যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে
বিদ্যুৎ না থাকার সুবিধা নিয়ে আমরা কেউ ভাবি না। বিষয়টা নিঃসন্দেহে আশ্চর্য্যজনক। বিদ্যুৎ না থাকলে আপনাকে কোন কাজ করতে হয় না। এই নাগরিক জীবনে এর চেয়ে চরম আনন্দের আর কি হতে পারে। ধরুন কোন ক্লায়েন্টের সাথে আপনার মিটিং - বিদ্যুৎ যদি না থেকে সেটা ক্যানসেল করতে পারেন।
দীর্ঘক্ষণ বিদ্যুৎ না থাকলে কম্পিউটার, পিবিএক্স যায় বন্ধ হয়ে। এর চেয়ে সুখের আর কি হতে পারে? নো ফোন নো পেইন। নো মেইল, নো ওয়ার্ক।
বিদ্যুৎ না থাকলে বাসায়ও নানা সুবিধা পাওয়া যায়। নিদেনপক্ষে বিরক্তিকর টিভির হাত থেকে রেহাই পাবার জন্য লোডশেডিং এর কোন বিকল্প নাই।
অহেতুক কম্পিউটারের সামনে বসে সময় অপচয় করতেও হচ্ছে না।
তবে প্রতি তিনঘন্টা পরে এক ঘন্টার লোডশেডিং না করে আমার একটা ভাল প্রস্তাব আছে। একত্রে উইকলি লোডশেডিং এর ব্যবস্থা করতে পারে সরকার। যেমন ধরেন বনানীতে সপ্তাহে দুইদিন লোডশেডিং থাকবে। চব্বিশ চব্বিশ - আটচল্লিশ ঘন্টা।
কন্টিনিউয়াসলী। এতে ঐ এলাকার লোকজন আগে থেকেই কাজের পরিকল্পনা করে নিতে পারবে। সেইসাথে প্রখন্ড একটা অবসরেও তারা হয়ে উঠবে আগের চেয়ে চাঙা।
গড ব্লেস মাই শেখ হাসিনা!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।