আজ ও বিবর্ণ হয়ে যায়নি একাত্তরের ইতিহাস। যখন স্বাধীনতার যুদ্ধের ইতিহাস পড়ি, আমার ইচ্ছা হয় তরতাজা সব রাজাকারদের গুলি করে হত্যা করি। ইচ্ছা করে জনসমুদ্রের সামনে তাদের অর্ধমৃত দেহ শেয়াল কুকুরের সামনে লেলিয়ে দিই; সারা বাংলা চিনবে ঐসব দালালদের। ইচ্ছা করে আর লাভ কি? যখন স্বধীনতার তিনযুগ পরে ও তাদের বিরুদ্ধে কোন ব্যবস্হা নেওয়া হয়নি, তখন আপসোস ছাড়া আর কি থাকতে পারে?
নিজেদের মা-বোনদের পাকিস্থানি হানাদার বাহিনীদের হাতে তুলে দিতে যাদের একটুকুও বিবেকে বিধেনি, তাদের বাংলার মাটিতে জীবিত থাকার আধিকার আছে কি? আপনিও বলবেন নিশ্চয় নাই। অথচ এ সমাজে তাদেরই গলাবাজি করতে দেখা যায়।
খোঁজ করলে দেখা যাবে তারাই আজ তাঁরা। ধিক্ তাদের!
ইদানিং ব্লগে দেখা যাচ্ছে জাফর ইকবাল স্যার এক ঘৃনিত অপপ্রচারের স্বীকার হয়েছে। গুটিকয়েক ব্লগার তাঁর নামে যে অপপ্রচার করেছেন, আপনাদের উচিত তার সত্যতা যাচাই করে তা প্রকাশ করা। যদি তাদের সেই বিচার বিবেক না থাকে তাহলে মগজপচা ব্লগারদের কিছু বলে লাভ হবে কি?
যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে যখন সুধীমহলের আলোচনা বিভিন্ন মিডিয়ার প্রচারনা, লেখালেখিতে ও টনক নড়েনি, তখন তাদের বিচার আদৌ হবে কি-না আমার তা বোধগম্য নয়।
স্বাধীনতা যুদ্ধের সকল মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছি।
এরাইতো দেশের সর্বকালের শ্রেষ্ঠ সন্তান! হয়তবা তাদের ও ঘৃনা ঐখানে, এখনো যেখানে পশ্চিম পাকিস্থানিদের দালালের বাস। সেইসব দালালদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে অনেক আবেগ লালন করি। অথচ আপসোস ছাড়া আর কি-বা আছে? ঘৃনা তাদের প্রতি.................................
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।