আগে ঘটনাটা বলি।
মা অসুস্থ। হাসপাতালে ভর্তি সংবাদ শুনে ১০ ফেব্রুয়ারী ঢাকা থেকে বরিশাল রওয়ানা দিলাম বিকাল ৫.৩০। সম্ভাব্য এরাইভাল টাইম রাত ১০.৩০ থেকে রাত ১১.০০। রাত ১০.৪৫ গৌরনদী এসে গাড়ি নষ্ট।
ইঞ্জিন সহ সব কিছু বিকল। কিছু ণ চেষ্টা তদবির করে গাড়ি স্ট্রাট করা গেল। কিন্তু হেডলাইট সহ সকল লাইট অফ। জ্বলে না তো জ্বলে না। একদম বিকল।
চারিদিকে গভীর অন্ধকার। গাড়ি চালাবার কোন উপায় নেই। উপায় একটা বের হলো। একটি ট্রাকের পিছনে পিছনে ড্যাবর ড্যাবর করতে করতে রাত ১২.০০ বরিশাল।
ঘটনা এই সামান্য।
কিন্তু মহান দার্শনিকের চোখে সামান্য বিষয় অসামান্য। এই ঘটনায় তার সামনে উন্মোচিত হয়েছে এক মহান সত্য। সত্যটি হলো।
‘‘তোমার চলার মত জীবন থাকলেই হবে না। তোমার চাই আলো, তোমার চাই দ্যুতি।
সেই দ্যুতি না থাকলে তুমি অচল তোমাকে চলতে হবে অন্যের দ্যুতি দিয়ে, অন্যের আলো দিয়ে। ’’
যেমনটি আমার ৮১৮ নং ঈগল বাসট্। ি
(যতটা না ভয় পেয়েছিলাম মা তার চেয়ে সুস্থ। তার জন্য দোয়া করবেন)
।
অনলাইনে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কথা গুলোকেই সহজে জানবার সুবিধার জন্য একত্রিত করে আমাদের কথা । এখানে সংগৃহিত কথা গুলোর সত্ব (copyright) সম্পূর্ণভাবে সোর্স সাইটের লেখকের এবং আমাদের কথাতে প্রতিটা কথাতেই সোর্স সাইটের রেফারেন্স লিংক উধৃত আছে ।