ফেলে দেওয়া মাল, কেউ নেই ধারে কাছে, বাতাস এলে উড়ে সব তালগোল,এখনই ঠিক সময়,লুঠ তো করতেই হবে। হা হা হা...
তোমার জন্য ইমোটিকিন, মীরার বধুয়া কাব্য; সব হল সার; জগৎসংসার, এবার কথা অশ্রাব্য। প্রেমে হল বেলা, মিছরির ডেলা, না চাইতেই এল পানি; সাধুসঙ্গ সার, শুধু শুক্রবার, তোমার কথাই শুধু ভাবি। ভাবী মানে তাই, কাদম্বরী চাই, লিখতে চাই আরো; হতে চাই দেবদাস, চন্দরমুখি মাইনাস, সংসার মানে পারো। তোমায় লিখছি, তোমায় খুঁজছি, চাই তোমার ঠিকানা; তুমিই ডার্লিং, ব্লিচিং কার্লিং, নেকুপুষু সোনামনা।
বোম্বেতে ছিল, আটানা কিলো, বাকী সকলেই ভুশি; রাখলাম তাই, দিলখুশ বাঈ, নো জোর-জবরদোস্তি। কলেজেতে গিয়ে, কলজেতে আটকিয়ে, প্রাণ হল হাস-ফাঁস; বিনোদিনীতে গিয়ে, পালস থামিয়ে, জীবনে আইল অ্যাশ। দুইবেলা পরকীয়া, উঠেছি হাঁফাইয়া, দেখতে থাকিনু আমি; মাগীর কত ঢঙ, চোখেরই হাজার রঙ, কালো কি ছাই বাদামি। পরে কমদামি, করে বাঁদরামি, আমি হইলাম নেতা; চারটি খিস্তি, যৎপরোনাস্তি, বোচো শালা হারামজাদা। বাকী থাকে এক, কেমন লাগে দ্যাখ, তোর মাকে ড্যাশ।
কথার কথা, দিল পেল ব্যথা, খচে গেল অ্যাশ। তোমায় লিখছি, তোমায় খুঁজছি, চাই তোমার ঠিকানা; তুমিই ডার্লিং, হাইব্রিড কার্লিং, নেকুপুষু সোনামনা।
সেই থেকে আমি, থামিয়ে পাগলামি, কলমকে বললুম দাড়া; আজ থেকে শুধু, মুখ ভরা মধু, যতই রুমাল নাড়া। ষাঁড় হলে লাল, তুষারেতে সাদা, ন্যাপি হইল বসুন্ধরা; হলে হেমাটোমা, করে দাও ক্ষমা, প্রোটনে ভেজাল ভরা। তোকে নিয়ে সুখি, তুই কচুরমুখি, যদি তাতে জোটে ভেনাস; তারপরে যদি, আঁটো ফন্দী, সে তোমার বোনাস।
তোমায় লিখছি, তোমায় খুঁজছি, চাই তোমার ঠিকানা; তুমিই ডার্লিং, দিলখুশ কার্লিং, নেকুপুষু সোনামনা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।