ইতিবাচক
জীবন।
মার আলতে হাতের ছোয়ায়
কপালের স্বেদবিন্দুগুলি নিভে যাচ্ছে ক্রমশ
বাছা আমার বেচে থাকিস
চিরকালের মতো- টলটলে এক মায়া হয়ে।
বাবা হাটছেন ক্লান্ত,বিধুর
দেখ তোর সাইকেল আমি নিয়ে এসেছি উজ্জল
লাল ঠিক তোর মনের মতো
রোদ্রস্নাত রাজপথে চলতে থাক-শা শা বাতাস হয়ে।
বোনের মুখে উড়না চাপা
তোর পায়ে এত ময়লা লেগে কেনরে ভাই আমার
শুভ্র-শাদা হয়ে উঠবি তুই
খা কসম ! প্রতিটি দিবস আমার সন্ধ্যাশেষের তারা হয়ে।
ভাইটির হাতে খেলনার ঝোলা
ছোট্র ছোট্র পায়ে ঘুরছে আর চোখ তার নিরব কথক
সবগুলিই তোমার এবার
চলো আবার শুরু করি হামেদের বাগানের অসমাপ্ত লুকোচুড়ি।
আমরা।
নাহ কবিতাটি হয়েছে বেশ
কাত করে আছে মাথা আর মুগ্ধতার রগরগে বিস্তার
চোখেমুখের রোয়ায় রোয়ায়
কবির উল্লসিত আর্তনাদে চমকে উঠে ঘাস।
করতালিতে মুখর হল
কাপড়েরর কুচকানো শরীর নিয়ে কিছুটা বিরক্ত
নাটকটা ট্র্যাজেডিক !
খসখসে ফিসফিসানির সামনে অসহায় শুন্য মঞ্চ।
আরো আছে পাঠক, গদ্যকার, প্রকাশক ও
রাজনীতির রাক্ষুসে পেট
সবাই দাঁড়িয়ে আছে অক্লান্ত, অসীম ধৈর্যের
ছায়া হয়ে লাইন শেষে।
(রি পোষ্ট)
ইসরাইলকে তার আগ্রসনের বদলে এই কবিতাটুকু দিলাম।
কবিতার স্বাদ সে আস্বাদন করতে পারে কিনা, তা নিয়ে ঘোরতর সন্দেহ থাকা সত্ত্বেও। কবিতা কোন ঘাতককে ছুয়ে যায় না, সযতনে এড়িয়ে যায়।
তবুও.............................
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।