যারা উত্তম কে উচ্চকন্ঠে উত্তম বলতে পারে না তারা প্রয়োজনীয় মুহূর্তে শুকরকেও শুকর বলতে পারে না। এবং প্রায়শই আর একটি শুকরে রুপান্তরিত হয়।
এই দেশে বোরাবরই যা হয়, কিছুটা শিকশিত আর কিছুটা শোচেতন মালুসেরা সেই আম্রিকার রাজাড়ানী লিয়ে আর ড়াজাদের ঐটা লিয়ে লাড়াচাড়া করে যে বই লিখছে তাকে লিয়ে মাতামাতি শুরু করে দেয়।
ওবামা নামক কালা ব্যাডাটা প্রেসিডিন্সির জইন্য লড়বে আর কিলিনটনের বউডা ভাইস হওনের জন্য ড়াজী হয়াছে দেখে এদেশের জনগণের ভাত না পাওয়া মুখ সুখে ভইরে যাচ্ছে। তারা বোলছে...যাই হোক এইডা একটা কালা ব্যাডা, ভেতরে মুসলমানের রক্তও আছে, আরো আছে কেনিয়ার উত্তরাধিকার।
এই ব্যাডা বুশের মতন খারাপ হইবো না। এই ব্যাডার অনেক হিরিদয় থাইকবে। এই হিরিদয়ে পৃথিবীর ভালা হইবে। হায়রে ৩য় শ্রেণীর আবেগী খারাপ ছাত্র, ক্লাসের সিআর তো এই জীবনে হইতে পারবনা; কিন্তু ভালো হইতে পারে এমন কল্পিত শোষক এর জুতাটা এইবার আরামদায়ক হইব মনে কইরা সুখ পাও। তোমাগো ভাগ্যে তো জুতা খাওনই আছে।
ওবামারে নিয়া আমাগো মাথা গোয়া ব্যাথা আমার বারবার শাসক বর্গ নিয়া ঐতিহাসিক তেলতেলে চরিত্রটারে মনে করাইয়া দেয়। লর্ড ক্লাইভ, টিক্কাখান, ভুট্টো, এইসবা নিয়া অথবা নিক্সন, ম্যাকার্থী, ইউএন প্রেসিডেন্ট এইসব নিয়া ফালাফালি সেই কল্পিত ঐক্য আর কল্পিত সংশ্লিষ্টতার দিকে নেয় যেখানে ভ্রম জাগে আমাগের মতামতের কোন মূল্য আছে। আর যখন কোন ড়াজাড়ানী কিছুটা কোমল দেখা যায় মনে হয় তার কাছে যায়া আশ্রয় নেই। যেইটা পুরাটা একটা ঔপনিবেশিক ছিলাডলার ফলাফল।
ওবামা বিশ্ব রাজনীতিতে কোনভাবেই বুশের চেয়ে শ্রেয়তর হবে এমনটা আমার বিশ্বাস নাই, আবালরা যতই ঐক্য দেখাইতে যাক না কেন অথবা ঐক্য খুইজ্জা পাইয়া সুখ পাক না কেন।
সে এলিট , তারচেয়েও বড় সে আম্রিকা। একবার আম্রিকা হইলে রক্ত বর্ণ ধর্ম বা জাতীয়তা সব পানসে হইয়া যা। চুয়ানি কেননের পয়সা নাই এমন লোকগুলা যে এইটা কবে বুঝব।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।