কবিতার ছেলে।
বর্ষালী রুপ নিয়ে বৈশাখি হাওয়া
মনে করে দিয়ে যায় কত চাওয়া পাওয়া
ব্যস্ত পথের যত ধুলো বালিকনা
আকাশের দিকে চেয়ে
চোখের অশ্রু বেয়ে
স্বশরীরে রাজপথে করে আলপনা।
(মৃত্যুর ডরে যদি হয়ও আনমনা)
সবুজ - শ্যামল তরু বাতাসের বেগে
ঘুর্নিপাকের শেষে যায় বুঝি রেগে
বৃষ্টিরা নেমে আসে টিপ টাপ টিপ
পানির পরশ পেলে
ক্ষণ লুকোচুরি খেলে
নিজেদের গায়ে বাধে সবুজ প্রদীপ।
(বয়ে যাক বারিধারা টিপ টাপ টিপ)
গ্রামের পথের ধারে পুকুরের পেটে
পানি নেই, আছে যেথা শুধু কাদা মেটে
মেঘদেশ থেকে বৃষ্টিরা নেমে এলে
কচুরিপানার দল
পুকুরের সম্বল
একে একে গঁজে উঠে কাদা-মাটি ঠেলে।
(হোকনা এটেল মাটি হোকনা সে বেলে)
উত্তরে যতসব আমের বাগান
পবনের দোলা খেয়ে মোন আনচান
গহীন গায়ের কত ডানপিটে ছেলে
ছলেবলে কৌশলে
আম লিচু গাছ তলে
কত খুশি হয় যদি একটাও মেলে।
(দুর্দম দুরন্ত শত ছেলে-পেলে)
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।