আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

পাকিস্তান সোয়াত - আসলেই কী এটা শরিয়া আইনের জন্য যুদ্ধ? (দ্বিতীয় পর্ব)



প্রথম পর্বের জন্য Click This Link দ্বিতীয় পর্ব: উপরে পাকিস্তানের প্রদেশগুলোর প্রসঙ্গে কথা বলেছি। পাকিস্তানের রাজনীতিক সত্ত্বা ও জীবনের মূলধারা বলতে আমরা যা চিনি সেখানে এই প্রদেশগুলোর জীবনযাপনই নির্ধারক। কিন্তু এর বাইরে আইনত পাকিস্হানের টেরিটরি না হলেও রাষ্ট্রের সাথে চুক্তিবলে আফগান সীমান্ত ও ফ্রন্টিয়ার প্রদেশের মাঝে কিছু পশতুন অঞ্চল আছে। সচেতন পাঠকের হয়ত চোখ এড়ায় নাই উপরে আমি পশ্চিম পাকিস্তান অংশের জনসংখ্যা ব্যাখ্যা করার সময় পাঞ্জাব, সিন্ধ, বেলুচিস্তান আর ফ্রন্টিয়ার ও অন্যন্য মিলে - এভাবে হিসাব কষেছিলাম। এই অন্যান্যরা কারা? এই অন্যান্যরাই এখনকার পাকিস্তান শুধু নয়, আমেরিকারন যুদ্ধ নীতির মূল ফ্যাক্টর।

এই অন্যান্যরা হলো, আজকের FATA (ফেডারেল এডমিনিসট্রেটিভ ট্রাইবাল এড়িয়া); যদিও এর কিছু অংশ (সোয়াত, (উপর ও নীচ) দুই দির, ও চিতরাল) সরাসরি আবার পরবর্তীতে (৬৯ সালের এক ইউনিট পশ্চিম পাকিস্তান ভেঙ্গে দেবার পর) ফ্রন্টিয়ার প্রদেশের অংশ অর্থাৎ পাকিস্তান রাষ্ট্রের টেরিটরিতে অংশ গ্রহণ করে। এই বিশেষ ব্যবস্হার সূত্রপাত্র অনেক পিছনে বৃটিশ কলোনীর স্বার্থের মধ্যে। সে ঘটনা সংক্ষেপে শিরোনাম আকারে হলেও নীচে বলব। কারণ সোয়াতের গঠন ইতিহাস, ভৌগলিক ষ্টাটাস, জনজীবন গতিপ্রকৃতি বুঝার জন্য এটা দরকার। ১. ১৮৩৮ সালে আফগানিস্তানের আমীর জারের রাশিয়ার সাথে এক গোপন চুক্তিতে আবদ্ধ হয়।

কারণ সে তখন সেন্ট্রাল এশিয়ার দিকে ধাবমান। ২. এতে ভয় পেয়ে বৃটিশরা আফগানিস্তান দখলে মরিয়া হয়ে উঠে আর পথে তখনকার শিখ রাজ্য লাহোরের রণজিত সিং এর পতন ঘটিয়ে দখল নেয়। ৩. বিস্তর বোমাবর্ষণে পর্যদুস্ত করতে পারলেও ঐ অঞ্চলের পশতুনদের প্রতিরোধের মুখে তা এক দীর্ঘস্হায়ী যুদ্ধের রূপ নেয়। ৪. অনেক বছর কেটে যায়, এদিকে বৃটিশ দখলীকৃত এলাকা ধরে রাখার সমস্যা বাড়তে থাকে। অবশেষে পশতুনদের উপর বিজয়লাভ অসম্ভব জ্ঞান করে ১৮৯৩ সালে বৃটিশ-ইন্ডিয়ার ফরেন সেক্রেটারি স্যার মরটিমার ডুরান্ড আফগান আমীর আব্দুর রহমান খানের সাথে এক আপোষ চুক্তিনামা করে।

