আগামীকাল মেজর জলিলের ১৯তম মৃত্যুবার্ষিকী । আমরা মেজর জলিলের মৃত্যুবার্ষিকী পালন করি িকন্তু তার স্বপ্ন বাস্তবায়নের পথ েথকে
আমরা িবচ্যুত হয়ে পড়েিছ ।
মেজর জলিল একটি আদর্শের ভিত্তিতে শক্তিশালী ঐক্যের স্বপ্ন দেখতেন ।
মেজর জলিল উপলব্ধি করেছিলেন:' সাম্রাজ্যবাদ, আধিপত্যবাদ ও সম্প্রসারণবাদের হাত থেকে বাংলাদেশ নামক ছোট্ট রাষ্ট্রটির অস্তিত্ব
নিরাপদ রাখতে হলে ইসলামী আদর্শের ভিত্তিতে শক্তিশালী ঐক্য গড়ে তোলার বিকল্প নেই। এদেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব হেফাজতের একমাত্র পথ হিসেবে তিনি আদর্শকে অবলম্বন করেছিলেন।
মেজর জলিলের এই উপলব্ধিকে নতুন প্রজন্মের কাছে পৌঁছে দিতে হবে যেন তারা প্রকৃত সত্যকে অবলম্বন করতে পারে। '
মেজর জলিল এদেশকে একটি ইসলামী কল্যাণ রাষ্ট্রে পরিণত করার স্বপ্ন দেখতেন। তিনি বেঁচে থাকলে বাংলাদেশের ইতিহাসে আরেকটি নতুন অধ্যায়ের সূচনা হতো। একজন অবিনাশী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে একাত্তর পরবর্তী পরিস্খিতিতে চুপ করে থাকতে পারেননি মেজর জলিল। তিনি ছিলেন সেক্টর কমান্ডারদের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ।
কেননা, পাকিস্তানের শোষণ, নির্যাতনের বিরুদ্ধে তিনি যেভাবে গর্জে উঠেছিলেন তেমনি গর্জে উঠেছিলেন ভারতের আধিপত্যবাদী নীতির বিরুদ্ধে।
মেজর জলিলের কাছে আমাদের যে ঋণ, তার একটুও আমরা পরিশোধ করতে পারিনি। এই ব্যর্থতার জন্য আমাদেরকে অনেক মাসুল দিতে হবে।
মেজর জলিল তার জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সময়টা দেশ ও জাতির কল্যাণ সাধনে ব্যয় করেছেন। নিজের জন্য নিজের পরিবার পরিজনের জন্য তিনি কিছু করেননি।
তিনি অনুধাবন করেছিলেন বাংলাদেশ নামক এই ছোট্ট রাষ্ট্রটিকে সম্প্রসারণবাদ ও আধিপত্যবাদের কবল থেকে রক্ষা করতে হলে আদর্শের ভিত্তিতে শক্তিশালী ঐক্য গড়ে তোলার বিকল্প নেই।
িকন্তু ১০ জন সেক্টর কমান্ডারকে বিভিন্ন উপাধিতে ভূষিত করা হয়েছে; অথচ মেজর জলিলকে কোন পদক বা উপাধীেত ভূিষত করা হয়িন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।