যখন বিকাল হতে থাকে, হতে হতে সূর্যটা ঢলে পড়ে, পড়তে থাকে
ঘুরে ফিরে সব ঐ! গন্তব্যে ফিরে দেখি অর্ধবোতল ভোদকা। আজকাল ঐসব গিলে আমিও ঘুরিফিরি। তারপরে ঐ তাদের দেয়ালে হিশি করি। আমার নাকের দুইছিদ্র দিয়ে মুত্র বের হয়। তরলে বঙ্গ চিবিয়ে বইমেলার সামনে অর্ধাসনে দিগম্বর হই।
তিনটা, চারটা, পাঁচটা ছ্যাচারানো গাত্রের ভিখেরী হাত পাতলে হেগে দেই মুখ বরবার, চুতমারানী! নষ্ট করে ফেললো পরিবেশ! তারপরে ঐসব খেয়ে বেশ মলিন একটা দুঃখ নিয়ে ঘুমাতে গেলে ফন্দি ফিকির করি বাণিজ্যের। উর্বশীর দেহ থেকে বেলকনির ঝাড়ু ফেলে রাত দুপুরে হাপুস হুপুস দুঃখ রে! উরি! কি দুঃখ জেগেছে বড়েমিয়ার, জাতি সংশোধন হয়ে এখন ঘাস খায়, দামে বৃদ্ধি ঘটলেও বুদ্ধি তাকে সজাগ করে, একটা ইষ্টক খন্ড বর্ষিত হয় না রাজভবনের দেয়ালে!
সেজন্য আমি আবারও মুতি। গ্লাসে মুতি। সফেদ তরলে ভিজিয়ে ফেলি ঢাকা শহর। বাসে মুতি।
বইমেলায় মুতি। সৈন্যরা যেখানে লেফ রাইট করে সেখানে যেতে যেতে হঠাৎ করে এক জলপাই গাছ দেখে মুতি। বিড়ালের মত আদরে কাছে এসে দাড়ালে তাদেরকেও ভিজিয়ে দেই। আমার দুঃখ থাকার নয়, ঐই স্মৃতিও ওইসব, থাকার নয়। উহার সাথে সমিল অবস্থা বিকর্ষক - রোমান্থন ঔনৈচিত্যের, এখন ঘুরে ফিরে ঐসব ভুলতে হবে; কত লম্বা সময় নিয়ে এসেছে প্রিয়মানুষেরা! হাতে অফুরন্ত সময় - আমার হাতে সময় নেই, ঘুরে ফিরে এখন আমি অপরবাস্তবের উপরে মুতি!
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।