হত্যা করেছি নিজেকে...এখন শুধু পাপ বয়ে বেড়াচ্ছি
ঠান্ডার মাইধ্য গোসল করনটা এক্কেরে বিষের মত। ওইদিকে বউয়ের গাল ফুলানি দেইক্যা বুঝতে আরলাম শশুর বারী যাওন লাগবো। গোসল বাদ দিয়া গেলাম শশুর বারী। আমার শশুর আবার আমারে ভালা ফায় না। হাত মুক ধুইতে গিয়া দেহি নয়া বাথরুম ফিটিং দিছে।
আতকা গোসলের একটা ভাব উঠলো। লুঙ্গিটা লইয়া বাথরুমে গেলাম গুসলে। নাঙ্গা হইয়া বাথটবে হুইয়া হুইয়া নদীতে গুসল করণের একটা মজা লইতে লাগলাম। হঠাৎ কইরা দরজা ঠক ঠক কইরা উঠলো। আমার হালায় আবার দুলাভাইয়ের লগে মজাক করনের লাইগা মাঝে মইধ্য দরজায় ঠক ঠক মারে।
আমি তারে ওইত কইয়া খেদাই দিলাম। এট্টু পর আবার দরজায় বারী আবারো হেইত কইলাম, এবার দেহি আমার বউ! কইলো আব্বাজান গুসল দিব আমি কুন সময়ে বাইর হমু। নিজেরে নাঙ্গা দেইক্যা লজ্জা পাইনা মাগার শশুর আব্বারে হেইত কইয়া খেদানের পর সত্যিই শরম লাগতাছে।
আগেই কইছি শশুর আমারে ভালা ফায় না। খানার টেবিলে আইয়া আমার দিকে একটা রক্ত চক্ষু মারলো।
দেইক্যা পুরা খানা হজম হইয়া গেল। আব্বায় কইলো তুমার গুসলে এতো সময় লাগে? এইরকম ত আমি দিনে ২০বার গুসল করতাম আরি। তাইলে সূত্রখান কি খারাইলো
৩০মিনিট গুসল+গুসল= ২০বার গুসল
হালার গুসলে শান্তি নাই। মনে মনে এট্টু শয়তানি আইলো। কইলাম আব্বা কেমনে কি!
৩০ মিনিটে যদি ২০ বার গুসল হয় তাইলে
১.৫ মিনিটে ২০ বার গুসলের ১বার পুরা হইব
তাইলে আপনি কুন সময়ে গা মুছবেন আর কুন সময়ে আবার গুসলে যাইবেন?
হালার শশুরে এক্কেরে টাসকি মাইরা গেছে।
আমারে রক্তচক্ষু মাইরা কয় বেশি কতা কইয়ো না। গুসলে খালি গায়ে এট্টু পানি দিলেই হয় এত্তো ঘসা মাজা কি কাম!
চান্দি গরম হইয়া গেল। রাইত হইতে না হইতে কয় ঘুমাইতে যাইতে! রাইত ৮ বাজে এই সময়ে কেউ ঘুমায়! হগ্গেলে ঘুমাই গেলে নিচে আইয়া টিবি টা এট্টু চালাইলাম। হালার শশুর আবার আইয়া হাজির। কয় এতো রাইতে নিচে আইয়া কি কর? রাইত ১০ বাজে এই কতা কইলে কিমুন লাগে মিজাজ টা।
আমারে আমার সূত্র দিলো
৮টা বাজে ঘুমাইয়া সক্কাল পাঁচটায় উঠবা। ৯ঘন্টা টানা ঘুমাইয়া সক্কাল সক্কাল কামে বাইর হইয়া যাইবা। আবার আমি এট্টু মজা লইলাম
আব্বা ৮টা বাজে হুইতে গেলে ৯টা বাজে ঘুম আইব, ৫টা বাজে উঠলে ৮ঘন্টা ঘুম হইব, কামে গেলে ঝুরানি আইব। কয় কেমনে? কইলাম ওই যে ১ঘন্টা ঘুম কম হইব তাই! আব্বা আবার রক্তচক্ষু দেহাইয়া কইলো বেশি বুইজ না ঘুমাইতে যাও। কারেন্ট বিল বেশি উঠব.....
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।