দেবী ভাগবত ও কালিকাকাপুরাণে উল্লেখ আছে, শরৎকালে শ্রীরামচন্দ্র দুর্গা পূজা করেছিলেন রাবণ বধের নিমিত্তে। এজন্য একে, ‘অকালবোধনও’ বলা হয়ে থাকে। শ্রীরামচন্দ্র কর্তৃক দুর্গা পূজার পুণ্যস্মৃতিবাহী পূজা-অর্চনাই বাঙ্গালীর শারদীয়া দুর্গোৎসব। বাঙ্গালী হিন্দু সমাজে শারদীয়া দুর্গা পূজা মহাপূজারূপে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে, যাকে ঘিরে আবর্তিত হয় এক বৃহৎ জনগোষ্ঠীর, বলতে গেলে গোটা বছরের আবেগজড়িত প্রস্তুতি। এটা এক প্রকারের সার্বজনীন মহাযজ্ঞের উদ্বোধন।
আনন্দ-উল্লাস, ভক্তি-অর্ঘ সমুজ্জ¦ল বর্ণময় মহামিলনের আয়োজন। এ উৎসব পরিণত হয় বাঙ্গালীর প্রধান পার্বণ উৎসবে, যার পরিধি আজ সারা পৃথিবীব্যাপি।
মহিষাসুর মানুষের দেহস্থ প্রবল রিপুর প্রতীক। দেহের ও মনের পশু শক্তিকে বিনাশ করা এবং সমাজের অসুর শক্তিকে পরাভূত করার মাধ্যমে শুভ শক্তির উন্মেষের কামনায় দেবী দুর্গার আরাধনা করা হয়। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল স্তরের মানুষ দুর্গা পূজায় সম্পৃক্ত হন।
মহামায়া দেবীর প্রতি ভক্তি নিবেদন, দৃষ্টিনন্দন, প্রতিমার শিল্প রূপ দর্শন করতে বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানাদি উপভোগ করে পারস্পারিক শুভেচ্ছা বিনিময়ের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ দুর্গা পূজায় অংশগ্রহণ করে একে অপরের আনন্দ-উল্লাসের সমদর্শী হয়ে একে দান করে এক সার্বজনীন বৈশিষ্ট্য। এটাই বাঙ্গালির দুর্গা পূজার বিশ্বজনীন বৈশিষ্ট্য।
মাতৃ আরাধনার এই পবিত্র লগ্নে মাতৃচরণে প্রার্থনা, শুধু বাইরের রূপে নয়, আমরা যেন রূপান্তরিত হই অন্তরের ঐশ্বর্যে। আমরা কেবল জীবনযুদ্ধেই জয়ী হতে চাই না, চাই, সুকর্মের দ্বারা যশ বা খ্যাতি অর্জন করতে।
অশুভ, অসত্য ও সর্ব অকল্যাণনাশিনী দেবী দুর্গার কৃপায় আমাদের মাতৃভূমিসহ সমগ্র পৃথিবী শুভে-সত্যে সম্পদে ঋদ্ধ হোক---- এই পুণ্য লগনে এ আমাদের বিনম্র প্রার্থনা।
দেবী ভাগবত ও কালিকাকাপুরাণে উল্লেখ আছে, শরৎকালে শ্রীরামচন্দ্র দুর্গা পূজা করেছিলেন রাবণ বধের নিমিত্তে। এজন্য একে, ‘অকালবোধনও’ বলা হয়ে থাকে। শ্রীরামচন্দ্র কর্তৃক দুর্গা পূজার পুণ্যস্মৃতিবাহী পূজা-অর্চনাই বাঙ্গালীর শারদীয়া দুর্গোৎসব। বাঙ্গালী হিন্দু সমাজে শারদীয়া দুর্গা পূজা মহাপূজারূপে অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে, যাকে ঘিরে আবর্তিত হয় এক বৃহৎ জনগোষ্ঠীর, বলতে গেলে গোটা বছরের আবেগজড়িত প্রস্তুতি। এটা এক প্রকারের সার্বজনীন মহাযজ্ঞের উদ্বোধন।
আনন্দ-উল্লাস, ভক্তি-অর্ঘ সমুজ্জ¦ল বর্ণময় মহামিলনের আয়োজন। এ উৎসব পরিণত হয় বাঙ্গালীর প্রধান পার্বণ উৎসবে, যার পরিধি আজ সারা পৃথিবীব্যাপি।
মহিষাসুর মানুষের দেহস্থ প্রবল রিপুর প্রতীক। দেহের ও মনের পশু শক্তিকে বিনাশ করা এবং সমাজের অসুর শক্তিকে পরাভূত করার মাধ্যমে শুভ শক্তির উন্মেষের কামনায় দেবী দুর্গার আরাধনা করা হয়। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সকল স্তরের মানুষ দুর্গা পূজায় সম্পৃক্ত হন।
মহামায়া দেবীর প্রতি ভক্তি নিবেদন, দৃষ্টিনন্দন, প্রতিমার শিল্প রূপ দর্শন করতে বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানাদি উপভোগ করে পারস্পারিক শুভেচ্ছা বিনিময়ের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মানুষ দুর্গা পূজায় অংশগ্রহণ করে একে অপরের আনন্দ-উল্লাসের সমদর্শী হয়ে একে দান করে এক সার্বজনীন বৈশিষ্ট্য। এটাই বাঙ্গালির দুর্গা পূজার বিশ্বজনীন বৈশিষ্ট্য।
মাতৃ আরাধনার এই পবিত্র লগ্নে মাতৃচরণে প্রার্থনা, শুধু বাইরের রূপে নয়, আমরা যেন রূপান্তরিত হই অন্তরের ঐশ্বর্যে। আমরা কেবল জীবনযুদ্ধেই জয়ী হতে চাই না, চাই, সুকর্মের দ্বারা যশ বা খ্যাতি অর্জন করতে।
অশুভ, অসত্য ও সর্ব অকল্যাণনাশিনী দেবী দুর্গার কৃপায় আমাদের মাতৃভূমিসহ সমগ্র পৃথিবী শুভে-সত্যে সম্পদে ঋদ্ধ হোক---- এই পুণ্য লগনে এ আমাদের বিনম্র প্রার্থনা।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।