হতে পারি বদ অথবা ফাজিল কিংবা একটু দুষ্টু প্রকৃতির। আমি নিজেকে জোকার ভাবতেও ভালবাসি। কিন্তু আমি চরম ঠোঁটকাটা। আমি সত্যের জন্য কারো পরোয়া করি না। কারন পাপ বাপকেও ছাড়ে না।
নিশ্চই মিথ্যা বিলুপ্ত হবে। www.facebook.com/RISALATMAX বহু দিন ধরি এই আজরাঈলের চেয়ারম্যানের কতা মনে পড়িতেছিলো। বড় ভাইরে অনেক দিন দেকি না। তাই তাহাকে একদিন দেকিতে তাহার গৃহে হাজির হইলাম। যাইয়া দেখি চেয়ারম্যান মন খারাপ করি বইয়া আছে।
ব্যাফারডা মালুম না হওয়ায় জিগাইলাম ' ভচ চেহারা এইরম আরিপ খানের মত করি রাখছো কিল্যাই?' চেয়ারম্যান আমারে জড়াইয়া ধরি হু হু করিয়া কান্দিয়া দিয়া কইলো 'আজরাঈলরে আমার কি হবে রে আজরাঈল? শাদি করতে মুন্চায় মাগার যারে জড়াইয়া ধরি সেই ঠেলে পায়'। কথা সইত্য কারন বিচারা এত দিন এই বিষয়ডা লইয়া শান্তিতে ছিলো যে কারিনাও অবিবাহীত। লেকিন উহাকেও সাইফ ম্যানেজ করিয়া ফালাইচে। বেচারা আর কত দিন কারিনা আর যে পারিনা গান গাইয়া আর কারিনা বিড়ি টানিয়া শান্তনা গ্রহন করিবে? নাহ্ এর একটা বিহিত করিতেই হইবে। তাই খালু খালাম্মার কাছে গমন করিলাম।
লেকিন তাহারা মাইয়া দর্শনের ঝামেলা করিতে নারাজ। তাহাদের বক্তব্য নিজের বৌ নিজেকেই খুজিতে অইবে। ইভেন পোকেমন আর ড্রাগন বল জি দ্বয়কে বলিলেও তাহারা এ ব্যাফারে সম্মত হইলেন না। বিয়া যে জীবনের সবচেয়ে বড় ভুল এই বিষয়টা উপলব্ধি করিবার কারনে নাকি অন্য কিছুর কারনে তা মালুম অইলো না। মাগার মুখে ঠিকই বলিলেন যে পোলা ট্যারা মাইয়া পডাইতে পারে না হেই পোলার মুখে শাদীর কতা মানায় না।
চেয়ারম্যান কানতে কানতে লুঙ্গি তো ভালা কতা আন্ডু পর্যন্ত ভিজাইয়া ফালাইচে। জাতির এই ক্রান্তি লগ্নে জলিল ভাই দুই ঠ্যাং চ্যাগাইয়া আগাইয়া আসিলো। মেজাজটা বিগড়াইয়া গেলো। যাহার ঠ্যাং চ্যাগা দেবার কথা তাহার খবর নাই আর উনি আইছে। বুঝলাম বোতল বাবার পানি পড়ার রি একশান এহনো যায় নাই।
যাওক গিয়া জলিল ছাব ডিছিশান লইল যে আমাদিগের নিয়া ললনা দর্শনে যাইবে। অর্থাত্ আজরাঈল, জলিল আর চেয়ারম্যান। জলিল ছাব নিজে ললনাদের পিতার সাথে যোগাযোগ করিয়াছেন। আমিও এ বিষয়ে আপত্তির কিছু পাইলাম না। মনে মনে দোয়া করিলাম যেন চেয়ারম্যানের বৌ এত তারাতারি পছন্দ না হয়।
কারন যত ললনা পরিদর্শন করিতে যাইতে পারিবো ততই খানা পিনা ধ্বংস করিতে পারিবো। মাগার চেয়ারম্যানের আচার ব্যবহারে কিন্চিত্ মনক্ষুন্ন হলেম। তার অবস্থা এখন মল্লিকা শেরাওয়াতই পাউক আর ময়ুরীরেই পাউক শাদি সে করবই। যাহাই হোক বড় ভাইর বৌদেখিতে যাইবো একটু সাজুগুজু করাও তো দরকার। তাই সগ্গোলে মিল্যা পার্লারে গেলুম।
