জাতি নাম এবং একক নাম এদুটি বষিয় আলাদা। কিছু হোটেল রয়েছে যাদেকে চেইন রেস্টোরেন্ট বলে । যেমন ম্যাগডোনান্ড, এগুলানের অনেক শাখা থাকে।
কিন্তু তাজ মহল এমন কোন বিষয় নয় । এটি হোটেলের মত বানিজ্যিক উদ্দেশ্যে তৈরি হয়নি।
আর এমন নয় যে কয়েকটা গম্বোজ, আর মূল্যবান পাথরে নির্মিত ঘর মানেই "তাজ মহল" ।
সম্রাট শাহজাহান মমতাজের ভালবাসার প্রতি প্রমান সরূপ এটি নির্মান করে ছিলেন। এবং যমুনা নদীর অপর পাড়ে আর একটি নির্মানের তার পরিকল্পনা ছিল। কাল পাথরে। যেটি হবে সম্রাটের নিজের।
তার জীবদ্দশায় তিনি পাড়েননি। পড়ে আর তা হয়নি।
তাজ মহল কোন যাতের নাম নায়। এনি একক । সম্রাটের নিজের পচন্দ মত সমাধি তৈরি করে মমতাজের নামানোসারে এর নাম করন করা হয় "মমতাজ মহল"
আমরা যদি মনে করে থাকি কোন এক প্রকারের ঘর কে তাজ মহল বলে তাহলে সেটি আমাদের অজ্ঞতার পরিচয়ই শুধু বহন করে।
আমি কয়েক দিন আগে তাজ মহল নিয়ে একটি লিখা ব্লগে লিখে ছিলাম। আমি সেটাও জান্তাম আমার লেখাটা কেও পচন্দ করবেনা।
কিন্তু আমি জানি আমরা হু+এ বাংগালী। যখন কোন একটা মহল হৈচৈ শুরু করে দেবে তখন আমরা সবাই বলব "হে, ঠিকিত- আমরা কেন এটা নির্মান করব?" এটিত ঐতিহাসিক নিদর্শন।
ঐতিহাসিক নিদর্শন যদি নকল হয় তাহরে আমরা একটি চীন প্রাচীর নির্মান করতে পারি।
একটা ব্যাবিলনের বাগান ও করা দরকার।
কারন সেগুলাওত আমরা দেখতে পারবনা টাকার অভাবে।
আর সাথে কিংবদন্তী ছাড়া কোন কিছু বিখ্যাত হয়না।
এর জন্য যে কয়টি কারিগরে বাংলার তাজ মহল নির্মান করেছে, সব কটির হাত কেটে ফেলা উচিত।
আর কোন সংস্করন যাতে তৈরি হতে না পারে সে জন্য সম্রাট নির্মান শিল্পিদের হাত কেটেছিল।
কিন্তু তাই হল।
পাগল" হেন্দি সিনেমা নকল করতে করতে, মাথা আওলাইয়া গেছে। দেখছে। ভাল আয় রোজগার। এখন তাজ মহল নির্মান করছে।
পাঁজি যে টাকা খরচ করেচে, সেই টাকা যদি দেশের হত-দরিদ্র মানুষের উন্নয়নে কাজে লাগাত তাহলে হোত গরিবে উপকার ।
তানা গরিবেরে তাজ মহল দেখাবে।
আর রুপের কথাত বলাই বাহুল্য। আহারে !!!!!! সম্রাট শাহজাহান আগে উনারে পাইছেনা, যদি পাইত !!!!!!!! তাহলে মমতাজ মহল আরও সুন্দুর হইতু।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।