ইমরোজ
রাশেদ ভাই! নাহ! রাশু। আমাদের এখানকার আপণজনের কথা বলছি।
আমাদের মাঝে তিনি নেই আজ। ভার্চুয়াল জীবনটা কেমন স্থবির হয়ে গেছে। আমার ডাইরির পাতা কবিতায় ভরপুর।
শুধু আমি সামহোয়ারে দিতে পারছি না। ভাললাগছে না দিতে। রাশু রিপ্লাই দিবে না! তা হতে পারে না!
রাশু রিপ্লাই দিবে, আমি কবিতা লিখবো! রাশেদ ভাই আমাকে এই ব্লগে লিখতে যতটা প্রেরণা দিয়েছেন তা আমাকে মুগ্ধ করে। আরেকজনের নাম না বললেই না। তিনি হলেন আমাদের মুকুল ভাই।
সবার প্রিয় মুকলা!
এমনও আছে, আমার কাঁচা হাতে লেখা অত্যন্ত ফালতু লেখাটিকেও রাশেদ ভাই পর্যবেক্ষণ করেছেন। আমি জানি না কেন বা কীই বা তার কারণ যে তিনি আমাদের প্রত্যেকের ব্লগ খুজে খুজে রিপ্লাই করেন। রাশেদ ভাই আমার থেকে বয়সে বড়। অথচ আমার মত পুচকে ছেলের লেখা তিনি পুরোটাই পড়েন। অন্যের কথা জানি না তবে আমার এতটা ধৈর্য নেই।
তাই আজ কষ্ট পাই! আবার এও মনে হয় রাশু তো অবিনশ্বর না। একদিন হয়তো ভার্চুয়াল জগৎ থেকে তাকে দূরে কোথাও যেতে হবে। বয়সেরও একটা ব্যাপার আছে। তাহলে কী আমারও পদচারণা বন্ধ হতে পারে?
আসলে যে লোকটি ইন্সপায়ার করে, তার ক্ষমতা ও আত্মিক আধ্যাত্মিক মানসের তুলনা করা যায় না। সে যেমন তেমন একটা ছায়াসঙ্গী হয়ে যায়।
এর সাথে আমাদের ভার্চুয়াল নয় বাস্তব জীবনেরও অনেক মিল আছে।
কষ্ট হলো, তাকে গলাটিপে এভাবে হত্যা করা হচ্ছে কেন? নিয়মে পরে কেউ যেতেই পারে। কিন্তু কাউকে মেরে তাড়িয়ে দেওয়াটার কী অর্থ দাঁড়া করানো যায়?
আমি বুঝি না!
রাশেদ ভাই, আপনার মন্তব্য পাবো না। তাই মন্তব্য নিচ্ছি না। আর লিখতেও চাচ্ছি না, কারণ আমি ভীষণ লজ্জিত।
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।