যুবসমাজরে চরত্রি ধ্বংসরে অন্যতম হাতয়িার হচ্ছে মোবাইল র্পনোগ্রাফ। ি এর মাধ্যমে ধীরে ধীরে যুবসমাজরে নতৈকি চরত্রি ধ্বংস বা মধোশূণ্য হয়ে পড়ছে। ে বজ্ঞিানরে কল্যাণে মোবাইল র্র্পনােগ্রাফতিে ছয়েে গছেে গোটা বশ্বি। র্বতমানে বাংলাদশেরে যুবসমাজ তথা স্কুল-কলজে ও বশ্বিবদ্যিালয়রে শক্ষর্িাথীর বখে যাওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে মোবাইল র্পনােগ্রাফ। ি র্ধমীয় অনুশাসন না থাকলে সমাজরে অবক্ষয় রোধ করা সম্ভব নয়।
সমাজ ও পরবিারে র্ধমীয় অনুশাসন থাকলে ছলেমেয়েরো মোবাইল ব্যবহারে সংযত থাকব। ে এ ক্ষত্রেে অভভিাবকদরে গুরুত্বর্পূণ ভূমকিা রাখতে হব। ে সন্তানদরে সৎ-চরত্রিবান করে গড়ে তোলার ক্ষত্রেে পতিামাতার অবদান অনস্বীর্কায। বাংলাদশেে মোবাইল ফোনরে যাত্রা শুরু হয় ১৯৯৩ সাল। ে র্বতমানে ৬টি টলেকিম কোম্পানীর গ্রাহক সংখ্যা প্রায় ৭ কোটি ছাড়য়িে গছে।
ে এত অল্প সময়ে মোবাইল বস্মিয়করভাবে ছড়য়িে পড়ার অন্যতম কারণ হলো এর সহজলভ্যতা। মোবাইল ফোন এখন আর বলিাসদ্রব্য নয়, অতি প্রয়োজনীয় বস্তু ও বট। ে শুরুতে মোবাইল ফোনে শুধু কথা আদানপ্রদান হতো। কন্তিু এখন বশ্বিরে অন্যান্য দশেরে মতো আমাদরে দশেরে মাধ্যমে এসএমএস, এমএমএস,ব্লু-টুথ আদানপ্রদান করছ। ে র্সবশষে, মোবাইলে যে নতুন মাত্রাটি যোগ হয়ছেে তা হলো ইন্টারনটে সবো।
এর মাধ্যমে বশ্বি চলে এসছেে হাতরে মুঠোয়। ব্যবসাবাণজ্যি, শক্ষিা, চকিৎিসা, কৃষ,ি খলোধুলা, বনিোদন সহ র্সবক্ষত্রেরে খবর পাওয়া যাচ্ছে বশ্বিরে যে কোন প্রান্ত থকে। ে মোবাইল ফোন যনে ছুঁয়ে গছেে জীবনরে প্রতটিি শাখা। আর হালরে ফ্যাশনেরে সঙ্গে তাল মলিয়িে ফ্যাশনসচতেন তরুণ-তরুণীরা ও প্রতনিয়িতই আধুনকি প্রযুক্তি মোবাইল ফোনরে দকিে ঝুকছ। ে মোবাইল ফোন যমেন অতি প্রয়োজনীয় তমেনি এর রয়ছেে ভয়ংকর অপকারী দকি।
মোবাইল ফোনরে মাধ্যমে মানুষকে বরিক্ত করা থকেে শুরু করে বড় বড় সন্ত্রাসী র্কমকান্ড ও ঘটানো হচ্ছ। ে রাস্তায় গাড়ি চালানোর সময় চালকরা ফোনে কথা বলার ফলে অহরহ ঘটছে র্দূঘটনা। এছাড়া উঠতি বয়সরে তরুণ-তরুণীরা মোবাইল ফোনে আসক্ত হচ্ছ। ে পড়াশোনা করার চয়েে তারা রাত জগেে ফোনালাপ করতে বশেী আগ্রহী, যা রীতমিতো ভয়ংকর রূপ ধারণ করছে। ে ডজিটিালরে নামে ময়েদেরে প্রতারনার ফাঁদে ফলেে ক্যামরোয় গোপনে অশ্লীল দৃশ্য ধারণ করার বষিয়টি র্বতমানে ব্যাপকতা পয়েছে।