এতে যার যার প্রভাবাধীন পশতুন অঞ্চল বরাবর লাইন টেনে ভুগোলে ভাগ করা হয়। এই কলোনিয়াল সীমানাই (ডুরান্ড লাইন নামে পরিচিত) আজও আফগান-পাকিস্তানের সীমান্ত নির্দেশ করে। ৫. নিজেদের আবাস অঞ্চল ডুরান্ড লাইনে ভাগ হয়ে গেলেও পশতুনরা বিশেষ করে আজকের পাকিস্তান অংশের ভাগে যারা, তাদের নিজস্ব জীবনযাপন, নিজস্ব ট্রাইব শাসন পদ্ধতি, বিচার সংস্কৃতিক ব্যবস্হায় বৃটিশের হস্তক্ষেপ একেবারেই গ্রহণ করতে পারেনি। ফলাফলে প্রায় অর্ধ শতাব্দী ধরে এই পশতুন অঞ্চল কলোনিয়াল যুদ্ধক্ষেত্র হিসাবেই বিরাজ করে। ১৮৯৭-৯৮ আবার যুদ্ধ শুরু হয়।

৬.এবার পর্যদুস্ত হয়ে বৃটিশরা পশতুনদের সাথে এক নতুন চুক্তিনামার আশ্রয় নেয়। পশতুন এলাকাকে এক বাফার জোনের মত রেখে বৃটিশ সৈন্য আফগান সীমান্ত আউট পোষ্ট থেকে পাকিস্তানের ভিতরে সরিয়ে নেয়া হয়। এই ভিতর মানে পাকিস্তানের আজকের নর্থ-ওয়েষ্ট ফ্রন্টিয়ার প্রদেশ পর্যন্ত। ১৯০১ সালে এই প্রদেশ গঠন করা হয়। ৭. ওদিকে যে চুক্তির কথা বলছিলাম তা হয় পশতুন বিভিন্ন উপজাতির সাথে।

পশতুনরা বহু ট্রাইবাল অঞ্চলে বিভক্ত ও শাসিত হলেও বৃটিশের বিরুদ্ধে একসাথে লড়েছে। আবার কিছু কিছু ছোট রাজার রাজ্য (যেমন সোয়াত, দির, চিতরাল) ছিল যেগুলো নবগঠিত ফ্রন্টিয়ার প্রদেশের লাগোয়া কিন্তু সীমানার বাইরে। এই রাজা (নবাব, ওয়ালি) দের সাথেও চুক্তি করতে হয়। চুক্তির বিযয়বস্তু হলো, এরা বৃটিশ কলোনির রাজনৈতিক ও সামরিক স্বার্থে নিজেকে ব্যবহার হতে দেবার বিনিময়ে আভ্যন্তরীণ প্রশাসনের ক্ষমতা লাভ করবে, এক ধরণের এজেন্ট ব্যবস্হার মাধ্যমে। একএকটা ট্রাইবকে একএকটা এজেন্সী মনে করা হয় আর, এর এজেন্টরা বৃটিশ-ইন্ডিয়ার ও পশতুন জনগণের মাঝে মধ্যস্হতাকারী।

এই এজেন্টরা বসে ফ্রন্টিয়ার প্রদেশের আলাদা অফিসে আর, সরাসরি বৃটিশ গভর্নর-জেনারেলের কাছে তার এলাকার বৃটিশ সামরিক, নিরাপত্তা, রাজনৈতিক স্বার্থ সংক্রান্ত বিষয় রিপোর্ট করবে। ৮. যেটা গুরুত্ত্বপূর্ণ তা হলো, স্টাটাসের দিক থেকে এই এজেন্ট শাসিত অঞ্চল বৃটিশ-ইন্ডিয়া রাষ্ট্রের টেরিটরি নয়। তবে বৃটিশ-ইন্ডিয়া রাষ্ট্রের সাথে বিশেষ চুক্তিতে আবদ্ধ স্বশাসন অঞ্চল বা ছোট রাজ্য। নবগঠিত ফ্রন্টিয়ার প্রদেশই বৃটিশ-ইন্ডিয়া রাষ্ট্রের শেষ সীমানা। ৯. বৃটিশরা ১৯৪৭ চলে যাবার পরে বা বৃটিশ-ইন্ডিয়া রাষ্ট্র বিলুপ্ত হয়ে যাবার পর স্বভাবতই চুক্তির আর কার্যকারিতা নাই।