ফেসিয়াল ফুসিয়াল মাখিয়া ধলা হইবার ব্যর্থ্য চেষ্টা চালাইলাম। জলিল ছাবরে দেইকা তো তুই মাইয়া চিক্কুরপাইরা ফিট। তাহারা উহাকে এজেআই গ্রুপের মালিক মনে করিয়াছিলো কিনা মালুম অইলো না। পরদিন খুব সকালে আরলি ইন্দা মর্নিং সগ্গোলে যাত্রা শুরু করিলাম। পথি মধ্যে আমি ললনাদেরকে কিভাবে সংক্ষেপে বর্ননা করা যায় তাহা বর্ননা করিলাম।
সেক্সিঃ উহাদের শারীরিক বৈশিষ্টগত কারনে আমাদের শরীরেও আন্দোলন শুরু হয়।
মিষ্টিঃ উহাদের রুপ মাধূর্যে আমার মন ভেঙে চুরমার হয়ে যায়। শুধুই ভালবাসিতে মুন্চায়।
এটম বোমঃ উহারা সেক্সি ও মিষ্টির সংমিশ্রনে তৈরি একটা প্রজাতি যাহাদের শারীরিক ও রৌপিক সৌন্দর্য্য অতুলনীয়। ইহারাই সকল পুরুষের জীবনের স্বপ্ন।
আমার কথা হা করিও চেয়ারম্যান ও জলিল ছাব গিলিতেছিলো। জলিল ছার বলিল কথা সইত্য। চেয়ারম্যান বলিল কথা অবশ্যই সইত্য। প্রথম ললনার বাড়িতে গিয়া হাজির হইলাম। তাহার পিতা মাতা আমাদিগের সাথে কথা বলিলেন।
মনে হইল যে তাহারা চেয়ারম্যানকে অনেক দিন ধরিয়া চেনেন। লেকিন চেয়ারম্যানের কুনো রিএকশানদেখলাম না। ইতি মধ্যে খানি পিনা হাজির হইলো। আমার না হয় একটু চাইতে দেরি মাগার জলিল ছাব অলরেডি হাফ ডজন মিষ্টি চালান কইরা দিছে। লেকিন চেয়ারম্যান দেকি কিছু খায় না।
ব্যাফার কি? পুলায় ছাকিব খানের মত ডায়েটকন্ট্রল শুরু করছে নি? কানের কাছে জিগাইলাম ' বড় ভাই এত সুস্বাদু খাইদ্য আর তুমি বইয়া আছো? ' চেয়ারম্যানে আমারে কয় ' আরে আজরাঈল আগে দেখ জামালের গোটা দিছে নিহি। ' মেজাজটা চরম খারাপ অইয়া গেল। কইলাম 'ভচ মাইয়াই দেকতে ফারো নাই আর তুমারে জামালের গোটা খাওয়াইলে বিয়ার দিন তো ইন্দুরের ঔষধ খাওয়াইবো নিশ্চিত্। ' চেয়ারম্যানরে এক্টু সঙ্কিত হতি দেখলাম পড়ে জিগাইলো 'ছোড ভাই তাইলে আল্লার নামে খাওয়া শুরু করমু?' আমি কিন্চিত্ ভাবিলাম। একে তো জামাই সঙ্গে নিয়া ললনা পরিদর্শনে আসিয়াছি তাহার উপর যদি ছোটখাট হাতির মত খানাপিনা শুরু করে তাইলে ইজ্জত পকেটেলইয়া দৌড়ান লাগবো।
তাই তাহাকে খাইতে নিষেধ করিলাম। ইতি মধ্যে পাত্রী আসিয়া উপস্থিত। তাহার পিতা মাতা আমাদিগরে তাহার সাথে একেলা কথা বলিতে বলিয়া চলিয়া গেলেন। চেয়ারম্যান জিগাইল 'আজরাঈল মাইয়া কোন শ্রেনী ভূক্ত?' আমি গবেষনা করিয়া বলিলাম 'বনফুল মিষ্টি'। জিগাইলাম নাম কি? উত্তর আসিলো ডালিয়া।
কস্কি মমিন এইটা কেঠায়? চেয়ারম্যান কয় এইটা ছুডো কালের সেই ডালিয়ায়। বুঝিলাম এই কারনেই মাইয়ার বাপ মায় পুলারে চেনে চেনে ভাব ধরছিলো। মাইয়ারে কিছু জিগামু কি মাইয়াই তো মেশিন ছাইড়া দিছেএক্কে বারে চাকরির ইন্টারভিউ। চেয়ারম্যানরে জিগায় তুমি এত দিন কই আছিলা, খোজ খবর নেও নাই ক্যান, আমারে ঐ একদিন খাওয়াইয়া আর তো খাওয়াইলা নাইত্যাদি ইত্যাদি। জলিল ছাব আমাগোরে কয় ' ছেমড়ি যদি এমুনভাবে মেশিন চালায় তাইলে তো বিয়ারপরে মেশিনে আর কিছু থাকবো না' কথা সইত্য লেকিন ঠাস কইরা মাইয়া উইঠা কয় কি 'তুমরা মেয়ে দেখতে আসছো কিছু আনো নাই? একদম খালি হাতে আসলা।