ে অনকে স্কুল-পড়–য়া ছলেে ময়েে ও শখরে বসে নজিদেরে নগ্ন দৃশ্য নজিরো ধারণ করছ। ে বন্ধুদরে হাত ধরে ঘুরে তা সারা দশেে ছড়য়িে পড়ছ। ে তনি থকেে চার হাজার টাকা দামরে মোবাইল দয়িে এখন ভডিওি করা যাচ্ছ। ে কম্পউিটার, ল্যাপটপরে পর এখন র্পনো ছবি ছড়য়িে পড়ছে মোবাইল ফোন। ে
কশিোর- কশিোরীরাই প্রধানত এই র্পনো ছবরি প্রধান ক্রতো।
এই র্পনাে ছবরি পছেনে রয়ছেে একটি সন্ডিকিটে, যারা তরুণীদরে নায়কিা বানানোর প্রলোভন দখেয়িে নজিদেরে কব্জায় নয়িে আসছ। ে তরুণীরা নজিদেরে অজান্তইে হয়ে যাচ্ছে র্পনাে ছবরি নায়কিা। অনকেরো ভাগ্যইে জুটছে পততিার জীবন। দশে ও দশেরে বাইরে বসে বসে এই সন্ডিকিটে হাতয়িে নচ্ছিে কোটি কোটি টাকা। রাজধানী ঢাকাসহ দশেরে সব জলোশহররে স্কুল-কলজেরে এমন কোন শক্ষর্িাথী নইে, যার কাছে মোবাইল ফোন নইে।
তবে সইে মোবাইল কতটুকু প্রয়োজনীয়; সটো প্রশ্নসাপক্ষে। কারণ প্রয়োজনীয় কাজরে চয়েে ক্ষতকির দকিটইি বচেে নচ্ছিে শক্ষর্িাথীরা। পতিা- মাতার তাদরে সন্তানদরে প্রতি বশিষে লক্ষ্য না রাখায় তারা কার সঙ্গে কথা বলছ,ে কি বলছ,ে ফোনরে ভতেরইে বা কি আছ,ে কছিুই জাননে না অভভিাবকরো।
শক্ষর্িাথীরা পকটেে র্পনাে ছবি নয়িে ঘোরার ফলে একদকিে পড়ালখোর প্রতি আগ্রহ হারাচ্ছে অপর দকিে তাদরে নতৈকিতা দনি দনি অতঃপতনে যাচ্ছ। ে এর ফলে সমাজে অপর্কম বড়েইে চলছে।
ে বসেরকারী প্রতষ্ঠিান ‘মানুষরে জন্য ফাউন্ডশেরে’ তথ্য মত,ে ঢাকা শহররে র্পনাে ছবরি র্দশকরে মধ্যে শতকরা ৭৭ জন্যই শশিু! স্কুল-কলজেরে শক্ষর্িাথীরা মোবাইল ফোন,ে সাইবার সন্টোরে এবং কম্পউিটারে র্পনাে ছবি দখেে থাক। ে খোদ রাজধানী ঢাকায় ১০০০ এর বশেী দোকানে প্রতি মাসে এক কোটি টাকার র্পনাে ছবি মোবাইলে ডাউনলোড করা হয়। সারা দশেে এর পরমিাণ ২০ কোটি টাকার ওপর। র্ধমীয় অনুশাসন ছাড়া তরুণ-তরুণী, স্কুল-কলজে-বশ্বিবদ্যিালয় পড়–য়াদরে নতৈকি অবক্ষয়রে রোধ করা সম্ভব নয়। এ ভয়াবহ সামাজকি ব্যাধি যদি অচরিইে দূর করা না যায় তবে আমরা নতৈকি বর্বিজতি জাততিে তথা র্সবনাশা ধ্বংসার্বতে নপিততি হব।