ফলে কলোনীর পুরানো সীমানার দায় সূত্রে নতুন পাকিস্তান রাষ্ট্রকে নতুন করে বৃটিশ-ইন্ডিয়ার গভর্নর জেনারেলের জায়গায় পাকিস্তানের গভর্নর (১৯৪৭ এর দেশভাগের শুরুতে গভর্নর বলেই চালু হয় পরে প্রেসিডেন্টে নাম বদল হয়) লিখে একই চুক্তিতে আবদ্ধ হতে হয়। কলোনী বাউন্ডারী আইনে পাকিস্তান রাষ্ট্রের মূল নিশ্চিত টেরিটরি ফ্রন্টিয়ার প্রদেশ পর্যন্ত বাকিটা আধাখেচরা, বিশেষ চুক্তি অঞ্চল। একই চুক্তির কারণে এজেন্টরা পাকিস্তানের গভর্নর (বা পরবর্তীতে প্রেসিডেন্টের) কাছে দায়বদ্ধ। Under the Constitution, FATA is included among the “territories” of Pakistan (Article 1). It is represented in the National Assembly and the Senate but remains under the direct executive authority of the President (Articles 51, 59 and 247). Laws framed by the National Assembly do not apply here unless so ordered by the President, who is also empowered to issue regulations for the “peace and good government” of the tribal areas. ....FATA সংক্রান্ত পাকিস্তান সরকারের ওয়বসাইট ফেখুন। http://www.fata.gov.pk/subpages/admnsystem.php বাস্তবে অবশ্য প্রেসিডেন্টের প্রতিনিধি হিসাবে ফ্রন্টিয়ার প্রদেশের আমলা, ডিভিশনাল কমিশনারের হাতে, FATA তাঁর দখল ও কর্তৃত্ত্বে।

১০. পশ্চিম পাকিস্তান ১৯৫৫ সালে এক প্রাদেশিক ইউনিট গণ্য হবার পর এই আমলা কর্তৃত্ত্ব আবার আরও উপরে কেন্দ্রিভুত হয়ে যায়। ফ্রন্টিয়ার প্রদেশের মর্যাদা হারাবার কারণে তা এক ইউনিট পশ্চিম পাকিস্তানের প্রাদেশিক প্রশাসনের অধীনে চলে যায়। আর অনুষঙ্গ হিসাবে ট্রাইবাল বিশেষ অঞ্চলও ফ্রন্টিয়ার প্রদেশের আমলার হাত ত্যাগ করে আরও উপরে রাওয়ালপিন্ডি, ইসলামাবাদে ঘুরপাক খেতে থাকে। ফলে ইউনিট প্রথার ক্ষতি সবচেয়ে সরাসরি ট্রাইবাল বিশেষ অঞ্চলের উপর পড়ে। স্হানীয় প্রশাসন আরও স্হানীয় হবার বদলে উপরে কেন্দ্রের দিকে কেন্দ্রীভূত হয়ে যায়।