' কস্কি মমিন মান সম্মান তো সব বিলাইয়ে চাইট্যা দিয়া যাইবো। মিষ্টির টেকা দিয়া সগ্গোলে রাস্তায় পরোটা কলিজ খাইছিলাম। আমি কানে কানে কইলাম 'ভচ ভাল মাইনষের মত হাইটা বাইর হবা না দৌড় দিবা?' কইতে দেড়ি মাগার দৌড়াইতে দেড়ি না। সব গুলা সেকেন্ডের মধ্যে গায়েব অইয়া গেলাম। রাস্তায় নাইমা নিজেগো গাল নিজেরা থাবড়াইলাম।
ভাগ্য ভাল জলিল ভাইর কাছে এটিএম কার্ড আছে। কিছু টেকা তুইলা মিষ্টি দ্রব্য ও ফলমূল খরিদকরিয়া পুনরায় নুতন কইন্যা পরিদর্শনে গেলাম। বাসায় ঢুইকা দেখি কেমুন যেন গম্ভীর গম্ভীর ভাব। ঘটনা কিতা। জলিল ভচরে জিগাইলাম উইদ আউট ইনভাইটেশন আইয়া পড়ছি নাকি? পরে বাপের কতায় বুঝলাম।
উনি বলিলেন 'দেখো বাবা আমরা রক্ষনশীল পরিবার। অন্য ছেলেদের সামনে মেয়েদের দেখাই না। তবে শুধু পাত্রকে দেখাতে পারি'আমি রাজি থাকলেও জলিল বস রাজি অইলো না। া। সে উইঠা বলল 'সার আমাদেরকে আবার আঙ্কেল আন্টির কাছে রিপোর্ট করতে হইবো।
' কি আর করে মাইয়ার বাপে রাজি অইয়া গেলো। সে ভিতরে চইলা গেলো। আমি কইলামযে জলিল বচ রে নিয়া আমি বাইরে যাই। মাগার চেয়ারম্যান ভচে ছাড়ে না। কয়তোগো মত চাবি ছাড়া মাইয়া মেশিন আরাম্ভ করলে বন্ধ করমু ক্যাম্বায়? কথা সইত্য অতি সইত্য কথা।
একটু পরে দেখি মাইয়া আইছে। পর্দা পুশিদা করে। বোরখা পইড়া আইছে। মুখটাও ঢাকা। বুঝলাম না এই অবস্থায় দেইখাই কি পছন্দ করতে অইবো? এদিকে চেয়ারম্যান জ্বালাইয়া মারতাছে 'ছুডো ভাই আইটেম কিরাম?' আমি জিদ কইরা কইলাম 'আইটেম প্যাকেটের ভিত্রে বাইর অইলে কমু' এক্টু পরে দেহি মাইয়া বোরখার তন মুখ বাইর করছে।
চেয়ারম্যান দেহি চিক্কুর দিছে। তাহার অধিক জোড়ে চিক্কুর দিলো মাইয়াটা। আমি জিগাইলাম 'এইডা কেঠায় জলিল ভচ'। ভচে কয় 'এইটাই সেই নিশি'। আমি কইলাম 'খাইছে থাকবো না চেয়ারম্যানের চোখের পিসি'।
মাইয়ায় তো মিথ্যাবাদী, বেঈমান, ফাজিল, অপদার্থ কইয়া মেশিন ছাড়ছে। আব্বা আম্মা কইয়া চিক্কুর শুরু করছে। এলাকার মানুষ জন তো একটু অইলেই দৌড়াইয়া আইবো। মনে করব এইখানে বাংলা ফিলিমের রেপের সিন চলতাছে। চেয়ারম্যান আমার দিকে চাইলে আমি ডায়রেক্ট কইয়া দিলাম 'ভচ অয়েল ইয়োর ওন মেশিন'।
চেয়ারম্যান কয় 'মেশিনের খেতা পুড়ি দৌড়া। ' আমি কইলাম 'এত দামের মিষ্টি ফলফুরুট থুইয়া যামু'? কেঠায়কইচে জলিল ভচ প্যাকেট লইয়া ভোঁ দৌড়। চেয়ারম্যান তো আগেই গায়েব। আমি টেবিলেরউপ্রে রাখা বিরিয়ানির পেলেট লইয়া খিচ্চা দৌড়। খাবার নষ্ট করতে নাই তাহারামাইন্ড করব।
