আমাদের কথা খুঁজে নিন

   

যুক্তরাষ্ট্রে ফান্ডিং নিয়ে পড়তে আসুন -১(GMAT)।

ঘুমাচ্ছি, ডিস্টার্ব করবেননা।

আমি এইব্লগে খুব কমই লগ-ইন করি। তাই কারো কোন প্রশ্ন থাকলে আমার বর্তমান ঠিকানায় মন্তব্য করবেন। ধন্যবাদ। //////////////////////////////////////////////// আমি দেখেছি দেশে পোলাপাইন যুক্তরাষ্ট্রে আসতে তেমনভাবে আসতে না পারার কারন তথ্যের অভাব।

মাস্টার্স শেষ হয়ে যাওয়ার পর পোলাপাইন বাইরে যাওয়ার চিন্তাভাবনা শুরু করে। অথচ থার্ড-ইয়ার থেকে চিন্তাভাবনা করা দরকার। যুক্তরাষ্ট্রে ভাল স্কলারশিপ পাওয়ার সবচেয়ে বড় শর্ত জিমেট/জিআরই। আমাদের পোলাপাইন জিমেট/জিআরই'র কথা শুনলেই ভয় পাইয়া যায়। এখানেই সমস্যা।

জিমেট/জিআরই ৩/৪ মাস ভালমত প্রেপ নিলে খুব ভাল করা যায়, আর ভাল একটা স্কোর আপনাকে ফান্ডিংয়ের পাওয়ার জন্য খুবই হেল্পফুল। জিমেট/জিআরইতে ভাল করলে ধরে নেওয়া যায় আপনার ফান্ডিংয়ের কাজ ৮০% ডান। আজকের পোস্টে জিমেট নিয়ে আলোচনা করব। পরেরগুলোতে জিআরই, বিশ্ববিদ্যালয় সন্ধান, কন্টাক্ট আর এসওপি, রেকমেন্ডেশান, এপ্লিক্যাশান, ভিসা, ইন্টারভ্যু এসব নিয়ে আলোচনা করার ইচ্ছে আছে। জিমেট নাকি জিআরই? প্রথমে আপনাকে চুজ করতে হবে কোন পরীক্ষাটা আপনার দেয়া দরকার।

জিমেট নাকি জিআরই? আপনি যদি এমবিএ, বিজনেসে মাস্টার্স অথবা পিএইচডি করতে চান তাহলে জিমেট। অন্য সবকিছুর জন্য জিআরই দিতে হয়। তবে মাস্টার্স ইন ফাইন্যান্স, ম্যাথেমেটিক্যাল ফাইন্যান্স, পিএইচডি ইন ফাইন্যান্সেও ৯৫% ইউনি জিআরই প্রেফার করে। অনেক সাবজেক্টের জন্য জিআরই অথবা জিমেট যেকোন একটা দিলেই চলে। আপনার কোন নির্দিষ্ট ইউনিতে যাওয়ার ইচ্ছে থাকলে সে ইউনির ওয়েবসাইটে গিয়ে খোঁজ নেন আপনাকে কোনটা দিতে হবে।

যদি জিআরই অথবা জিমেট যেকোন একটা এক্সেপ্ট করে তবে জিআরই দেওয়াই ভাল। কারন জিআরই জিমেট থেকে আমাদের জন্য ইজি হবে। প্রথমে জিমেট নিয়ে কথা বলা যাক। GMAT মানে Graduate Management Admission Test। ম্যানেজমেন্ট শব্দটা দিয়ে বুঝতে পারতেছেন যে এটা বিজনেস পড়ার জন্য।

যুক্তরাষ্ট্রের সব এমবিএ'র জন্যই এটা লাগে। তবে সম্প্রতি কিছু কিছু স্কুল যেমন স্ট্যানফর্ড, এমআইটি জিআরই এক্সেপ্ট করা শুরু করেছে। জিমেটের টোটাল স্কোর ৮০০। মোটামোটি ইংরেজী জানা থাকলে আর ভোকাবুলারী স্কিলস ভাল হলে আমাদের দেশের বুয়েট বা ঢাবি বা অন্যান্য পাবলিক ইউনি এবং ভাল প্রাইভেট ইউনির পোলাপাইন তিন/চার মাস প্রেপ নিলে ৮০০-র মধ্যে ৬০০-৭০০ তুলতে পারবে। আমার পরিচিত অনেকে আরো অনেক ভাল করেছে।

