জীবনের সংগা আজ পর্যন্ত কোনো বৈজ্ঞানিক বা অন্য কেউ দিতে পারেনি, এক মাত্র কোরআনেই
আল্লাহ পাক এ বিষয়ে বলেছেন। ''জীবন হছ্ছে আল্লাহর আদেশ বা হুকুম''। অনেকটা একটা দেশের মুদ্রার মত। সরকার আদেশ করলে চলে , নিষেধ করলে চলেনা। তদরুপ আমাদের জীবনটাও আল্লাহর আদেশে চলছে আদেশ উঠিয়ে নিলেই মৃত্য।
জার্মান দার্শনিক কান্ট বলেসছন, ''আত্বা অমর''। তার প্রধান যুক্তি হছেছ ,এই পৃথিবিতে মানুষের আসল বিচার হয় না। দেখা যাছ্ছে যে যত নীতিহীন ও দু্র্নীতিপরায়ন সে তত বড়লোক বা আরাম
আয়াসে আছে। অপরদিকে যে নীতি নিয়ে চলার চেষ্টা করে সেই তত কষ্টে থাকে। তাই মানুষের আসল বিচারের জন্য আত্নার অমরত্বের প্রয়োজন আছে।
এই যুক্তির বিপক্ষে একজন দর্শনিকও মত দেন নি। তার কারন হিসেবে লিখেছেন যে, এই যুক্তির বিপক্ষে মত দিতে
গেলে নৈতিকতার কোনো মুল্য থাকে না। কাফেরেরা রসুল পাক (সা কে প্রশ্ন কোরতো মরার পর আমাদের শরীর সব পচে গেলে আল্লাহ পাক কিভাবে আমাদের জীবিত করবেন। তখন রসুল সা: এর মাধ্যমে আললাহ বললেন, ''তোমাদেরকে পুনরুজ্জীবিত করা বেশী কঠিন নাকি ঐ গ্রহ নক্ষত্র
সৃষ্টি করা বেশী কঠিন। '' পবিত্র কোরআনে আললাহ অন্যত্র বলেন, ''তোমরা কি দেখনা আল্লাহ কিভাবে মৃত ও শুষ্ক বীজ থেকে সবুজ চারা উৎপাদন করেন'' একইভাবে আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে মৃত্যুর পর আবার জীবিত করবেন এবং বিচার করবেন।
পরবর্তী
জীবন হবে অমর এবং চিরযৌবনপ্রাপ্ত। এই পৃথিবীতে যাদের আমল ভালো হবে তরা থাকবে বেহেশতে আর যাদের আমল খারাপ হবে তারা থাকবে জাহান্নামে। যারা আল্লাহকে এক বলে এবং মোহাম্মদ (সা কে আল্লাহর রাসুল বলে বিশ্বাস করেছে তারা একদিন না একদিন আল্লাহ চাহেনতো বেহেশতে প্রবেশ করবে,কিন্তু যারা আললাহকে এক বলে বিশ্বাস করবে না তারা চিরদিন জাহান্নামে থাকবে।
পরিশেষে আল্লাহ পাক আমাদের সবাইকে প্রকৃত ঈমানদার হয়ে আল্লাহর পথে চলার তৌফিক দান করুন, আমিন.।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।