লড়ছি প্রতিটি ক্ষনে নিজের মনের সাথে, জীবনের সাথে এবং সমাজের মানুষের সাথে শুধু অপেক্ষায় জয়ী হবার সম্ভবনা... এই মস্তিষ্কে রক্তপ্রবাহ বন্ধ হয়ে যাবার সাথে সাথেই আর কিছু নাই। সমস্ত স্মৃতি, এই জীবনের সমস্ত অজ্ঞতা সেখানেই শেষ
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো-বিবিএস এর সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী দেশে সাক্ষরতার হার ৫৯ দশমিক ৮ শতাংশ। তবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী আফছারুল আমিনের দাবি সাক্ষরতার হার ৭১ শতাংশ। বর্তমান সরকারের নানামুখি উদ্যোগের ফলে ঝড়ে পড়ার হার নেমে এসেছে ২৯ শতাংশে।
প্রাথমিক শিক্ষার উন্নতি আর সাক্ষরতার হার বাড়াতে সারা দেশে সরকারি নানা উদ্যোগের পাশাপশি প্রায় সাত হাজার এনজিও কাজ করলেও খোদ রাজধানীতে প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু সচিবালয়ের আশাপশেই অনেক শিশু এখনো নিরক্ষর। এমন বাস্তবতায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী বলছেন, শিক্ষা নিয়ে কাজ করা প্রতিষ্ঠানগুলোর আরো জবাবদিহিতার প্রয়োজন রয়েছে।
স্বাক্ষরতার হার নিয়ে সরকারিভাবে যে তথ্যই দেওয়া হোক না কেন এখনো বিদ্যালয়ে যায় না লাখ লাখ শিশু। এসব শিশুদের বিদ্যালয়মুখী করতে উদ্যোগ নেয়া হলেও অনেক ক্ষেত্রেই মার খাচ্ছে সরকারের সেসব পরিকল্পনা। ভবিষ্যত কি এইসব শিশুদের? তারাইতো একসময় চোর বাটপার ছিনতাইকারি হবে! এদের দ্বায়িত্ব কার?
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।