৭০০-র উপরে পাওয়া দেশের কয়েক জনের সাথে আমার পরিচয় আছে। একজন ৮০০-র মধ্যে ৭৭০ আরেকজন ৭৪০ পেয়েছে আমার নিজের পরিচিত। আমি নিজে দেশে ১.৫ বছর আর এখানে গত ৫/৬ মাস জিমেট পড়িয়েছি। তাই সেই অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি জিমেট শুনলে অনেকের রক্তে যে ভয়ের সন্ঞার হয় সেটার কোন ভিত্তি নেই। আপনি ভাল প্রেপ নিলে, ভাল ম্যাটেরিয়েলস থেকে পড়ালেখা করলে তাহলে ভাল করবেনই।

জিমেটের ফি ২৫০ ডলার। পরীক্ষা হয় এআইইউবি বনানী'তে। পরীক্ষার সময় কমবেশী ৪ ঘন্টা। জিমেটে তিনটা সেকশান থাকে। ১।

এনালিটিক্যাল রাইটিং এসেসমেন্ট অথবা আমরা যেটাকে Essay বলি সেটা। এই রাইটিং পার্টটা প্রেডিক্টেবল ফরমেটে থাকে বলে উত্তর করা সহজ। দুইটা রচনা লিখতে হবে, প্রত্যেকটার জন্য ৩০ মিনিট সময়। স্কোর হচ্ছে ৬। ৪ পেলেই হয়ে যায়।

আর ৪ পাওয়া খুব ইজি। টেমপ্লেট এপ্রোচ নামে একটা পদ্ধতি আছে যেটা ইউজ করলে যে কেউ ৩/৪ ঘন্টা প্র্যাকটিস করলে ৫ পাওয়া একদম সহজ। তবে জিমেটের রাইটিং পার্টটা একদমই গুরুত্ব বহন করেনা। এই ৬ স্কোরটা আপনার আসল ৮০০ স্কোরের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত নয়। এটা সেপারেটলি আসে।

২। কোয়ান্টিটেটিভ বা ম্যাথ পার্ট। বাংলাদেশের বেশিরভাগ লোকের জন্য ম্যাথ পার্টটা মোটামোটি সোজা। অন্তত ইংলিশ(ভারবাল) থেকে অনেক ইজি। এখানে হাই লেভেলের কোন ম্যাথ আসেনা।

এরিথমেটিক, এলজেব্রা, জিয়মেট্রি থাকে। সবই ক্লাশ নাইন-টেন লেভেলের। দেশে ভাল প্র্যাকটিস ম্যাটেরিয়েল পাওয়া যায়। ম্যাথের স্কেইলড স্কোর ৫১। সাধারনত ২/৩ টার কম ভুল হলে ৫১ তে ৫১ পাওয়া যায়।

৪৫+ হলেই ভাল স্কোর ধরা হয়। কিভাবে প্রেপ নিবেন সেটা আমি একটু পরেই লিখব। এখানে দু'ধরণের প্রশ্ন থাকে। প্রবলেম সলভিং আর ডাটা সাফিসিয়েন্সি। প্রবলেম সলভিং আমাদের ট্র্যাডিশনাল অংকের মত।

এমসিকিউ প্রশ্ন হবে। যারা আইবিএ-তে বিবিএ বা এমবিএ'র ভর্তি পরীক্ষা দিয়েছেন তারা যেরকম প্রশ্ন পেয়েছেন এখানেও সেরকম, তবে একটু কঠিন। ডাটা সাফিসিয়েন্সি একই কনসেপ্ট পরীক্ষা করলেও প্রশ্নের ধরনটা ভিন্ন। তবে ডাটা সাফিসিয়েন্সি প্রবলেম সলভিং থেকে সহজতর। ৩।

