অতীত খুড়ি, খুঁজে ফিরি স্বজাতির গুলিবিদ্ধ করোটি
একটা কাহিনী শুনছিলাম। সরকারী ওয়েবসাইট হ্যাক করার পর এক হ্যাকাররে ধরলো এফবিআই। কিন্তু তারে শাস্তি না দিয়া উল্টা তার প্রতিভার কদর করা হইলো। তারে সরকারীভাবে কাজে লাগানো হইলো।
বোমারু মিজান সম্পর্কেও আমার মধ্যে একই ভাবনা কাজ করে।
এই পাবলিক ম্যাকগাইভার স্টাইলে হাতের কাছে সাধারণ উপাদান দিয়া ভয়ঙ্কর বিধ্বংসী বোমা বানাইতে সক্ষম। মাইন বানাইতে পারে। এমন একটা প্রতিভারে কেনো অর্ডানান্স ফ্যাক্টরিতে কাজে লাগানো হইতেছে না। ডিজাইনিং বা এমন কিছুতে।
অবশ্য দুইটা ফ্যাক্টর এইখানে বিবেচনায় আনতে হইবো।
মিজানের কমিটমেন্ট। সেইটা এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। তাই সে প্রাণের বিনিময়ে এই সওদায় রাজী হবে কিনা সেটা একটা প্রশ্ন বটে। আরেকটা হইলো আমাগো অর্ডন্যান্স ফ্যাক্টরির বেহাল অবস্থা। বিওএফ এর গুলি তো ছ্যাচড়া সন্ত্রাগীরো হাতে, যা কিনা আসলে সামরিক বাহিনীতে ইউজ করার জন্য বরাদ্দ।
এখন সেই গুলিগোলাও বিদেশ থিকা আমদানী হইতেছে। আদ্দিকালের থ্রিনটথ্রির গুলি ছাড়া ওরা আর কিছু করে কিনা সেইটাও জানা নাই। কিন্তু যাই হোক। সরকার আসলেই একটা প্ল্যান নিতে পারে এরকম। শীর্ষ কয়েকটা সন্ত্রাসী যদি মোটিভেটেড হইয়া গোয়েন্দা সংস্থাগুলায় কাজ করে (ইনফরমার হিসেবে না), দে ক্যান ডু মিরাকলস।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।