অতীত খুড়ি, খুঁজে ফিরি স্বজাতির গুলিবিদ্ধ করোটি
স্থান: মহল্লার সেই চায়ের দোকান
টেলিফোনে একটা সেন্টারের ফলাফল নিচ্ছেন দুই চা-খোর। আশেপাশে আমি ও কয়েকজন। সবার কান ওইদিকে।
নৌকা কতো? ২ হাজার ৫৭
আর দাড়িপাল্লা? ৯২৭, কতো বইল্লা, নশো সাতাশ? ঠিক আছে তোমরা ঐক্যবদ্ধ থাকো। আরো কিছু খুচরা বয়ান।
চায়ের দোকানে একটা আলোড়ন উঠে।
ভাই-এইটা কোন জায়গা?
এইটা এইখানে না। পাবনা। সাথিয়ার পাশে একটা সেন্টার।
ওইখানে নিজামী খাড়াইছে না।
জ্বি নিজামী সাহেব
নিজামী আবার সাহেব হইলো কবে। বক্তা বছর চব্বিশের এক উদ্ধত তরুণ।
ফোনওয়ালা থমকায়। আরেকজন বলে- এতো লোক ওই রাজাকারটারে ভোট দিলো কি মনে করে?
ফোনওয়ালা চুপ। দুই তরুন চায়ের বিল চুকিয়ে বেরিয়ে যায়।
ফোনওয়ালার মুখ থেকে অস্ফুটে বেরিয়ে আসে- বেয়াদপ কোনাকার। সবকটা চোখ তার দিকে ফিরে। এই শীতেও জায়গাটা সম্ভবত গনগনে ঠেকে তার কাছে।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।