ভারবাল বা ইংলিশ। ইংলিশ পার্টে তিন ধরণের প্রশ্ন হয়। সেনটেন্স কারেকশান, রিডিং কমপ্রিহেনশান আর ক্রিটিক্যাল রিজনিং। সেনটেন্স কারেকশান আপনার গ্রামার স্কিলস পরীক্ষা করে। গ্রামার শুনে ভয় পাওয়ার কিছু নেই।

এই গ্রামার সেই গ্রামার না! এই গ্রামারে ভয়েস, ন্যারেশান, টেন্স ওসব থাকেনা। মোটামোটি ৭/৮ ক্যাটাগরির ভুল থাকে সেগুলো আইডেন্টিফাই করতে পারলেই হয়। এর জন্য খুব ভাল বই পাওয়া যায় যেগুলো পড়লে সেনটেন্স কারেকশান ইজি হয়ে যায়। ক্রিটিক্যাল রিজনিং আপনার কমন সেন্স পরীক্ষা করবে। একটা আর্গুমেন্ট থাকবে যেটাকে স্ট্র্যাংথ্যান, উইকেন এসব করতে হয়।

এটা মোটামোটি ইজি পার্ট। কিছুদিন প্র্যাকটিস করলে প্যাটার্ণটা ধরা যায়। রিডিং কম্প্রিহেনশান চিরাচরিত নিয়মের। একটা প্যাসেজ থাকবে যেটার উপর ভিত্তি করে আপনাকে ৩/৪টা প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। এটার জন্য ভাল ইংলিশ স্কিলস দরকার।

ম্যাথের জন্য সময় ৭৫ মিনিট আর প্রশ্নসংখ্যা ৩৭টা। ভারবালের প্রশ্ন ৪১ আর সময় একই। তিনটা সেকশানের মাঝখানে দুবার ১০ মিনিটের অপশনাল বিরতি থাকে। পরীক্ষা শেষ হওয়ার সংগে সংগেই স্কোর পাওয়া যাবে। রাইটিং স্কোর পরে দেওয়া হয়।

পরীক্ষা হয় কম্পিউটারে। এটাকে বলে CAT (Computer Adaptive Test)। এতে সবাই একই প্রশ্ন পাবেনা। ভিন্ন ভিন্ন লোক ভিন্ন ভিন্ন প্রশ্ন পাবে এমনকি একই সময়ে পরীক্ষা দিলেও। আপনার প্রথম প্রশ্নের উত্তর সঠিক না ভুল এর উপর নির্ভর করে পরের প্রশ্ন পাবেন।

আবার ২য় প্রশ্নের উপর ডিপেন্ড করবে ৩য় প্রশ্ন। এভাবেই চলবে....। কিভাবে প্রেপ নিবেন। আপনাকে আগে জানতে হবে আপনার ইংলিশ স্কিলস কেমন। যদি ভাল না হয় তাহলে জিমেটে ভাল করা সম্ভব না।

যদি ইংলিশ স্কিলস ভাল না হয় তাহলে ৬ মাস প্রথমে ইংলিশ স্কিলস ভাল করতে হবে। এজন্য আপনি ওয়ার্ড পাওয়ার মেইড ইজি বা ওয়ার্ড স্মার্ট বইগুলো পড়ে ভাল ভোকাবুলারি আয়ত্বে আনতে হবে। সাথে সাথে ইংলিশ ফিকশান, নিউজপেপার, ম্যাগাজিন, জার্নাল এসব পড়তে হবে। যেকেউ যদি ৪-৬ মাস এভাবে সিস্টেমেটিক্যালি চেষ্টা করে তাহলে খুব ভাল ইংলিশ স্কিলস আয়ত্বে আনতে পারবে। ইংলিশ তো আরবীর মতই একটা ভাষা।

