প্রিয় ব্লগারু গন এই বক্তব্যটি যত বেশী ছড়াবে, ডেঙ্গুর কারনে মানুষ তত কম মারা যাবে। তাই আসুন কোন প্রকার শর্ত ছাড়াই এটা ছড়িয়ে দেই।
আমি এই তথ্যটি আমার এক বন্ধুর কাছ থেকে পেয়েছি। যার সন্তান কিছুদিন আগে ডেঙ্গুর হাত থেকে রক্ষা পেয়েছে। সে আইসিইউ-তে ভর্তি ছিল এবং ১৫ বেগ রক্ত দেয়ার পরো তার প্লাটলেট ক্রমেই কমছিল।
সে তার এক বন্ধুর কাছ থেকে শুনতে পেল যে, পেপে পাতার জুস খেলে ডেঙ্গু ভালো হয়। এই মোতাবেক সে তার সন্তান-কে খেতে দিল এবং তার প্লাটলেট অস্বাভাবিক ভাবে বেড়ে যেতে শুরু করলো। কিছুদিন পর তার সন্তান সুস্থভাবে হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেল।
কিছুদিন আগে আমার এক বন্ধুর ডেঙ্গু ধরা পড়ে এবং সে আইসিডিডিআরবি-তে ভার্তি হয়। তার প্লাটলেট কাউন্ট ৩০০০০ এ নেমে আসে এবং লাঞ্চে পানি আসা শুরু হয়।
এমতাবস্থায় ডাক্তাররা তার আসা ভাগের হাতে ছেড়ে দেয়। এই পর্যায়ে সে পেপে পাতার জুস খায় এবং অভাবীত উন্নতি পায়। এমনকি ডাক্তার এবং নার্সরা পর্যন্ত আশ্চার্য হয় তার এই উন্নতি দেখে। তখন সে আমাকে এটা সবার সাথে শেয়ার করার জন্য বলে।
এই ভাবে আরো অনেক উদাহরন আছে যা দিলে পোষ্ট শুধু বড়ই হবে।
এখন আসি কিভাবে এই পেপে পাতার জুস খেতে হবে।
খুবই সহজ পদ্ধতি: ২ টা পেপে পাতা ভালোভাবে ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে তার পর ছেচে তা থেকে কাপড় দিয়ে ছেঁকে রস বের করতে হবে। এই ভাবে মাত্র এক চামুচ রস পাবেন। এই রস প্রতিদিন ২ চামুচ করে খেতে হবে। তবে গরম পানি ব্যবহার করলে এর কার্যকারিতা রাস পায়।
আর একটি কথা মনে রাখতে হবে সেটা হলো শুধু পেপে পাতার রস কোন প্রকার ডাটা নিবেন না।
এটা খেতে খুবই তিতা কিন্তু কার্যকারিতার কথা তো শুনতেই পেলেন।
তাই আসুন কোন প্রকার শর্ত ছাড়াই এটা ছড়িয়ে দেই।
(প্রথম পাতায় এক্সেস না থাকায় রিপোস্ট)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।