কাঙাল জানিয়া বাবা দিও দরিশন, অধম জানিয়া বাবা দিও দরিশন.....
সকালে এককাপ চায়ের সাথে যদি দৈনিক পত্রিকা না পড়া যায় মাথাটা একেবারে বিগড়ে যায়। দিনের শুরুটা অসমাপ্ত মনে হয় । মনে মনে আতংক বিরাজ করছিল পত্রিকা আসলো না কোন সমস্যা হয়নাই তো। সাথে সাথে পত্রিকার হকারের সাথে যোগাযোগ করে জানা গেলো পত্রিকা আসবে না। কারন সরকারী ছুটি।
এই জন্যেইতো দেশের অর্থনীতির এই অবস্থা।
এতো ঘন ঘন ছুটি এমনিতেই কাজ হয়না তারপরও ঘন ঘন ছুটি।
কত খবরতো আগে আগে ছাপাইয়া রাখা হয় কিন্তু ছুটির দিনের পত্রিকা কি আগে আগে ছাপাইয়া রাখা যায় না।
প্রথম পাতা না হয় স্বল্প পরিসরে ছাপাইলেন । এই ছুটি কি হঠাৎ
দেয়া হইছে ।
না আগে ঘোষনা করে সরকারী ছুটি দেয়া হইছে।
তাহলে আমরা পাঠকরা কেন বঞ্চিত হবো।
একদিন পত্রিকা নাই সুর্যের আলো নাই। খালি খালি লাগে।
অনেক দিনের অভ্যাস সেই ৭/৮বছর বয়স হইতে পত্রিকা পড়ি সকালে পত্রিকা মানেই অজানাকে জানা।
তার সাথে নানা রং বেরঙ্গের খবর ,দৈনিক খবর আরো কত কি।
দৈনিক পত্রিকার এই অবাঞ্চিত ছুটি বাতিল করা হোক।
মনে রাখা দরকার আনন্দবাজার পত্রিকার অফিস পুড়ে যাওয়ার পরও স্বল্প পরিসরে পত্রিকা বের হয়ে ছিল।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।