বাংলাদেশের অশিক্ষিত লোকজন কোনদিন আরবী না জেনে মিডল ইস্টে গিয়ে ছয় মাসেই আরবী শিখে ফেলতেছে! তাহলে ইংলিশ না পারার কোন কারন নেই। আপনার ইংলিশ স্কিলস যদি ইতিমধ্যেই ভাল থাকে অথবা ৫/৬ মাস চেষ্টা করার পর ভাল হয় তাহলে জিমেট প্রেপ শুরু করে দেন। ইংলিশ ভাল না খারাপ সেটা বুঝার জন্য যেকোন ইংলিশ ডেইলির এডিটরিয়াল পেজে কলামগুলো পড়ে দেখুন। যদি আপনি ভাল বুঝতে পারেন আর খুব কম সংখ্যাক শব্দই আপনার অজানা থাকে তাহলে জিমেটের জন্য আপনাকে মাথা ঘামাতে হবেনা। এটুকু ইংলিশ দিয়েই আপনি ভাল করবেন।

জিমেটের জন্য আপনার ৩/৪ মাস সময় লাগবে। যেসব বই দরকার হবে: ১। প্রিন্সটন রিভিউ ক্র্যাকিং দা জিমেট ২। কাপলান জিআরই/জিমেট ম্যাথ ওয়ার্কবুক। ৩।

অফিসিয়াল গাইড ফর দা জিমেট, ১১তম সংস্করন। ৪। জিমেটপ্রেপ আর পাওয়ারপ্রেপ সফটওয়ার(জিমেটপ্রেপ এমবিএ.কম আর পাওয়ারপ্রেপ অনলাইনে এস্নিপসে খূঁজতে হবে) ৫। সাইফুর'স জিমেটপ্রেপ সিরিজ। (৭টা বই আছে ওদের, অন্তত জিমেট ভারবাল আর ম্যাথ টেস্টপেপারস অবশ্যই লাগবে।

) প্রিন্সটন, কাপলান, অফিসিয়াল গাইড আর সাইফুর'স সবই নীলক্ষেতে পাওয়া যায়। সব মিলিয়ে দাম ৩০০-৫০০ পড়বে। প্রথমে আপনাকে শুরু করতে হবে প্রিন্সটন রিভিউ ক্র্যাকিং দা জিমেট আর কাপলান জিআরই/জিমেট ম্যাথ ওয়ার্কবুক দিয়ে। প্রিন্সটন আপনাকে জিমেট কি, কিভাবে দিতে হবে, সব বেসিক ইনফরমেশান, ডাটা সাফিসিয়েন্সির বিশেষ টেকনিক, সব বিষয়ে স্ট্র‌্যাটেজির বিশেষ ধারণা দিবে। কাপলান ম্যাথ ওয়ার্কবুক আপনাকে জিমেটের ম্যাথের সাথে ভালমতে পরিচয় করিয়ে দিবে।

প্রিন্সটন বইটা আপনাকে ১০/১২ দিনের মধ্যে শেষ করতে হবে। প্রিন্সটন পড়া হলে আপনি পাওয়ারপ্রেপের ক্যাট-১ পরীক্ষাটা দিবেন। এতে যা স্কোর আসবে তার সাথে আপনি আরো ১৫০-২০০ স্কোর যোগ করতে পারবেন ফাইনাল জিমেটে যদি আমার দেওয়া সাজেশান ফলো করেন। পাওয়ারপ্রেপ-১ এ আপনার কয়টা ভুল হল, কি কি প্রবলেম ভুল হল, কোন সাইডে উইকনেস বেশি এসব বিষয় খেয়াল করতে হবে। পরবর্তীতে এসব বিষয়ের উপর একটু বেশি জোর দিতে হবে।

এরপরে আপনি নেক্সট ১ মাস সাইফুর'স জিমেট সিরিজের সেনটেন্স কারেকশান, ক্রিটিক্যাল রিজনিং, রিডিং কমপ্রিহেনশান আর ম্যাথ টেকনিক বইগুলা পড়তে থাকুন। নিয়মিত প্রতিদিন ৩/৪ ঘন্টা পড়ুন। ১ মাসের মধ্যে আপনার স্কিলস অনেক বাড়বে। আপনি এগুলো শেষ হওয়ার পর পাওয়ারপ্রেপ ক্যাট-২ দিবেন। এতে দেখবেন আপনার স্কোর ক্যাট-১ থেকে অন্তত ১০০ বাড়বে।