১১. ১৯৬৯ সালে আয়ুব খানের পতনের পর ও ইয়াহিয়া শাসনে ১৯৭০ এর নির্বাচনের আগে পাকিস্তানের প্রশাসনিক ব্যবস্হায় সবচেয়ে বড় ধরণের রদবদল হয়। ১৯৪৭ সাল থেকে শুরু করে নানান জোড়াতালি দিয়ে ক্ষমতা কুক্ষিগত ও কেন্দ্রীভূত করে কোন স্পষ্ট ও গ্রহণযোগ্য কনষ্টিটিউশন ছাড়াই এতদিন চলেছিল। এতে ভুক্তভোগী হয়েছিল বাংলাসহ মূল পাঁচ প্রদেশ তো বটেই, যারা ট্রাইবাল বিশেষ অঞ্চল হিসাবে শাসিত ছিল তারা। এরা ক্ষতিগ্রস্হ হয়েছিল সবচেয়ে বেশি আর দ্বৈত শাসনে ভুক্তভোগী। শুধু আমরাই না, সারা পাকিস্তান জুড়ে এই ক্ষুব্ধ নানান জনরোষ ৬৯ এর গণঅভ্যুত্থানের পিছনে সবচেয়ে বড় কারণ।

১২. আয়ুবের পতনের পর ইয়াহিয়ার সংস্কারে ট্রাইবাল বিশেষ অঞ্চলের আবার বড় রদবদল হয়। ট্রাইবাল বিশেষ অঞ্চলের অন্তর্গত কিন্তু ছোট রাজ্য দির, সোয়াত ও চিতরাল সিদ্ধান্ত নেয় তারা বিশেষ অঞ্চলের ষ্টাটাস ছেড়ে পাকিস্তান রাষ্ট্রের টেরিটরিতে অন্তর্ভুক্ত হবে। ফলে ফ্রন্টিয়ার প্রদেশের মালাকান্দ নামের জেলার সাথে এই তিন ছোট রাজ্য অন্তর্ভুক্ত করে মালাকান্দকে প্রশাসনিক ডিভিশনে উন্নি্ত করা হয় আর এর রাজধানী হয় সোয়াতের সাইদু শরীফে। একইভাবে হাজারা টেরিটরি পাকিস্তানে অন্তর্ভুক্ত হয় ফ্রন্টিয়ার প্রদেশেকে সীমানা বাড়িয়ে। একইভাবে বেলুচিস্তান ট্রাইবাল অঞ্চল ঝোবা, সিবি, লোরালাই, চাগাই বেলুচিস্তান প্রদেশের জেলা হিসাবে পাকিস্তানে অন্তর্ভুক্ত হয়।

অন্যদিকে অবশিষ্ট ট্রাইবাল বিশেষ অঞ্চল - মোহামন্দ, কুররাম, খাইবার, বাজুর, ওরাকজাই, উত্তর ও দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তান, কোহট, পেশোয়ার (রাজধানী পেশোয়ার নয়), বাননু ও ডেরা ইসমাইল খান - এগুলোর সমন্বয়ে FATA (ফেডারেল এডমিনিসট্রেটিভ ট্রাইবাল এড়িয়া) বিশেষ অঞ্চল ঘোষণা করা হয়, সম্ভবত ১৯৭০ সালের জুলাই মাসের এক তারিখে। ১৩. বৃটিশ জমানার ১৯০১ সাল থেকে শুরু করে আজ অবধি বৃটিশ বা পাকিস্তান সরকারের সাথে ট্রাইবাল বিশেষ অঞ্চলের শাসন-সম্পর্ক কখনই ভালো যায়নি। ১৯০১ সালে বৃটিশরা ট্রাইবাল বিশেষ অঞ্চলের জন্য Frontier Crimes Regulation 1901 আইন চালু করে। আজও এই আইনের ভিত্তিতে FATA অঞ্চলের সমস্ত দেওয়ানী ও ফৌজদারী অপরাধের বিচার পাকিস্তান কেন্দ্রীয় সরকার সব স্হানীয় আচার, রীতি সামাজিক প্রথাগত নিয়ম আইনের উপর দিয়ে ওভাররুল করে সম্পন্ন করে। এছাড়া আছে Protected Areas ও non-protected Areas বলে ভাগাভাগির নতুন উপদ্রব।

