...
বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রকাশিত এবং ইন্টারনেটে দেখা দরবার হলের ছবিগুলোতে যা দেখা যায়... তা থেকে ঘটনার ক্রমটি এমন:
১. পর্দার পেছনে থাকা দুই সৈনিক বেড়িয়ে আসে কিন্তু দুজনেই অভিনয় করে মূর্ছা যাবার!
২. অফিসারগণ ছুটে আসে তাদের নিরস্ত/নিরস্ত্র করতে এবং তারা জ্ঞান ফিরানো এবং শুশ্রূষায় ব্যস্ত থাকে।
৩. জেসিও দৌড়ে গিয়ে পরবর্তী একশনের জন্য প্রস্তুত হতে খবর দেয়।
এখানে উল্লেখযোগ্য কোনো জেসিও বা সৈনিক এগিয়ে আসেনি বরং সবাই বাইরে চলে গেছে। সুতরাং তারা প্রত্যেকেই জানতো কী ঘটতে যাচ্ছে।
মূর্ছা যাবার নাটক কোন সাধারণ মস্তিস্কের কাজ নয়। এটি একটি প্রচণ্ড প্রখর বুদ্ধিসম্পন্ন মাস্টারপ্লান যা অব্যর্থ।
মূর্ছা যাবার ব্যাপারটিকে কেন্দ্র করে সৈনিকদের মাঝে এবং মিডিয়াতে গুজব রটানো হয়, ডিজি একজন সৈনিককে গুলি করে মেরে ফেলেছে।
এটাকে আমি বিদ্রোহ ভাবতে পারিনা। আর সরকারের ইন্ধন আছে তা বিশ্বাস করতে হয় কেননা মরা হাতি বাঁচবে... উঠে দাঁড়াবে এক্ষুণি... সরে যাও গ্রামবাসী গল্পের পুনরাবৃত্তি করে বিপুল অস্ত্র, আর প্রকৃত হত্যাকারীদের মুখ্য অংশকে পালিয়ে যেতে দেয়া হয়েছে।
আর কিছু না হোক... এই ১০,০০০ জওয়ানদের পরিবার, আত্মীয় বন্ধু-বান্ধব এখন বৈরী হবে... ৫০০শতাধিক গ্রনেড আর অগুনতি অত্যাধুনিক অস্ত্র নিয়ে পালানো একাধিক খুনের আসামী ফেরারী.... দেশ কোথায়?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।