গুগল সার্চ করলে সাপ, ব্যাং পাওয়া যাবে । চেষ্টা করে দেখুন, ইংরেজি ও বাংলায় ।
১. আমার সম্পূর্ণ অহং-এর খাঁটি আবিষ্কার ।
২. কবিতা চলাকালীন আমাকে এবং আমার সমস্ত কিছুকে যতরকমভাবে পারা যায় উপস্হিত করা ।
৩. কবিতায় আমাকে ঠিক সেই মুহুর্তে আটক করে ফাঁস করা যখন আমি কোনো না কোনো কারণে ফেটে পড়েছি আর আমার ভেতর দিকটা বেরিয়ে পড়েছে ।
৪. নিজস্ব অহং দিয়ে প্রতিটি মূল্যবোধকে চ্যালেঞ্জ, তারপর স্বীকার অথবা প্রত্যাখ্যান ।
৫. সমস্তকিছুকে বস্তু মনে করে আরম্ভ, এবং প্রত্যেকটিকে নাড়িয়ে দেখে নেয়া যে তা প্রণবন্ত কিনা ।
৬. সামনে এসে পঢ়া ব্যাপারকে হুবহু গ্রহণ না করে তার প্রত্যেকটি দিক ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে দেখা ।
৭. পদ্যছন্দ ও গদ্যছন্দ উভয়েরই অবলুপ্তি ঘটিয়ে একটা সহজ-সরল নিজস্ব শৈলির ব্যবহার, যা ধাঁ করে ঢুকে যাবে যাকে জানানো হচ্ছে তার মেজাজে ।
৮. কথা বলার সময়ে যে ধরণ, মাপ আর ওজনের শব্দ ব্যবহার করা হয়, কবিতাতেও অবিকল তাই।
৯. কথা বলার সময়ে শব্দের ভেতরে যে-ধরণের ধ্বনি পুরে দেয়া হয়, কবিতাকে সেই ধ্বনিতে আরও চাঁচাছোলা করে উদঘাটন করা ।
১০.পাশাপাশি দুটি সব্দের এতাবৎকালের প্রতিষ্ঠিত আঁতাত ধাক্কা দিয়ে ভেঙে দেয়া, এবং তদ্বারা অসবর্ণ ও আবৈধ শব্দ ও বাক্য তৈরি ।
১১.কবিতায় আজ পর্যন্ত ব্যবহৃত সমস্ত সাহায্য প্রত্যাখ্যান, আর বাইরের কোনোরকম ঘুষ না নিয়ে কবিতাকে নিজেই মৌলিক হতে দেয়া ।
১২.কবিতাই মানুষের সর্বশেষ ধর্ম, সে ব্যাপারটা খোলাখুলি স্বীকার করা ।
১৩.তীরের মতৌ বয়ানে অতিষ্ঠ-অস্তিত্ব, বিবমিষা, বিরাগ আগাগোড়া তীব্রভাবে জানানো ।
১৪.অন্তিম প্রাতিস্বিকতা ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।