প্রথমটাতে ৪৫০ পেলে এটাতএ ৫৫০+ পাওয়ার কথা। এরপরে আপনার প্রেপের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পর্যায় শুরু হবে। আমরা ইতিমধ্যেই দেড় মাসের মত সময় ব্যয় করেছি। নেক্সট ১ মাস আপনি অফিসিয়াল গাইড পড়বেন। অফিসিয়াল গাইডকে বাইবেল অফ জিমেট বলা হয়।

কারন অফিসিয়াল গাইড যদি ভালমতে বুঝেন, সব প্রশ্ন করেন, সব এক্সপ্লানেশান ভালমতে পড়েন তাহলে আপনি জিমেটে ভাল করবেন সেটা গ্যারান্টিড। অফিসিয়াল গাইডের সেনটেন্স কারেকশান ৩ বার, ক্রিটিকয়াল রিজনিং আর রিডিং কম্প্রিহেনশান ২ বার, ডাটা সাফিসিয়েন্সির শেষের ৭০ টা আর প্রবলেম সলভিংয়ের শেষের ১০০টা প্রশ্ন ২/৩ বার করতে হবে। ডিটেল এক্সপ্লানেশান ভালমতে পড়তে হবে এবং নোট নিতে হবে। অফিসিয়াল গাইড ৩/৪ ভাগ শেষ হলে আপনি জিমেটপ্রেপ প্র্যাকটিস টেস্ট -১ দিবেন। আপনার আসল পরীক্ষা আর জিমেটপ্রেপ পরীক্ষা একদম একই।

জিমেটপ্রেপ-এ আপনি যত পাবেন আসল পরীক্ষায় তার আশে পাশেই পাবেন। অফিসিয়াল গাইড সম্পূর্ণ শেষ হওয়ার পর আপনি জিমেটপ্রেপ-২ দিবেন। আপনার হাতে পরীক্ষার আগে আর ১৫/২০ দিন থাকার কথা। এসময়ে সাইফুর'স জিমেট ভারবাল আর ম্যাথ টেস্টপেপারস পড়েন। প্রতিদিন ২টা করে প্রশ্ন সেটা সলভ করেন।

এক্সপ্ল্যানেশান পড়তে থাকেন। আর জিমেটপ্রেপ ২টাই দেওয়া হয়ে যাওয়ার পর আনইনস্টল করে রিইনস্টল করেন আর বারবার দিতে থাকেন। এভাবে প্রেপ নিলে আপনি আপনার অপটিমাম স্কোর পাবেন এতে কোন সন্দেহ নেই। পরীক্ষার জন্য রেজিস্ট্রেশান করতে হয় অনলাইন। এমবিএ.কমে।

পরীক্ষা যে কোন সময় দেওয়া যায়। ইন্টারনেটে জিমেট প্রেপ নেওয়ার জন্য ভাল ফোরাম আছে। আমার সবচেয়ে ভাল লাগে টেস্টমেজিক.কম। সেকাহনে পার্টিসিপেট করলে অনেক কিছু শিখবেন। জিআরই নিয়ে পরের পোস্টে লিখব।

তো লেগে যান জিমেট প্রস্তুতিতে। জিমেটে ভাল করুন আর যুক্তরাষ্ট্রে ভাল স্কলারশিপ নিয়ে পড়তে আসুন। আপনার বন্ধু-বান্ধব সবাইকেই জিমেট-জিআরই দিতে উৎসাহিত করুন। সবাই লাইন ধরে যুক্তরাষ্ট্রে চলে আসুন। ভাল এডুকেশান নিয়ে দেশের জন্য কিছু করুন।

আমরা করব জয়, নিশ্চয়ই। পোস্টটা নিয়াজ মোর্শদের এই পোস্টের সুত্রধরে: Click This Link জিমেটের জন্য দরকারী লিংক: ১। রেজিস্ট্রেশান করুন এমবিএ.কমে। ২। টেস্টমেজিক জিমেট ফোরাম।

৩। জিমেটক্লাব জিমেট ফোরাম। ৪। বীট দা জিমেট

অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।

প্রাসঙ্গিক আরো কথা
Related contents feature is in beta version.