র্বতমানে ভডিওি এবং বভিন্নি প্রচার মাধ্যমে র্পনােগ্রাফি প্রসার ব্যাপকভাবে বাড়ায় সমাজে অশ্লীলতা-পশৈাচকিতা- অস্থরিতা ও নৃশংসতা ছড়য়িে পড়ছ। ে ফলে যুব সমাজরে বড় অংশ ক্ষতগ্রিস্থ হচ্ছ। ে পাশাপাশি সমাজরে আবহমান সাংস্কৃতকি প্রবাহ ক্ষত সৃষ্টি হয়ে যুবসমাজ ক্রমাগত ধ্বংসরে দকিে ধাবতি হচ্ছ। ে এতে সমাজরে সামগ্রকি ভারসাম্য ও আজ হুমকরি মুখ। ে আমরা প্রযুক্তরি দকি দয়িে যত উন্নতি লাভ করছি আমাদরে সভ্যতা ও তত উন্নত হচ্ছ।
ে আসলইে কি আমাদরে সভ্যতা দনি দনি উন্নত হচ্ছ?ে সভ্যতা মানে যদি হয় রুচসিম্পন্ন, সংস্কৃতি সম্পন্ন তাহলে প্রযুক্তি আমাদরে সভ্যতা কে অগ্রসর করছ,ে তা বলা যাবে না। বরং আমরা এতটুকু বলতে পার,ি প্রযুক্তি আমাদরে জীবনযাত্রা কে সহজ ও গতমিয় করছেে কন্তিু আমাদরে সভ্য করনে। ি প্রযুক্তি যদি আমাদরে সভ্য করত তাহলে সারা পৃথবিীতে র্ধষণ বাড়ত না, মানুষ মানুষ কে নর্বিচিারে হত্যা করত না। মোট কথা প্রযুক্তি আমাদরে সভ্য করতে পারে ন,ি বরং প্রযুক্তি যত উন্নতি লাভ করছেে আমাদরে র্স্বাথ তত প্রকট হয়ে উঠছ। ে
ইন্টারনটে প্রযুক্তি সমগ্র পৃথবিীকে আমাদরে হাতরে মুঠোয় এনে দয়িছে।
ে ঘরে বসইে আমরা সারা পৃথবিী কে অবলোকন কর। ি ইন্টারনটেরে অনকে ভাল দকি রয়ছেে যা ব্যবহারে আমাদরে জানার পরধিকিে বাড়য়িে দয়ে, কন্তিু এর খারাপ দকিগুলো মোটইে উপক্ষো করার মতো নয়। র্পনােগ্রাফি তমেনই একটি খারাপ দকি, যা যুবক-যুবতীদরে ঠলেে দচ্ছিে ভয়াবহ বকিৃত যৌনাচাররে দকি। ে এসব ভডিওি দখোর ফলে একজন তরুণ হয়ে উঠছে সক্সে অপরাধী।
র্বতমানে বাংলাদশেরে যুবসমাজ তথা স্কুল-কলজেগামী তরুণ-তরুণীদরে বখে যাওয়ার অন্যতম কারণ হচ্ছে মোবাইল এবং ইন্টারনটে।
এ ব্যাপারে সরকার কে কঠোর পদক্ষপে নতিে হব। ে যাতে প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যতীত মোবাইল বা ইন্টারনটে কউে ব্যবহার করতে না পার। ে দশেরে র্পনােগ্রাফি সাইটগুলো বন্ধ করতে হব। ে র্সবােপরি সন্তানদরে মোবাইল ব্যবহারে অভভিাবকদরে সচতেন থাকতে হব। ে
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।