সঙ্গে সাহিত্যের সুবাস ...
এই তথ্য একজন সেনা-অফিসারের কাছ থেকে ইমেইল মারফত পাওয়া:
১. হত্যাকাণ্ডে জড়িত বিডিআর সদস্যদের কোর্ট মার্শালের মাধ্যমে দ্রুতবিচার করতে সরকার দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
২. নিহত অফিসারদের পরিবারের দাবি অনুসারে তাদের কাঙ্ক্ষিত ক্যান্টনমেন্টে সাময়িকভাবে বাসা বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।
৩. নিহত অফিসারের স্ত্রীকে অনুরোধ করা হয়েছে ট্রাস্ট ব্যাঙ্ক, প্রাইভেট ব্যাঙ্ক, ক্যান্টনমেন্ট স্কুল-কলেজ, বেসামরিক সরকারী স্কুল-কলেজ-এ সিভি জমা দিতে যাতে তাদের জন্য চাকরির ব্যবস্থা করা যায়। ইতোমধ্যেই কেউ কেউ চাকরি পেয়ে গেছেন।
৪. সেনাবাহিনী ইতোমধ্যেই প্রতি পরিবারকে ৫ লাখ করে টাকা হস্তান্তর করেছে।
৫. সরকার ইতোমধ্যেই প্রতি পরিবারকে ১০ লাখ করে টাকা হস্তান্তর করেছে। আরও ৭ কোটি টাকা বিতরণ করা হবে।
৬. অনেক সেনা-অফিসার ইতোমধ্যে 'ক্যাশ বা কাইন্ড' আকারে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোকে নানা সাহায্য করেছেন।
৭. সেনাবাহিনী পরিকল্পনা করছে প্রত্যেক পরিবারকে ডিওএইচএস-এ একটি করে প্লট বরাদ্দ দিতে।
৮. সরকার প্রতি পরিবারকে দু'টি করে ফ্ল্যাট দেবার চিন্তা করছে -- একটিতে বসবাস করা যাবে ও আরেকটি থেকে নিয়মিত ভাড়া আসবে।
টাওয়ারটির নাম হবে 'শহিদ টাওয়ার/চত্বর'।
নোট: যে-জীবন চলে গেছে, তা আর ফিরে পাওয়া যাবেনা। তার অনুপস্থিতে যে-অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে পরিবারগুলোর জন্য, তার বিপরীতে এই ক্ষতিপূরণের প্রয়াস সন্তোষজনক বলেই মনে হচ্ছে।
আধাসামরিক বাহিনী বিডিআর-এ আমার কোনো বন্ধু নাই। কিন্তু ঐ ট্রাজিক ঘটনায় যে-কয়েকজন বিডিআর সদস্য নিহত হয়েছেন, তাদের ক্ষতিপূরণের কী ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে তা কেউ জানলে আমাদের জানায়েন।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।