কোথায় পাব শান্তি,তাই খুজেঁ বেড়াই।
পাকিস্তান ,আজ থেকে ৬০ বছর আগে মুসলমানদের জন্য একটি আলাদা আবাসভূমি প্রতিষ্ঠার জন্য গঠিত হল। যদিও এই পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য বেশি কাজ করেছিলেন বাঙালিরা। যাই হোক যে মুসলমানিত্বের ধোঁয়া তুলে এই পাকিস্তান গঠিত হল তা ধীরে ধীরে স্পষ্ট হয়ে উঠ। জুফিকার আলি বাঙালিদের শুয়রের বাচ্চা বলে গালি দিয়েছেন,দেখুন এই ভিডিও টি।
আমরা প্রথম দেখলাম ১৯৫২ তে। জোর করে তাদের ভাষা চেপে দেওয়া আমাদের উপর।
শহীদ করে দিলেন অনেককে। তারপর ১৯৬৯ হয়ে ১৯৭১। ৩০ লক্ষ মানুষের রক্তে লাল হয়ে গেল পাকিস্তানিদের হাত।
যাদের বেশির ভাগই মুসলমান।
ধর্ষিত হল দু লক্ষ মা বোন। আসলে এরা যা করল তা মুসলমান তো দূরের কথা অন্য কোন জাতি ও করতনা। তবে এই পাকিস্তানিরা যা করতে সফল তা হল এরা গাদ্দার সৃষ্টি করতে পারে সবসময়। তারা রাজাকার ,আলবদর বানিয়েছিল ১৯৭১ সালে,স্বাধিনতাকে ধংস করার জন্য।
কিন্তু ব্যর্থ হল।
সে সময় বাঙালীদের জাহান্নামে যাও ও শুয়রের বাচ্ছা বলে গালি দিয়েছেন জুলফিকার আলি ভূট্টো। ভিডিও টা অবশ্যই দেখবেন
http://www.youtube.com/watch?v=R9hJYp91m7U
বাংলাদেশ স্বাধীন হল ,তাদের হাত থেকে বাংলাদেশ হাতছাড়া হয়ে গেল।
তাই এরা এবার কাশ্মিরের ভারত নিয়ন্ত্রিত অংশের উপর নজর দিল। আর পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত অংশের নাম দিল আজাদ কাশ্মীর বা মুক্ত কাশ্মীর।
বস্তুত ওটা পাকিস্তানের হাতে পরাধীন। ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরকে নিজেদের নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আনার জন্য পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্হা আই এস আইয়ের সাহায্যে গঠীত হল লস্কর ই তৈয়বা,হরকাতুল জিহাদ সহ কয়েকটি জঙ্গি সংগঠন। যাদের উদ্দেশ্য কাশ্মীরকে আজাদ করা নয়,পাকিস্তানের অধিনে নিয়ে আসা। এবার কাশ্মিরিদের মরার উপর খড়ার গা। আমাকে এক কাশ্মিরি বলেছে ,তারপর কাশ্মিরেরা তিনভাগ হয়ে গেল।
আগেই বলেছি,এরা গাদ্দার সৃষ্টিতে পারঙ্গম। একভাগ (কমের অংশ)চায় পাকিস্তানের সাথে যুক্ত হতে। আরেকভাগ চায় কারো সাথে নয় কাশ্মীরই হবে একটা দেশ(এটা বেশীর ভাগ)। আর এক ভাগ ভারতের অধিকার হতে মুক্ত হতে চায়,যদি না হয় তো ইন্ডিয়ার সাথে থাকবে। যারা পাকিস্তানের সাথে মিশতে চায়না এই লস্করে তৈয়বা তাদের ও হত্যা করতে থাকে।
ঠীক রাজাকারদের মত। ধীরে ধীরে প্রায় কাশ্মীরেরা উপলব্দি করল এই পাকি নামের নাপাকিরা ইন্ডিয়ার অধিন থেকে নিয়ে পাকিস্তানের অধিনে নিয়ে যেতে চায়। এবার তারা ওটা বুঝতে পেরে স্বাধিনতার জন্য বিরাট বিরাট মিছিল করল,ধর্মঘট করতেছে ও করবে তবে না-পাকিগো ষড়যন্ত্রে পা দেবেনা।
দেখুন এবার আফগানিস্তানের দিকে ,এগো আব্বাজান যখনি এদের ডেকেছে রাশিয়া আক্রমনের সময় বা এখন ,এই গোলামেরা তখনি তাদের পাশে গিয়ে দাড়িয়েছে। আর আফগানিরা জ্বলে পুড়ে শেষ হয়ে যাচ্ছে।
ইমরান খানকে একবার দেখলাম তিনি বলতেছেন যে পাকিস্তানের উপজাতীয় এলাকায় যেভাবে পাকিস্তানের না-পাক সৈন্যরা হাজারে হাজারে নিরিহ মানুষ হত্যা করতেছে দুষ্কৃতিকারি বা বিদ্রোহি নাম দিয়ে এটা ওরা ১৯৭১ সালে ও করেছিল বাংলাদেশে। আরো ভেঙ্গে যেতে পারে পাকিস্তান।
ভারত যখন অর্থনৈতিকভাবে ধীরে ধীরে শক্তিশালি হয়ে যাচ্ছে তা দেখে এদের সহ্য হয়না। এবার আগের চেয়ে ও বড় হামলা চালাল লস্কর ই তৈয়বা ভারতের সর্ব বৃহৎ অর্থনৈতিক শহর মুম্বাই। হত্যা করল নিরিহ মানুষদের।
