রাজনীতি ও অর্থনীতি এই দুই সাপ পরস্পর পরস্পরকে লেজের দিক থেকে অনবরত খেয়ে যাচ্ছে
মেয়েটি ফেসবুকে লিখে রাখলো আর মাত্র একদিন। সবাই জানতে চাইলো কাহিনী কী?
বালিকা নিশ্চুপ।
বালিকা পরেরদিন আবার লিখলো আজ সেই দিন। সবাই আবার জানতে চাইলে, আজ আবার কী?
দুই একজন বেরসিক জানতে চাইলো আজ কেয়ামত নাকি।
একজন ঠিকই আন্দাজ করে জানতে চাইলো, বিয়ে নাকি?
এইবার ফেসবুকে ছেলেটির আবির্ভাব।
বিয়ে নাকি?? কার লগে, দাওয়াত কই।
মেয়েটি লিখলো অপেক্ষায় থাকুন আরেকটু।
আমরা অপেক্ষায় থাকলাম।
ছেলেটি আর মেয়েটি ফেসবুকে এসব লেখালেখি করলো বিকেল পর্যন্ত। তারপর ছেলেটি সন্ধ্যা ৭টায় রওয়ানা দিল মেয়েটির বাসায়।
সঙ্গে করে নিল আঙটি।
তারপর?
ছেলেটি টুটুল। চিনতে পারছেন? ছেলেটি আমাদের ব্লগার প্রত্যুৎপন্নমতিত্ব। টুটুল অবশেষে বিয়ে করার ক্ষেত্রে বড় এক ধাপ এগিয়েছে। টুটুলের এনগেজমেন্ট হলো গতকাল শুক্রবার।
মেয়েটি? নাজ। অনেকেই চিনবেন। টুটুলের টানে নাজ কিছুদিন ব্লগও লিখেছে সামহোয়ারইনে।
দুজনের দেখা এক ইয়াগুগ্রুপে, আমরা বন্ধু। সেই সূত্রে টুটুলের বন্ধু নাজ।
এখন তারা সেই বন্ধুত্ব এক ছাদের নীচে টিকিয়ে রাখবে আজীবন। সেই প্রতিশ্রুতি দেয়া-নেয়া হলো গতকাল। তারপর শুভ এক দিনে বিয়ে হবে ওদের।
ছেলেটি আবার খোঁড়ে মাটি খোঁড়ে জল
মেয়েটি আবার পড়ে নাকছাবি
ছেলেটির চোখে মেয়েটির বরাভয়
মেয়েটিকে দেখি একাকী আত্মহারা।
আসুন সবাই অভিনন্দন জানাই দুজনকে।
সুন্দর এক জীবন শুরু হোক তাদের। টুটুলকে আমি চিনি। নাজকেও চিনি। অসম্ভব ভাল দুজন মানুষ, অসম্ভব এক ভাল জীবন কাটুক আজীবন।
অভিনন্দন টুটুল।
অভিনন্দন নাজ।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।