যুদ্ধাপরাধীর বিচার ও জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধ করার দাবী করছি
শরৎচন্দ্রের কালজয়ী উপন্যাস দেবদাস বাংলা সাহিত্যের থেকে নেমে এসে বাঙালী সমাজে একদল হতাশ আর ব্যর্থ মানুষের প্রতীক হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। দেবদাস পাবর্তীর প্রেমের সাগরে ঢুব দিয়ে উঠে যখন কঠিন জগত সংসারের মুখোমুখি হলো - তখন তার মদ্যপান আর গানবাজনা ছাড়া বাঁচার আর কোন অবলম্বন থাকেনি।
দেবদাসের কঠিন ও করুন পরিনতিই আসলে উপন্যাসটাকে কালজয়ী করেছে।
এখন দেখছি কিছু যশের প্রেমী কোন একটা ওয়েব ফোরামে প্রবেশাধিকার না পেয়ে পুরো দেবদাস সেজেছে। ১২ই আগস্ট ২০০৭ সালে একটা পোস্ট দিয়ে আমাদের জানিয়েছে যে তাকে সেখানে প্রবেশাধিকার দেয়নি। সেই কষ্ট আজও উনাকে কাতর করে দিচ্ছে। প্রতিদিন সকালে এসে সেই পোস্টটাতে একটা খোঁচা দিয়ে আমাদের জানিয়ে দিচ্ছে -
আমি ব্যর্থ
আমি পাগল
আমি কাতর
আমি যশের জন্যে জীবন দিতেও রাজী.
কিন্তু ্রা কেন বুঝলো না?
মায়া হয় যশের পাগল আত্নসন্মানহীন এই ব্লগারের জন্যে।
আশা করি দেবদাসের মতো উনার কোন করুন পরিনতি হবে না।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।