FATA এলাকার বিচার ব্যবস্হা কেমন সে সম্পর্কে পাকিস্তানের সরকারী বয়ান থেকে নিচের ইংরাজী অংশ তুলে দিলাম। এটা আরও বিস্তারিত পাওয়া যাবে http://www.fata.gov.pk/subpages/admnsystem.php এখানে। ইটালিক আমার দেয়া। In protected areas, criminal and civil cases are decided by political officers vested with judicial powers. After completing the necessary inquiries and investigations, cognizance of the case is taken and a jirga is constituted with the consent of the disputing parties. The case is then referred to the jirga, accompanied by terms of reference. The jirga hears the parties, examines evidence, conducts further inquiries where needed, and issues a verdict which may be split or unanimous. The political agent, or an official appointed by the political agent for this purpose, examines the verdict in the presence of parties to the case and members of the jirga. If the verdict is found to be contrary to customary law or tainted with any irregularity, the case may be remanded to the same jirga for re-examination or the verdict may be rejected and a fresh jirga constituted. Where the verdict is held to be in accordance with customary law and free of irregularities, it is accepted and a decree is issued accordingly. An aggrieved party may challenge the decree before an appellate court, and a further appeal may be lodged with a tribunal consisting of the home secretary and law secretary of the federal or provincial government. Once appeals are exhausted, execution of the verdict is the responsibility of the political administration. In non-protected areas, cases are resolved through a local jirga at the agency level. Local mediators first intervene to achieve a truce (tiga) between parties in a criminal case, or to obtain security (muchalga) in cash or kind for civil disputes. Thereafter, parties must arrive at a consensus concerning the mode of settlement—arbitration, riwaj (customary law) or Shariah (Islamic law). Once the mode of settlement is agreed upon, mediators arrange for the selection of a jirga with the consent of the parties to the case. একটা রাষ্ট্র টিকে থাকার, তার ন্যায্যতা প্রতিষ্ঠা করতে পারার অন্যতম প্রধান শর্ত হলো একটা ইনসাফ বা ন্যায়বিচারের ব্যবস্হা সহজ পদ্ধতিতে সে কতটুকু তার জনগণকে দিতে পারছে এর উপর। আরও অনেক কিছুর সাথে এর ভিত্তিতেই জনগণ বিচার করে সামনে হাজির রাষ্ট্রটা তার আপন না বিচ্ছিন্ন অপর - তাকে নিপীড়ন করাই যার কাজ।

FATA অঞ্চলের বিশেষত্ত্ব হলো, এটা কোন বিচারেই কোন রাষ্ট্র বা রাষ্ট্রের অংশ নয়। কিল মারার বেলায় সে পাকিস্তানের রাষ্ট্র-অংশ, অথচ বিচার ব্যবস্হা দেবার বেলায়, বিচার সার্ভিস ডেলিভারির বেলায় সে আর রাষ্ট্র নয়। শুধু তাই নয়, উল্টা পশতুন ট্রাইবাল বহু পুরানো সমাজ বলে ট্রাডিশনাল বা সামাজিক দীর্ঘ প্রথাগত পথে যে বিচার ব্যবস্হা গড়ে উঠেছিল তাকেও স্বাধীনভাবে কলোনীর কাল থেকেই আর কাজ করতে দেওয়া হয়নি, বরং এর আরও বিকাশ বাইরের হস্তক্ষেপের কারণে ছেদ পড়ে গেছে। সাধারণভাবে সোয়াত-সহ ট্রাইবাল বিশেষ অঞ্চলের কঠিন বাস্তবতা এটাই। এই পটভূমি বিবেচনা সাথে না রাখলে সোয়াতের "শরিয়া আইন" চাওয়ার মানে কী তা বুঝা যাবে না।

বাকিটা তৃতীয় ও শেষ পর্ব দেখুন। Click This Link

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.