আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

চিনি, শাহ আবদুল করিম, ফারুক খান শো এবং সিদ্দিকা কবীরের মন্ত্রী হবার সম্ভাব্যতা



যে সময়টাতে এসে দাম বেড়ে গেল চিনির, দেশ জুড়ে মিষ্টিহীনতার সম্ভাবণা দেখা দিল প্রকট হয়ে, ঠিক সে সময়ে চলে গেলেন গণমানুষের ভেতরে মিষ্টি আবাহন জাগানোর অসামান্য কারিগরও। শাহ আবদুল করিম। স্যালুট, হে জীবনজয়ী সুর সাধক। ভাগ্যিস আবদুল করিমের এই মিষ্টি সুর থেকে কোনোভাবে চিনি আলাদাভাবে পাওয়া যায় না। তবে সেটাও সিন্ডিকেটের করাল গ্রাসে বাজার থেকে উধাও হতে হতো।

আমাদের বাণিজ্যমন্ত্রী অনেকটা আড়ালে আবডালে চলে গেছেন। চ্যানলে এখন প্রতিদিনের মতো ফারুক খান শো দেখা যাচ্ছে না। কারণ, তার অনেক বড় বড় কথা ব্যার্থ করে দিয়ে অনেক ছোট ছোট মূল্যের জিনিস সিন্ডিকেটের কল্যানে তাকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে, আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে উঠেছে। আর আমার আমাদের সেসব দেখতে হচ্ছে, কলাগাছ হয়ে। সামনে ঈদ।

চিনিসহ এই বাজার নিয়ন্ত্রণের কোনো কার্যকরী উপায় দেখা যাচ্ছে না। উৎপাদিত চিনি যায় কোথায় সেটাও একটা থেকে যায় কোটিখানেক প্রশ্ন। এমন প্রশ্নও দুমুর্খের মুখে, নাকি ইলিশে খাওয়াতে ব্যার্থ হয়ে বাবু মনমোহনের জন্য চিনি দিয়ে পায়েশ-টায়েশ জাতীয় কিছু তৈরি হচ্ছে নাকি? যাক যা ইচ্ছে করুন। দেশের মানুষের খাওয়ার দিকে অল্প হলেও নজর দিন। দেশের মানুষের জীবন বাঁচানোর জন্যও তো আপনাদের দায় আছে।

সেক্ষেত্রে, ব্যার্থ বাণিজ্য মন্ত্রনালয় বিলুপ্ত করে, একটা গার্হস্থ্য মন্ত্রনালয় গঠন করে দিন। বাণিজ্য মন্ত্রনালয়ের মাধ্যমে দাম নিয়ন্ত্রণ তো আর করতে পারবেন না। পাবলিক যা কিনতে পারে তা দিয়েই সে কী খাবে, গার্হস্থ্য মন্ত্রনালয় করে এমন একটা দিক নির্দেশনামূলক মন্ত্রনালয় করে দিন। এ ছাড়া জাতীর ভোটের ঋণ শোধ করার বিকল্প উপায় নেই। যে মন্ত্রনালয়ে প্রাথমিক অবস্থায় সিদ্দিকা কবীরকে টেকনোক্রেন্ট মন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিতে পারেন।

উল্লেখ্য যিনি দেশের প্রয়োজন মিটিয়ে বিদেশীদের জন্য খাবার রেঁধে দিতে বাধ্য থাকিবেন।

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।