বঙ্গবন্দ্ধুর কান্খিত বাকশাল মডেল প্রতিষ্ঠিত হলে দেশ অনেক দূর এগিয়ে যেত।
ধর্মকে রাষ্ট্রের সাথে সম্পৃক্ত করা যাবে না। ধর্মের উপর ভিত্তি করে প্রতিস্ঠিত কোন রাজনৈতিক দল বাংলাদেশে থাকতে পারে না।
বঙ্গবন্দ্ধুকে হত্যার পর জিয়াইর রহমান ক্ষমতায় এসে ১৯৭৫ সালের ৩১ শে ডিসেম্বর যুদ্ধঅপরাধীদের মুক্ত করেন এবং তাদের নিয়ে সরকার গঠন করেন।
১৯৭৯-১৯৮৬ আওয়ামীলীগ বিরোধীদলে থেকে ততকালীন সৈরশাসনের পতনের দাবীতে আন্দোলন করেছে।
একই দাবীতে জামায়াতও আন্দোলন করেছে। একসঙ্গে রাজনীতি করেনি।
১৯৯৬ সালে আওয়ামীলীগ ক্ষমতায় এসে বঙ্গবন্দ্ধু হত্যার বিচারের কাজ শুরু করে কিন্তু ২০০১ সালে বিএনপি ক্ষমতায় এসে এ কর্যক্রমে বাধা দেয়।
----- অধ্যাপক ড. আআমস আরেফিন সিদ্দিক
উপাচার্য, ঢাকা বিশ্ব বিদ্যালয়
(দৈনিক আমাদের সময় / ১৪.০৮.২০০৯)
আসলে ওনার কথাগুলো কতটুকু সত্য বা মিথ্যা, কতটুকু যৌক্তিত বা কতটুকু বিতর্কিত সে বিষয়ে আমি কোন কথা বলব না। আমার কথা হলো, দেশের সর্বোচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সর্বোচ্চ পদে বহাল থেকে প্রকাশ্যে দলীয় রাজনীতি করা কতটুকু সঠিক ? আমরা জানি আমাদের দেশে এই পদটা রাজনৈতিক ভাবেই পূরন করা হয়।
কিন্তু পদে থেকে তো আর রাজনীতি করা যায় না। উনি কি পারবেন উনার বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল ছাত্রছাত্রীদের রাজনৈতিকভাবে দুই চোখে দেখতে। উনি আমাদের সকলের স্যার। উনার অবশ্যই নিজস্ব মতামত থাকবে। কিন্তু বিতর্কের বাইরে থাকতে হবে।
বিতর্কিত রাজনীতি এরিয়ে চলতে হবে। নিজের সন্মান ওনার নিজেকেই রক্ষা করতে হবে। আওয়ামীলীগকে খুশি করা মার্কা বিতর্কিত মন্তব্য কেন এমন সম্নানিত একজন ব্যাক্তিকেই দিতে হবে। এধরনের বক্তব্য দিয়ে দল গরম রাখার জন্য নেতার অভাব আছে নাকি?
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।