগের একশন ফিগার ছিল, তারা অন্য ব্লগে ব্যস্ত। মাঝেসাঝে কবিখেদানো স্থানীয়ঠগ একটূ ঝড় তুলতো, এখন সুশীল নিকে কবিতা বেচে।
মোদ্দা কথা, বিতর্ক নাই।
সবাই আসে, যায়। লগইনের লম্বা লিস্টি, কিন্তু হিটের খবর নাই।
আমার অবশ্য এরকম শান্ত ব্লগ ভালোই লাগে।
কাকের গল্প শেষ।
এবার তালের গল্প বলি।
আজকে প্রায় ডেনড্রাইটের রেকর্ড ভাংতেই বসছিল। উটার্নের চরম্ভাবে আলোচিত এক পোস্ট, ব্লগারেরা লগাইয়া মাইনাস দান করে মনের ঝাল মিটাইলো বেশ কিছুক্ষণ। দ্রুততম মাইনাস-শতক এর রেকর্ডও মনে হয় হইছিল। আফসোস, কাজে গেছিলাম দেখে বিনুদন থেকে বঞ্চিত হলাম। অতি-প্রতিক্রিয়াশীল মডুরা আমারে বিনূদন থেকে বঞ্চিত করলো, পোস্ট দিল মুইছা।
ঢেকির সৌজন্যে ঘোলে স্বাদ মিটাইলাম
তালের গল্পের ইন্টারেস্টিং পার্টটা কিন্তু এইটা না...
ব্লগের এক মডুনীকে আজকে অনেকদিন পর কমেন্টাইতে দেখলাম। খুশি মনে বাকবাকুম কইরা উটার্নের ক্যাচাইল্লা পোস্ট আর ঐটারে পচাইয়া যেসব পোস্ট আসছে, তাতে কমেন্টাইতাছেন। যদিও স্থানীয়ঠগ সহ বহু ভাঁড়ের বহু পোস্ট, বহু কমেন্ট ক্যাচাইল্লা হলেও তখন মডুনীর টিকিটাও দেখা যায় নাই।
যাক গে, আমি বলতাছি না যে কাক বসছে দেইখাই তাল পড়ছে, কিংবা তাল পড়তাছিল দেইখা কাক বসছে। তাল এম্নি এম্নিই পড়ছে।
কাকে কাম পায় নাই দেইখা বসছে।
অবশেষে কাকতালের সৌজন্যে ব্লগ জমসে আবার।
কাকতালীয় গল্প শেষ। সাময়িক বললাম...কারণ মডুনীর সুনজরের অপেক্ষায় আছি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।