[ ২য় পর্বের পর ]
ডেটা পুনরুদ্ধারঃ হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ করলে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই ডেটা পৃনরুদ্ধার করা যায় । এমনটি হার্ডডিস্ক করাপ্ট করলে বা ডিস্কের ইলেকট্রোম্যাগনেটিক তথা চৌম্বকত্ব লোপ পেলেও ডাটা পুনরুদ্ধার করা সম্ভব । হার্ডডিস্কের ফিজিক্যাল এরর বা ইলেকট্রিক্যাল সমস্যা সমাধানের জন্য হার্ডডিস্ককে উন্মুক্ত করে প্রয়োজন অনুসারে কোনো কম্পোনেন্ট বদলিযে নতুন কম্পোনেন্ট সেটিং প্রয়োজন হতে পারে । এ ধরনের কাজ কেবল মাত্র একজন অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ানের পক্ষেই সম্ভব । তবে লজিক্যাল ক্রাশ বিভিন্ন সফটওয়ারের সাহায্যে সমাধান করা সম্ভব এবং ডেটা রিকভারী টুল দিয়ে ডেটা রিকভারী করা সম্ভব ।
হার্ডডিক্স ক্র্যাশ হলে করণীয়ঃ
১) হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ করলে সাথে সাথে কম্পিউটার শার্টডাউন করুন ।
২) এরপর কম্পিউটার অন করে বায়োসে গিয়ে দেখুন হার্ডডিস্ক ডিটেক্ট করে কিনা ।
৩) যদি হার্ডডিস্ক ডিটেক্ট করে তাহলে বিভিন্ন ইউটিলিটিজ সফটওয়ার (যেমনঃ ডিস্ক ম্যানাজার)ব্যবহার করে হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ সম্পূর্ণ ঠিক করা যায় কিংবা ক্র্যাশ অংশটিকে ব্লক করে রাখা যায় ।
হার্ডডিস্ক ক্র্যাশ প্রতিরোধে করনীয়ঃ
১) সপ্তাহে একদিন স্ক্যানডিস্ক করুন ।
২) মাসে একদিন হার্ডডিস্ক রিপেয়ার সফটওয়ার যেমনঃ নর্টন সিস্টেম ওয়ার্ক ব্যবহার করুন ।
৩) হার্ডডিস্ক সতর্কতার সাথে ইনসার্ট ও রিমুভ করুন ।
৪) হার্ডডিস্ক বহনের সময় হার্ডডিস্কের কভার ব্যবহার করুন ।
৫) হার্ডডিস্ক সমান্তরালভাবে কেসিং-এর সাথে সেট করে হার্ডডিস্ক টু হার্ডডিস্ক কপি করবেন ।
৬) হার্ডডিস্কের উপর ময়লা জমলে পরিষ্কার করুন ।
[.............................চলবে.........................................]
১ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন
২য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক করুন
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।