বেশী না, আপনে গোটাপাচেক ছাগুপেইজে একবার চোখ বোলান। তমসম
বেগম, বাশের কেল্লা এইটাইপের। এরপর পোস্টগুলা দেখেন। একই পোস্ট
রিসাইকেলড। একদম ফিক্সড কিছু প্রপোগান্ডা।
এবং সেইগুলা তাদের
ছোট ছোট শাখা পেইজগুলাতেও প্রচারিত হয়। ফেসবুকের আগে ব্লগেও
এইসব প্রচারণা ছিলো। আমরা লাইন বাই লাইন ওদের মিথ্যা প্রমাণ
করে দিছি। এবং ফেসবুকেও লড়াইটা জারি রাখছি। ওকে মানলাম তরুণ প্রজন্ম ইতিহাস জানে না, তারা বিভ্রান্ত ছিলো, তাদের সত্য
জানানো হয় নাই, এমনকি অনেকে বাবা-মা, চাচা, মামার কাছেও একই
টাইপের গীবত শুনছে।
দলিল প্রমাণ তাদের চোখ খুলে দিছে,
তারা নিজেদের বিচার বিবেচনাবোধ
খাটায়া সিদ্ধান্তে আসছে তারা ভুল জানতো। কিন্তু এতো গেলো ইতিহাসের কথা। বর্তমান নিয়াও কি তারা বিভ্রান্ত?
এই যে শাহবাগে প্রজন্ম চত্বরে এতবড় আন্দোলন, এটাও
সরাসরি সম্প্রচার হচ্ছে, অনেকে সেখানে উপস্থিতও। তারপরও ছাগু
পেইজগুলায় এটা নিয়ে কি লেখা হচ্ছে? কি লেখা হচ্ছে সোনার
বাংলা ব্লগ, সামহোয়ার ইন ব্লগ, আমার দেশ নয়া দিগন্তে? নিজের
চোখেই কি তোমরা দেখতেছো না তাদের স্বরূপ। যুগ যুগ ধরে তারা যে মিথ্যাচার চালায়া আসতেছে তার হাতেনাতে প্রমাণ
কি পাইতেছো না? এইসব পেইজের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করে লাভ নাই।
একেকটা প্রপোগান্ডা হাইলি ভিজিটেড বানায়া দিতেছো তোমরা।
তাদের উৎসাহ দিতেছো এইগুলা পইড়া, পক্ষে বা বিপক্ষে কমেন্ট কইরা,
এমনকি গালি দিয়াও। তারা বলতেছে নাস্তিকরা-কমিউন
িস্টরা গালি দিতেছে, ভারতের দালালরা গালি দিতেছে,
আওয়ামী লীগের দালালরা গালি দিতেছে, অতএব আমরা সত্য বলতেছি। আর কতো তাগো পেইজের হিট বাড়াইবা। সমগ্র বাংলাদেশে যখন
আমরা তাদের বর্জনের ডাক দিছি, কেনো ফেসবুকে তাগো আয়রোজগার
বাড়াইবা, তাগো ভোক্তা হইবা? থামো।
বর্জন করো।
বাংলা অনলাইনে আমরা ওদের অস্তিত্বই স্বীকার করবো না আর।
প্রতিবাদের দরকার নাই, উপেক্ষা করো। তুমি তাদের না চিনলেই
তারা বিপন্ন হয়ে পড়বে। তাদের অস্তিত্ব নির্ভর করে তোমার স্বীকৃতিতে।
তুমি ছাগু বইলা একটা গালি দিলেও সে জীবন পায়। জাস্ট
ফাক দেম অল। সিটিএন। ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।