রক্ষনশীল পরিবার তো। বাইরে আইয়াই জলিল ভচের গালে চেয়ারম্যান একটা বন চটকনা মাইরা কইলো 'ফাজিল এগুলারে পাইছত কই?' জলিল ভচ তেত্রির দন্ত বিকশিত কইরা কইলো 'ওয়ার্ল্ডইস গোল। ' যাহাই হোক ছিনতাইকৃত বিরানি খাইয়া ভূড়িটারে আপাতত ঠান্ডা কইরা সর্বশেষ কইন্যা পরিদর্শনে গেলাম। কইন্যার বাড়ি তো এলাহি কারবার। নিজেগো বাড়ি তো না যেন রাজপ্রাসাদ।
খানা পিনার হুলুস্থুল কইরা ফালাইচে। কইলাম 'ভচ মাইয়া দেইখা লাভ নাই। মাইয়ার বাপের যে টেকা পয়সা তা দেখতে দেখতেই লাইফ ফিনিশ অইয়া যাইবো। ' মাইয়ার বাপে খালি আজাইড়্যা প্যাঁচাল পাড়ে। আর জলিল ভচ ও সমানে তেল মারতাছে।
আমার তো সন্ধেহ লাগা শুরু অইলো যে বিয়া জলিল ভচ করব না চেয়ারম্যান? একটু পরে মাইয়া আইলো। লগে চৌদ্দগুষ্টি সব আইছে। মাইয়ায় একখান বিশাল ঘোমটা লাগাইছে। আমি বলিলাম ' মা জননী ঘোমটা টা একটু তোলো তোমা' চেয়ারম্যান এত লোকের মধ্যেই আমার গালে ঠাডাইয়া বন চটকনা মাইরা দিলো। কইলো 'হুমুন্দির নাতী আমার বৌ তোর কোন দিক দিয়া মা জননী লাগে?' আমি প্রায় কাইন্দাই দিতাম মাগার ললনা আদরের সুরে বলিলো 'আহা থাক না।
ছোটমানুষ'। মাইয়ায় তাহার মুখ দেখাইলো। আমি তো দেইখা হাঁ কইরা রইলাম। আর মনে মনেনিজেরে গাইল্যাইলাম এই মাইয়ারে মা বলিবার অপরাধে। আর চেয়ারম্যানের তো কতাই নাই।
ডায়রেক্ট কইয়া দিলো কবুল। সবাই তো শুকুরাল হামদুলিল্লাহ কইয়া চিক্কুরমারল। এইবার তাহারাখালুর মুপাল নাম্বার নিয়া গো ব্যাক করল। আর আমাদের কাথে তাহাদের ললনাকে রাইখা গেল। কি যে বলিবো বুঝিতে পারিতে ছি না।
চেয়ারম্যান জিগায় 'ছুডো বাই এইটা কোন কেলাস্?'আমি কইলাম 'এইডা কোন কেলাস না এইডা এটম বোম'। একটু পরে দেখি ললনায় মিচকি স্মাইল দিছে। আর কয় 'চেয়ারম্যান আমারে চিনছো?' চেয়ারম্যান দেখি সুবোধ বালকের লাজুক ভাব নিয়া কয় 'জ্বি আমি আপনাকে কিভাবে চিনতে পারি?'মাইয়া দেহি এইবার জ্যাকলিন ফার্নান্দেজ স্টাইলে হাসি দিয়া কয় 'তাইলে যে মাইয়ার গায় গরুর ঝোল ঢাইলা দিছিলা তারে মনে আছে?' এইবার দেখি চেয়ারম্যানের মুখে কালিমা ঘনাইয়া আসিল। কোন মত তোতলাইয়া জিগাইল 'আ আ আ আপনিকে?' মাইয়ায় কয় 'আমি কলি। ফুলের না আগুনের।
আমারে বদনা দিয়া অপমান করা মিষ্টির প্যাকেটে গোবর দেয়া। এইবার তো আজীবনের লাইগা তুমারে পাইছি। ' তারপরআর কি চেয়ারম্যান বেহুশ অইয়া পড়ল। আমি আর জলিল ছাব তুইলা আনছি।
.
.
.
বিয়া ফাইনাল অইয়া গেছে।
আর সেইদিন বাড়ি আইয়া বাথরুমে কাথা বালিশ লইয়া থাকা লাগছিল। কারন খাওনে জামালের গোডা আছিলো। আর চেয়ারম্যান তো টেনশানে বাথরুমে যাওনেরও টাইম পায় নাই। আগেই ছাইড়া দিছে। মাগার এহন এই আজরাঈল অপেক্ষায় আছে।
কবে বিয়ার দিন আইবো আর মাইয়া সহ মাইয়াপক্ষের সবগুলারে জামালের গোটা খাওয়াইয়া বেহুশ বানামু। এইটাই অইবো আজরাঈলের প্রতিশোধ। বঙ্গদেশের সবচেয়ে বড় জামালের গোটা বিষ্ফোরন। আপনারা দোয়া করিবেন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।