চলছি, যেমন চলছে। ইমেইল: lostindrk@gmail.com
ভালো করছে দেশ দশের মুরুব্বীরা। হজ্ব যাত্রীদের ঈমানের ধ্বস নামানোর আগেই লালনের ভাস্কর্যে চ্যাংদোলা করে মাদ্রাসার ছেলেরা যে কাজ করেছে সেটা অসাধারণ। সারা জীবনে পাপ-তাপের ঠ্যালা কয়েকদিনে শেষ করে আবার বর্তমান জীবনে ফিরে আসা কি যে কষ্টের, সেটা কি লাললের ফ্যানরা বুঝবে?
ঈমান আমাদের এমনিতেই একটু ঠুনকো। তার উপর লম্বা চুলের কোন পুরুষের ভাস্কর্য পিছন থেকে হঠ্যৎ করে দেখা হলে বেগানা কোন উর্বশীর দেহপল্লবীর কথা মনে পড়ে।
হজ্বে যাবার আগে নিজের এতবছরের লালিত অভ্যাস মাথাচাড়া দিয়ে উঠে। শেষ মুহূর্ত্যে একটু কনট্রোল করা দরকার।
এখন আপনারা সাদ্দামের মূর্তি বা ভাস্কর্যের কথা বলবেন তো। এখানে, বলে রাখা ভালো যে, কর্তার পাদে নাই। উনি একজন মহান নেতা।
উনার সম্পর্কে কোন কথা বলা ঠিক নয়। তাছাড়া, উনি যদি দুই একটা নিজের মূর্তি মানুষের মাঝে বসিয়ে দেন, তাতে হয়েছেটা কি? উনার কি শখ আহ্লাদ কিছু ছিলো না, নাকি?
হ্যাঁ, বর্তমানে উনার ভাস্কর্যের জায়গায় আরেকটা ভাস্কর্যের বসানো হয়েছে। আসলে জনগণ এখনো তাকে ভালোবেসে দেখতে আসলে যাতে মন খারাপ করে ফেরত না যায় তার জন্য এটা করা।
আপনারা শুধু শুধুই ভাবছেন। আসেন, জোড় গলায় বলি,
আমরা হবো তালেবান,
বাংলা হবে আফগান।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।