কবিতা উৎপাদন মূলক, শরীরবৃত্তীয়
এক.
বস্তু ভেদে গিয়ে সেদিন কবিতা বিহ্বল হয়ে গেছে
চুড়ান্ত হয়ে গেছে মৌনতা-
সে জবর অর্ধম শিখেছে
চিন্তার পথে তাকে আমার আর কিসসু বলবার থাকল না
ভাবনায় পড়েছে য্খন, বুতাম খুলে সে আর কোন্
অমোঘ বাক্য আছে যে দাঁড়াবে-জিরোবে?
দুই.
বলিব চৈতন্য তাকে, যদি তুমি থাক
পিরিতির বাক্য আমি চেতনায় গিলি নাকো
সাথীরে আমার তোমায় মর্মান্তরে নেব
তোমাতে সহায় আমার, এবাদতে যদি থাক।
তিন.
তোমারে অন্ধ-ভাবে না করি পিরিতি যদি
তাইলে ধর্ম নাই,
কতদূর দৃশ্য পারে জৈবিক চোখ।
আমার শোকর নিও, আমি যা
দৃশ্য দেখিওবা- তারই জন্য যাহা বুদ্ধির মুখ।
চার.
প্রণয় মাপিওবা যদি ইনসাফে, বুঝি সেমত
পিরিতি সহজ নয়; বন্ধু মাশেক, কোথায় রাখি সে ওজর?
তোমার প্রশংসা করি- ততোধিক ন্যায্য ভাবি
হাজার শোকর।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।