বিষয়টা এতটাই স্পর্শ কাতর এবং মোটামুটি ধরনের গুজব থেকে পাওয়া তথ্য যে, ব্লগে বিষয়টা শেয়ার করা ঠিক হচ্ছে কি না বুঝতে পারছি না। তবও শেয়ার করছি কারন আমার জানতে ইচ্ছে করছে আর কেউ এ ধরনের গুজব শুনেছে কি না?
আইন শৃংখলা বাহিনীর হেফাজতে বি,ডি,আর সদস্যদের অস্বাভাবিক মৃত্যু নিয়ে অনেকের মনেই প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। সবাই নিজের মত করে এর ব্যখ্যা দিচ্ছে। কারন, সরকার এই ব্যপারে নিশ্চুপ। সবাই আর্মির দিকে আঙ্গুল তুললেও আর্মি সতর্ক হচ্ছে না।
বাড়ছেই মৃতের সংখ্যা। প্রায় সবার শরীরেই টর্চারের চিহ্ন। মৃত্যুর কারন যে অমানুষিক নির্যাতন, সেটা এখন অপ্রকাশিত সত্য। কিন্তু কেন এই নির্যাতন, কেউ কি কখনও ভেবেছেন?
আমি জানি, অধিকাংশ ব্লগার একটাই জবাব দিবেন। কারো মতে ফকিন্নীর পোলাগরে মারা জায়েজ, কারো মতে প্রমান নিশ্চিহ্ন করা আবার কেউ কেউ বলে প্রতিহিংসা।
কিন্তু আজ আমি একটা তথ্য পেলাম। তথ্যটা শেয়ার করা উচিৎ হচ্ছে কি না বুঝতে পারছি না। তথ্যটা যদি সঠিক হয় তবে আগামীতে বিচার শুরু হবার আগেই আরো কিছু বি,ডি,আর সদস্য এর লাশ দেখব আমরা। এমার তথ্য দাতার তথ্য অনুসারে, "২৫ শে ফেব্রুয়ারী পিলখানায় নারী নির্যতনের যে ঘটনা ঘটেছে, সেগলো সম্মানের কথা ভেবে সুকৌশলে দেশবাসীর কাছে আড়াল করা হয়েছিল। যদিও এখন প্রায় সবাই তা জানে।
বিচার শুরু হলে এই ধরনের অপরাধের সাথে যারা জরিত তারা পাড় পেয়ে যাবে। কারন, "নারী নির্যাতন" সংক্রান্ত কোন বিষয় মালায় উল্লেখই থাকবে না"। এত বড় অপরাধ করার পরও তাদের বিচার হবে না, এটা কেউ মেনে নিতে পারছে না। ফলে এ ধরনের ঘটনার সাথে সর্ম্পকীত কেউ চিহ্নিত হলেই..................।
তথ্যের সত্যতা কতটুক জানি না।
তবে আমি যার কাছে শুনেছি তাকে বিশ্বাস করি।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।