ধিক পাকিস্তান তোমায় শত ধিক।
পাকিস্তান ,আজ থেকে ৬০ বছর আগে মুসলমানদের জন্য একটি আলাদা আবাসভূমি প্রতিষ্ঠার জন্য গঠিত হল। যদিও এই পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার জন্য বেশি কাজ করেছিলেন বাঙালিরা। যাই হোক যে মুসলমানিত্বের ধোঁয়া তুলে এই পাকিস্তান গঠিত হল তা ধীরে ধীরে স্পষ্ট হয়ে উঠ। জুফিকার আলি বাঙালিদের শুয়রের বাচ্চা বলে গালি দিয়েছেন,দেখুন এই ভিডিও টি।
আমরা প্রথম দেখলাম ১৯৫২ তে। জোর করে তাদের ভাষা চেপে দেওয়া আমাদের উপর।
শহীদ করে দিলেন অনেককে। তারপর ১৯৬৯ হয়ে ১৯৭১। ৩০ লক্ষ মানুষের রক্তে লাল হয়ে গেল পাকিস্তানিদের হাত।
যাদের বেশির ভাগই মুসলমান।
ধর্ষিত হল দু লক্ষ মা বোন। আসলে এরা যা করল তা মুসলমান তো দূরের কথা অন্য কোন জাতি ও করতনা। তবে এই পাকিস্তানিরা যা করতে সফল তা হল এরা গাদ্দার সৃষ্টি করতে পারে সবসময়। তারা রাজাকার ,আলবদর বানিয়েছিল ১৯৭১ সালে,স্বাধিনতাকে ধংস করার জন্য।
কিন্তু ব্যর্থ হল।
সে সময় বাঙালীদের জাহান্নামে যাও ও শুয়রের বাচ্ছা বলে গালি দিয়েছেন জুলফিকার আলি ভূট্টো।
বাংলাদেশ স্বাধীন হল ,তাদের হাত থেকে বাংলাদেশ হাতছাড়া হয়ে গেল।
তাই এরা এবার কাশ্মিরের ভারত নিয়ন্ত্রিত অংশের উপর নজর দিল। আর পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত অংশের নাম দিল আজাদ কাশ্মীর বা মুক্ত কাশ্মীর।
বস্তুত ওটা পাকিস্তানের হাতে পরাধীন। ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরকে নিজেদের নিয়ন্ত্রনে নিয়ে আনার জন্য পাকিস্তানের গোয়েন্দা সংস্হা আই এস আইয়ের সাহায্যে গঠীত হল লস্কর ই তৈয়বা,হরকাতুল জিহাদ সহ কয়েকটি জঙ্গি সংগঠন। যাদের উদ্দেশ্য কাশ্মীরকে আজাদ করা নয়,পাকিস্তানের অধিনে নিয়ে আসা। এবার কাশ্মিরিদের মরার উপর খড়ার গা। আমাকে এক কাশ্মিরি বলেছে ,তারপর কাশ্মিরেরা তিনভাগ হয়ে গেল।
আগেই বলেছি,এরা গাদ্দার সৃষ্টিতে পারঙ্গম। একভাগ (কমের অংশ)চায় পাকিস্তানের সাথে যুক্ত হতে। আরেকভাগ চায় কারো সাথে নয় কাশ্মীরই হবে একটা দেশ(এটা বেশীর ভাগ)। আর এক ভাগ ভারতের অধিকার হতে মুক্ত হতে চায়,যদি না হয় তো ইন্ডিয়ার সাথে থাকবে। যারা পাকিস্তানের সাথে মিশতে চায়না এই লস্করে তৈয়বা তাদের ও হত্যা করতে থাকে।
ঠীক রাজাকারদের মত। ধীরে ধীরে প্রায় কাশ্মীরেরা উপলব্দি করল এই পাকি নামের নাপাকিরা ইন্ডিয়ার অধিন থেকে নিয়ে পাকিস্তানের অধিনে নিয়ে যেতে চায়। এবার তারা ওটা বুঝতে পেরে স্বাধিনতার জন্য বিরাট বিরাট মিছিল করল,ধর্মঘট করতেছে ও করবে তবে না-পাকিগো ষড়যন্ত্রে পা দেবেনা।
দেখুন এবার আফগানিস্তানের দিকে ,এগো আব্বাজান যখনি এদের ডেকেছে রাশিয়া আক্রমনের সময় বা এখন ,এই গোলামেরা তখনি তাদের পাশে গিয়ে দাড়িয়েছে। আর আফগানিরা জ্বলে পুড়ে শেষ হয়ে যাচ্ছে।
ইমরান খানকে একবার দেখলাম তিনি বলতেছেন যে পাকিস্তানের উপজাতীয় এলাকায় যেভাবে পাকিস্তানের না-পাক সৈন্যরা হাজারে হাজারে নিরিহ মানুষ হত্যা করতেছে দুষ্কৃতিকারি বা বিদ্রোহি নাম দিয়ে এটা ওরা ১৯৭১ সালে ও করেছিল বাংলাদেশে। আরো ভেঙ্গে যেতে পারে পাকিস্তান।
ভারত যখন অর্থনৈতিকভাবে ধীরে ধীরে শক্তিশালি হয়ে যাচ্ছে তা দেখে এদের সহ্য হয়না। এবার আগের চেয়ে ও বড় হামলা চালাল লস্কর ই তৈয়বা ভারতের সর্ব বৃহৎ অর্থনৈতিক শহর মুম্বাই। হত্যা করল নিরিহ মানুষদের।
ধিক পাকিস্তান তোমায় শত ধিক।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।