ফেসবুক আইডি:নাই
অরিন্দম বিয়া করছে মাত্র কয়েক দিন হলো।
বউয়ের সাথে তার খিটিমিটি লেগে থাকে অলটাইম। কিন্তু কেন?
কেউ জানে না।
অরিন্দমের একটা বদ স্বভাব আছে। সেটা হলো, যেখানে সেখানে বসেই জল ত্যাগ করা।
সামনে কে আছে না আছে তা খেয়াল করে না। সময়-অসময় বুঝে না। মন চাইলে জল ত্যাগ করে...
তো বিধি বোধহয় ব্যাপারটা সহ্য করতে পারলেন না। তাই একদিন এক ঘটনা ঘটলো অরিন্দমের জীবনে।
ঘটনা এইঃ
অরিন্দম জল ত্যাগ করতে বসেছে এমন এক জায়গায় যেখানে ছিলো মৌমাছির চাক।
মনের সুখে অরিন্দম যেই জল ত্যাগ করেছে, জলের ছিটা পেয়ে মৌমাছিগণ নিজ মূর্তি ধারণ করে আক্রমণ করে বসলো অরিন্দমের সেনসেটিভ পজিশনে।
আর যায় কোথায়?
বেচারার তো ত্রাহি মধুসুদন অবস্থা।
বউ বেচারী অরিন্দমকে সহ্য করতে না পারলেও অরিন্দমকে ভালোবাসতো। তাছাড়া সে দেখলো অরিন্দমের কষ্ট হলেও তার নিজের সম্পদই নষ্ট হচ্ছে।
তাই তাড়াতাড়ি অরিন্দমকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলো।
ততক্ষণে সেনসেটিভ বস্তু ফুলে ফেপে একাকার।
কী আর করা! ডাক্তার দ্রুত ওষুধ দিলেন।
অরিন্দমের অবস্থা তখন যায় যায়... ।
তাই তার স্ত্রীকেই ডাক্তার বললেনঃ এই ওষুধটা খাওয়ান, অল্প সময়ের মধ্যেই ব্যথা এবং ফোলা দুই-ই চলে যাবে।
ডাক্তারের রুম থেকে বের হয়ে স্বামীকে ওয়েটিং রুমে বসিয়ে অরিন্দমের বউ ডাক্তারের রুমে আবার ঢুকলো।
ডাক্তার : কী ব্যাপার?
অরিন্দমের বউ : ডাক্তার সাহেব, এমন কোনো ওষুধ কি নেই, যা আমার স্বামীকে খাওয়ালে ব্যথা কমবে ঠিকই তবে ফোলা কমবে না?
=============================================
একদিন এক রোগী ডাক্তারের কাছে গিয়ে বলল, ডাক্তার সাব, আমার একটা অদ্ভুদ রোগ হয়েছে।
ডাক্তার বললেন, কি রকম?
রোগী বলল, আমি অল্পতেই রেগে যাই। গালাগালি করি
ডাক্তার বলল, ব্যাপারটা একটু খুলে বলুন তো।
রোগী বলল, হারামজাদা, কয়বার খুইল্লা কমু!!!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।