নিজামী খালাস... শরীর চাঙ্গা... সব ঠিক ঠাক। ছবিটা দেখুন - গতকালের প্রথম আলো থেকে নেয়া।
দেশ কোথায় যাচ্ছে?
না না, নিজামীর মুক্তি আর বাবরের সাথে ম.খ.আলমগীরের চেয়ে চেয়ে তা দেখা থেকে এই প্রশ্নের অবতারনা হয়নি, হয়েছে আইনের যথেচ্ছাচারের প্রসঙ্গে।
চোর আর বাটপারতো উনারা সকলেই... কিন্তু, কেন জামাত সুন্দর মত বাচতে পারে আর অন্যেরা পারে না?
কেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেপুলেরা হট্টোগোল করলে মার খায় আর কেন জামাতী আর ধর্মীয় রাজনীতি করনেওয়ালারা পুলিশের কর্ডন নিয়ে মিছিল করে বা করতে পারে?
প্রশ্নগুলা বেশ সাদা মাটা। উত্তর গুলিও মনে হয় তা ই।
আমরা কি শুধু এই গোড়া এবং উগ্রপন্থিদেরকে বিভিন্ন কারনে ভয়ই পেয়ে যাব, নাকি এইটাও আসলে একটা ট্যাকটিক? মনে করে দেখেন ৭০ এর জন্মনিয়ন্ত্রন পলিসি এবং সেই সংক্রান্ত বিধিমালা। কোন সরাসরি আইন বা পলিসি করা হবে না এম.আর. করানোর জন্য - চেতানো যাবে না ঘুমন্ত রাক্ষসদের - এই যাতের কিছু কথা বলা হয়েছিল... মেনে নিয়েছিলেন প্রগতিবাদীরাও কারন - তারা মনে করেছিলেন না মামার চাইতে বোধহয় কানা মামাই ভাল। কিন্তু, এখনো কি তারা তা ই বলবেন? আগে যেটা পলিসিতে চলে যেতে পারতো, সেটা এখন একটা প্রান্তিক ইস্যু!
সেই প্রথম থেকে আমাদের নেতাবর্গরা ভেবে আসছেন যে ধর্ম নিয়ে নাড়াচাড়া করা যাবেনা। কেন? কারন তাহলে সেটার কন্ট্রোল আর হাতে থাকবে না - মোল্লারা কেড়ে নেবে! এই মনভাব কিছুদিন আগে মতি ভাইও দেখিয়েছেন আরিফের আকা কার্টুনকে কেন্দ্র করে। আসলেই কি সাধারন জনগন আদৌ চিন্তিত জামতের বা মৌলবাদীদের শক্তি নিয়ে? এটা কি কেউ কোনদিন যাচাই করেছেন? মনে হয় না... সবার শুধু ধারনা - ধর্ম নিয়ে কিছুই বলা যাবে না!
ফালতু!!!
আমার মনে হয় - এদের তোয়াক্কা না করাই শ্রেয়।
ওদের কোন ভিত্তি নেই শক্তির। হাউমাউ দুইদিনেই শেষ হয়ে যাবে যদি আপর আন্দোলন চলতে থাকে। কিন্তু, কর্নধারেরাইতো জামাত-ঘেষা... সেখানেই সমস্যা। ছবিটা সেই সুত্রেই পেইস্ট করলাম।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।