১৯৭১ সালে যুদ্ধের সময় ছিলাম না। শুনেছি বাইবেল ও অন্য অমুসলিম ধর্মগ্রন্থের মতও আমাদের মুক্তি যুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস রাজনৈতিক দল গুল নিজেদের প্রয়োজন মত পরিবর্তন পরিবর্ধন করে নিয়েছে।
তাই আজ আমরা যে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস জানি তা কতটুকু সত্য তাতে আমর যথেস্ট সন্ধেহ আছে।
তবে আমারও প্রানের দাবি যুদ্ধাপরাধের বিচার হক। সুষ্ঠ বিচার হক।
শুধু মাত্র রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য লোক দেখানো যুদ্ধাপরাধের বিচারের নামে প্রহসন দেখতে চাই না।
*ক্রিকেট নিয়ে আমাদের মাতামাতি সবসময়েই মাত্রা ছাড়া। হেরে গেলে অতি সামান্য ভুলের ও চুলচেরা বিশ্লেষন করে থাকি। আর জিতে গেলে বিশাল বিশাল ভুল গুলো আনন্দচিত্তে পাস কাটিয়ে যাই।
কিন্তু না।
যুদ্ধাপরাধের বেপারে এক চুল পরিমান ছাড় দিতে রাজি নই। মাত্র নয় মাসে জিতেছি তো কি হয়েছে। যুদ্ধাপরাধের সুষ্ঠ বিচার চাইই চাই।
কিন্তু ঐ যে বল্লাম না - নোংরা পানি দিয়ে ময়লা কাপড় ধুলে কি আর তা পরিস্কার হয়...??? হয় না।
স্বাধীনতা পরবর্তি যতগুল সরকার আমরা পেয়েছি সবগুলো সরকার নিজেরাই সম্পুর্ন অপরাধে নিমজ্জিত।
তারা কি আর যুদ্ধাপরাধের বিচার করবে।
রাজাকারদের বিচার হচ্ছে - যুদ্ধের নয় মাস ধরে তারা যে পাশবিকতা চালিয়েছে তার জন্য। কিন্তু স্বাধীনতা পরবর্তি চল্লিশ বছর ধরে যে যুদ্ধাপরাধের চেয়েও ভয়ঙ্কর অপরাধে মেতে আছে রাজনৈতিক দল গুল তার বিচার কে করবে...???
=> বাচ্চু রাজাকার পালাতক তাই ওর জন্য "ফাঁসির" রায় আর
=> কাদের মোল্লা কে যাবজ্জীবন কারাদন্ড।
এবং বুঝতে পারছি ভবিষতেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হবে। যারা এরেষ্টেড তাদের জন্য যাবজ্জীবন আর যারা পালাতক তাদের জন্য ফাঁসি।
বিভিন্ন ব্লগে গেলে বুঝতে পারি সব দলেই কম বেশি রাজাকার আছে।
কথায় আছে না >>মাছ খায় সব পাখিই আর নাম হয় শুধু মাছরাঙ্গার ।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।